সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০১৭

কমিউনিস্ট


কমিউনিস্ট



কমিউনিস্টরাও
ধর্ম
মানে !

ওরা
মুসলিম ধর্ম
মানে !

কমিউনিস্টদের
ধর্ম
মানে !

রাশিয়ার
ধর্ম
মানে !

একসময়ে
চীনের ধর্ম
মানতো !

তবে
কমিউনিস্টরা
ভারতীয়

হিন্দুধর্ম
মানে
না !

ক্ষত্রিয়


ক্ষত্রিয়



ক্ষাত্র।
ক্ষত্রিয়সম্বন্ধীয়।
ক্ষত্রিয়চিত।

ক্ষত্রিয়ের
কর্ম
ধর্ম
শক্তি
এগুলো ক্ষত্রিয়ত্ব।

ক্ষত্রিয়ের ধর্ম
যুদ্ধ
দেশরক্ষা
বিপন্নকে উদ্ধার
জঙ্গি দমন।

পাণিনির ব্যাকরণ


পাণিনির ব্যাকরণ



আড়াই হাজার বছর আগে, পাণিনি, সংস্কৃত ব্যাকরণ লিখেছিলেন !

আজ সেই ব্যাকরণ, বিশ্বজনীন হয়েছে !

ধ্বংসাত্মক মুসলিমরা, সেই ব্যাকরণও কি, পোড়াতে চেয়েছিলেন ?

শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০১৭

ইমামবাড়া


ইমামবাড়া



ইমামবাড়া।
বিশেষত মুসলমান শিয়া সম্প্রদায়ের,  মহরম অনুষ্ঠানের জন্য, ধর্মগৃহ !
ওখানে, তাজিয়া রাখা হয় !
ইমাম বাড়া। আরবি শব্দ।
বাংলায়, ইমামবাড়ি।
যে বাড়িতে, মহরম পর্ব, অর্থাৎ, কারবালার যুদ্ধ এবং হাসান-হোসেনের, সেই যুদ্ধে দেহ অবসানের, বিষণ্ণ উৎসব, অনুষ্ঠিত হয় !

হুগলিতে একটি ইমামবাড়া আছে !
ওটি 'শিয়া' গোষ্ঠীর অন্তভুক্ত !

তাজিয়া।
ইরাকের কারবালা নামক স্থানে, হাসান-হোসেনের যে সমাধিমন্দির আছে, তার প্রতিমা, গোঁয়ারা !

কারবালা।
বর্তমানে ইরাক দেশের অন্তর্গত, একটি শহর।
কারবালা, বা্গদাদের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
এখনকার কারবেলা, ইরাকের, কারবালা প্রদেশের রাজধানী।

মহরমের সময় শিয়া মুসলমানেরা তাজিয়া নিয়ে শোভাযাত্র বের করেন !

সুন্নি মুসলমানেরা, আমাদের হিন্দুরের মতো, রাস্তায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে, তাজিয়ার সেই শোভাযাত্রা দেখেন !

তাজিয়া।
'তাজিয়হ্', এই আরবি শব্দ থেকে এসেছে !

খতবা


খতবা



প্রতি সপ্তাহের শুক্রবারে নামাজে, বা ইদের নামাজে, ইমাম, অর্থাৎ, নামাজ পরিচালকের ভাষণ শুনতে হয় !

সেই ভাষণে, ইসলাম ধর্মের বিধিনিষেধ ইত্যাদি, স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয় !

তা ছাড়া, হজরত মোহাম্মদ ও অন্যান্য মুসলমান ধর্মনেতাদের প্রতি, আনুগত্য স্বীকার করিয়ে নেওয়া হয় !

আল্লাহ'র কাছে, প্রার্থনাও জানানো হয় !

কি প্রার্থনা জানানো হয়, তা আমি জানি না, কেননা আমি মুসলমান নই, আর 'আরবি'তে প্রার্থনা জানালে, আমি তার অর্থও বুঝি না !

তবে, ফুল বেলপাতা তেজপাতা দুর্বোঘাসপাতা ইত্যাদি ছোঁড়া হয় না !

মন্ত্রও পড়া হয় না !

ওদের ইমামদের পৈতে থাকে না !

তবে মাথায় বিশেষ ধরণের টুপি থাকে !


ইমাম।
মুসলমানদের ধর্মনেতা বা ধর্মগুরু !

মুসলমানদের ধর্মগুরু থাকলেও, মুসলমানদের ধর্মশিষ্য থাকে না !

পর্যবেক্ষণ


পর্যবেক্ষণ



আমার পর্যবেক্ষণ এবং বীক্ষণ, সুন্নি সম্প্রদায়ের মোল্লারা, তাদের সম্প্রদায়ের লোকেদের, জানতেই দেয় না, যে, মুসলমানদের মধ্যে,আরেকটি সম্প্রদায়, 'শিয়া' সম্প্রদায়, আছে !
শিয়া সম্প্রদায় নাকি,সুন্নিদের পক্ষে, খতরনাক ! ক্ষতিকারক !
যদিও, দুটি সম্প্রদায়ে কাছে, তাদের সেই একই 'আল্লা' !

মোল্লা।
মুসলমান পণ্ডিত। পুরোহিত। বা ব্যবস্থাপক।
আবার পণ্ডিত মুসলমানের উপাধিবিশেষ।
যেমন, মোল্লা নাসিরুদ্দিন !

বাংলায়, 'মোল্লা' শব্দটা এসেছে, তুরকি ( তুরস্কের ) ভাষায়, 'মল্লা' শব্দটি থেকে !

আটকৌড়ে


আটকৌড়ে



আটকৌড়ে !

শিশুর জন্মের অষ্টম দিনে, অাট রকমের কড়াইভাজার জলপান !

শিশু খায় না !
খেতে পারে না !
খাওয়ার ক্ষমতাও নেই !

ধাড়িরা খায় !
চিবিয়ে চিবিয়ে, কটমট কটমট আওয়াজ তুলে খায় !
আর ঢোল বাজায় !

সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০১৭

ফাইটার বিমান


ফাইটার বিমান



মিগ-২১
মিগ-২৭
মিগ-২৯

এরপরে
মিগ-৩৫ !
একেবারে পাখির মতো !
প্রযুক্তির দিক থেকে, ফোর প্লাস জেনারেশন !
সক্ষমতায় প্রায় ফিফ্‌থ প্লাস !
ওটা সুপার ! সুপার ক্লাস !
সুপার ক্লাস ফাইটার !

এসো না কাছে !
ঘেঁসোনা !

চীন
কিংবা পাকিস্তান !

মুখ্যমন্ত্রী


মুখ্যমন্ত্রী



মুখ্যমন্ত্রী !
ভাবনা-চিন্তা করুন, আপনি নিজে, পাহাড়ে গিয়ে, ক্যাম্প করে, থাকবেন কিনা !

আপনার মন্ত্রী সভার সমস্ত মন্ত্রীদের নিয়ে যাবেন কিনা, সমস্ত আমলাদের নিয়ে যাবেন কিনা, পাহাড়ের হামলাবাজি বন্ধ করবেন কিনা !

পাহাড় নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন !

জঙ্গি বিরোধী


জঙ্গি বিরোধী



ইরাক আফগানিস্থানের পরেই, জঙ্গিদের টার্গেট নাকি ভারত !

জঙ্গিদের টার্গেট, ভারতের পুনরায় ইসলামিকরণ !

প্রতিটি সৎ দেশপ্রেমিক ভারতবাসীকেই, জঙ্গি বিরোধী যোদ্ধা হতে হবে !

তার প্রস্তুতি চালাতে হবে !

কিন্তু কবে ?

ভারত এখনো ঘুমিয়েই আছে !

ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ঘুমের ঘোরেও, জঙ্গি বিরোধী, চিন্তা-ভাবনা, নিজেদের মধ্যে কথার আদান-প্রদান, শুরু হবে কবে ?

রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৭

জন্মান্তর

জন্মান্তর মানুষ যতবার জন্মগ্রহণ করে, ততবারই, পৃথক পৃথক মানুষ, এবং, অন্যান্য প্রাণিদের সঙ্গে, সম্পর্ক স্থাপন করে ! এমন কি স্বামী-স্ত্রীও পালটে যায় ! উলটোপালটা হয়ে যায় ! ডিগবাজি খায় ! আর মৃত্যুর পরে, মানুষের সমস্ত সম্পর্ক, স্বপ্নের মতো বিলীন হয়ে যায় ! হায় ! হায় ! জন্মান্তরে কি যে হয় ! আর জন্মান্তরে কিযে বা না হয় !

শনিবার, ২২ জুলাই, ২০১৭

কুক্কুটব্রত


কুক্কুটব্রত



কুক্কুটব্রত !
বাংলার ভাদ্র মাসের,  শুক্ল পক্ষের সপ্তমী তিথিতে,  স্ত্রীলোকদের করণীয় ব্রতবিশেষ !
কুক্কুট ব্রতের অন্য ভালো নাম,  ললিতাসপ্তমী ব্রত !
সন্তান কামনায়, স্ত্রীলোকদের কর্তব্য ব্রত !
ঐ ব্রতের অন্য আরেকটি নাম, কুক্কুটীব্রত !

বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০১৭

শঙ্খ দৈত্য


শঙ্খ দৈত্য



শঙ্খ দৈত্য !
অসুরবিশেষ !

অপৌরুষের সৃষ্টি, এক খণ্ডের বিশাল বেদ, তখন দেবতাদের জিম্মায় থাকত !
বেদব্যাস, তখনও, বেদের বিভাগ করেন নি !

বেদ কত মহান !
হিন্দুদের, ঘরে ঘরে,  বেদ আছে !
হিন্দুরা, রোজ, তিনবার করে, বেদ পড়েন !
আর স্বপ্ন দেখেন, কবে ঈশ্বরের সাথে মিলিত হয়ে যাবেন !

দেবতাদের পরাজিত করে, শঙ্খাসুর, বেদকে, ক্ষীর-সমুদ্রের নীচে, নিয়ে গিয়েছিলেন !
তবে বেদ, সমুদ্রের অথৈ ক্ষীর মিশ্রিত নোনা জলে, ভেজে নি !
শঙ্খদৈত্য, এক খণ্ডের মোটা  volume-এর বেদ, cellophane-এর  cover  দিয়ে রেখেছিলেন !
তার ওপরে, লাল শালুতে মুড়ে, যত্ন-আত্তি করে, সংগোপনে রেখেছিলেন !


শঙ্খাসুর, বেদ ধ্বংস করেন নি !

ভাগ্যিস, তাই, আমাদের ধর্ম এবং ধার্মিক ঐতিহ্য বেঁচে গেছে !

বেদ না থাকলে, আমাদের আর কিই বা থাকত !

মীন অবতারে, ভগবান বিষ্ণু, শঙ্খাসুরকে বধ করে, সেই বেদ উদ্ধার করেন !

যা হোক, বেদের জন্য, ভগবান বিষ্ণুর,  একটা হত্যা, না হোক, তবুও,  মেনে নেওয়া যায় !


ভগবান বিষ্ণু ! যুগ যুগ জিও !

আ-হা ! রবিঠাকুরের নোবেল-এর ব্যাপারেও, যদি এমনতরো  হোত, তবে কত না, কত বড়ো ভালো হতো !  

শঙ্খ


শঙ্খ



শঙ্খ দমুদ্রজাত জীব।

শঙ্খের বাইরের শক্ত কোষাস্থিই শাঁখ। ভালো কথায়, ওটিকেও,  'শঙ্খ'  বলা হয় !

ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ-এর, প্রকৃতিখণ্ডে,  ১৮তম অধ্যায়ে, বলা হয়েছে :
শঙ্খচূড় অসুরের অস্থি থেকে, শঙ্খের উৎপত্তি !

শঙ্খধ্বনি মঙ্গলকর। তবে শাঁখের মুখে, মুখ লাগিয়ে,  জোরে ফুঁ দিয়ে, শাঁখ বাজাতে হয় ! তাতে, ফুসফুসের পরিশ্রম ও ব্যায়াম হয় !

শঙ্খের আবার নামও থাকে !
যেমন, 'পাঞ্জজন্য'  'দেবদত্ত' প্রভৃতি !

আবার
এক শঙ্খ = লক্ষ কোটি !

শঙ্খের অস্থি দিয়ে রচিত, বিবাহিত মহিলাদের, দুই হাতের,  মাঙ্গলিক 'করাভরণ',  শাঁখা !

শঙ্খ, পুরাণ যুগের রণবাদ্য ! সেইজন্যে, শঙ্খের, তূর্যের মতন ব্যবহার !

তূর্য।
তুরী।
ভারতের প্রাচীন রণবাদ্যবিশেষ !
ওটিই রণশিঙ্গা !

মোরগ-লড়াই


মোরগ-লড়াই



প্রতিদ্বন্দ্বী দুই মোরগের দুই পায়েই 'চাকু' ( ছুরি ) বাঁধা থাকে !
মোরগদুটিকে সামনা-সামনি এনে, তাদের,   'তাতিয়ে',   ছেড়ে দেওয়া হয় !
মোরগদুটির ছটফটানি থাকে !
একে অন্যের দিকে ধেয়ে যায় !
পায়ের চাকুগুলো আস্ফালন করে !
রক্তারক্তি হয় !
একটা  মোরগ দারুন ভাবে আহত হয় !
বা মরো মরো হয় !
তখন আর সেই মোরগটি লড়াই করতে পারে না !
হেরে যায় !
যে মোরগ হেরে যায়, তার মালিকও হেরে যায় !
জেতা-মালিক, আগের থেকে বাজির কথা থাকলে, বাজির টাকা পায় !
হারা মোরগটাও পায় !
একগাদা লোক জড়ো হয়ে মোরগের লড়াই দেখে !
মোরগ-লড়াই এখনও গ্রামীণ 'খেলা' !
তবে পশুক্লেশ (  এ ক্ষেত্রে পাখিক্লেশ ) নিবারণী মানুষজনের প্রচেষ্টায়, এই খেলা ক্রমশ বন্ধ হয়ে যাওয়ার মুখে !

প্রাভাতিক কাজ


প্রাভাতিক কাজ



প্রাতঃক্রিয়া !
প্রাতঃকৃত্য !
শৌচ ইত্যাদি কাজ !
এক সময়ে, ওটা ছিল, প্রাভাতিক কাজ !

প্রাতঃকালের করণীয় কর্ম !

সঙ্গে হাত-মুখ ধোওয়া ! দাঁত মাজা !

কাপড় বদলানো !

তারপর প্রাতঃসন্ধ্যা করা !

যাঁদের, সকাল বেলায়,  পূজা ইত্যাদি করার অভ্যাস আছে,  তাদের পূজা ইত্যাদি করা !

প্রাতঃক্রিয়া !
প্রাতঃকৃত্য !
শৌচ ইত্যাদি !
পূজা ইত্যাদি !
প্রাভাতিক কাজ !


আখ্যান-উপাখ্যান


অাখ্যান-উপাখ্যান



আখ্যান।
কাহিনী।
গল্প।
ইতিহাস।

আখ্যান।
উপন্যাস।
কল্পিত আখ্যায়িকা।
আর্য মহাকাব্যের, রামায়ণ মহাভারত ইত্যাদির সর্গ।

উপাখ্যান।
কাল্পনিক কাহিনী।
রূপকথা।
পুরাকাহিনী।
মূল কাহিনীর অন্তর্গত, ক্ষুদ্রতর কাহিনী।

বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০১৭

হয়তো আমি ঘুমের ঘোরেই****


হয়তো আমি ঘুমের ঘোরেই****



রাতে আমি এমন ঘুমোই, যে সারা রাত কেমন করে কেটে যায়, জানতেই পারি না !

মনে হয় ওটা  self-generated hypnotic-এর জন্য !

হয়তো আমি, ঘুমের ঘোরেই, মারা যাবো !

দেখো !



* Hypnotic !
* Resembling like a drug, which produces a sleep, appearing like a natural sleep !

কংগ্রেস ও শ্রী প্রণব মুখার্জি


কংগ্রেস ও শ্রী প্রণব মুখার্জি



রাজনীতিতে করিতকর্মা ভদ্রলোক, শ্রী প্রণব মুখার্জিকে, কংগ্রেস, প্রধান-মন্ত্রীর আসনে, বসায় নি !
বসাতে দিতে চায় নি !

প্রণব মুখার্জিকে, কংগ্রেস, রাষ্ট্রপতি করে, রাজনীতির মূলস্রোত থেকে, সরিয়ে দিয়েছিল !

একজন হিম্মতওয়ালা বাঙালিকে, কংগ্রেস, বঞ্চিত করেছিল !

হিন্দু বামুনের ছেলে


হিন্দু বামুনের ছেলে



এক সময়ে  বাঙালি হিন্দুরা, মুরগির ডিম, মুরগির মাংস খেত না !

তখন ওদুটো জিনিস, তাঁদের হেঁসেলে ঢুকত না !

ওরা হাঁসের ডিম খেত ! হাঁসের মাংস খেত !

এখন তো প্রায় সব বাঙালি হিন্দুই,  মুরগির ডিম, মুরগির মাংস খায় !

এমন কি, বামুনের ছেলে, প্রকাশ্য রাজপথে, সকলকে দেখিয়ে দেখিয়ে, গোরুর মাংসও খায় !

মুসলমানদের সাথে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির যোগ দেখায় !

টিভির লোকেদের সামনে, নিজের আচরণ দেখায় !

পরে হয়তো,  বাড়িতে গিয়ে, মাল খায় !

তারপর নিশ্চিন্তে ঘুমোয় !

শনি


শনি



শনি।
গ্রহবিশেষ।
সৌরি !

শনির হাতের পায়ের চারটে করে আঙ্গুল।
শনি কালো কাপড় পরেন। কখনো নীল।
শনির চার হাত।
শনি মাঝে মাঝে গাধার পিঠে চড়ে বসেন !
ভাগ্যি ভালো, খচ্চরের পিঠে চাপেন না !
অন্তরিক্ষে অবিশ্যি শনির বাহন শকুন !

যম শনির অধিদেবতা !
শনির জননী ছায়া !
পিতা সূর্য !
তবে পিতা শনিকে ভালোবাসেন না !
কোলে করেন না !
অনেক দূরেতে সরিয়ে রাখেন !

শনির অস্ত্র।
ভল্ল
বাণ
গদা।
শনি ধনুর্ধারী !
ভল্ল। বর্শাজাতীয় প্রাচীন অস্ত্র।

শনির মন্ত্র।
'ওঁ শং শনৈশ্চরায় নমঃ' !

শনিবার।
অনেকের হাফছুটি ! অনেকের ফুলছুটি !

শনিচক্র।
জ্যোতিষে শনিভোগ্য সাতাশ নক্ষত্রের নর-অাকারের চক্রবিশেষ !

শনিকে দান করতে হয় !
কালো তিলের চিহ্নযুক্ত কালো রঙের গাভি !
উৎকৃষ্ট লোহা !
উচ্চমানের
ভূমিকম্প নিরোধক
বাড়ি করার 'রড' দিলে আরো ভালো হয় !
বেদখলিকৃত সরকারি জমিতে
তাতে
ভালো ধরণের
শনি মন্দির তৈরি করা যায় !

শনির দৃষ্টি।
শনির কোপদৃষ্টি বা শুভদৃষ্টি
উভয়ই ক্ষতিকর !
শনির জন্যই
গণেশ ঠাকুরের হাতির মাথা !

শনি লাগলে
শনির দৃষ্টি লাগে !

শনি ত্যাগ করলে
শনির দৃষ্টি থেকে মুক্ত হওয়া যায় !

শনির দশা।
দুরবস্থা !
শনির দৃষ্টি।
অশুভ দৃষ্টি !

শনির প্রতিকার।
শনির কোপদৃষ্টির প্রতিবিধান !
বেগুন পোড়ার সাথে
মাছ পোড়া খাওয়া !
আর শনি ঠাকুরের মন্ত্র পড়া !

সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭

কর্তা-গিন্নি সংবাদ



কর্তা-গিন্নি সংবাদ



গিন্নি বললেন, 'তোমাদের জন্য করে করে আমার জীবনটা শেষ হয়ে যাবে !'

আমি বল্লাম, 'তা যাক ! ভালোই হবে !'

'তোমার জীবন, শেষ না হলে, বুড়ি বয়সে তুমি, দারুণ কষ্ট পাবে !'

'তবে এক কাজ করো, তোমার জীবনটা কাঁচের বয়েম-এ  ভরে রাখো !'

'বাইরে থেকে দেখতে পাবে !'

'মনের আনন্দে থাকবে !'

'মনের আনন্দে নাচবে !'

মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০১৭

ফেসবুকের অসাধারণ পাতা


ফেসবুকের অসাধারণ পাতা



ফেসবুকের অসাধারণ পাতা !
তবে
সঙ্গে রাখতে হয় খাতা !
নোট নিয়ে রাখতে হয় !

নইলে
পরের দিন থাকেই. হারিয়ে যায়
ফেসবুকের
সেই সব অসাধারণ পাতা !

শনিবার, ১ জুলাই, ২০১৭

গোর্খা






গোর্খা


গোর্খা (নেপালি: गोर्खा) নেপাল ও উত্তর ভারতের একটি জাতিগোষ্ঠী। গোর্খা নামটির উৎপত্তি অষ্টম শতাব্দীর হিন্দু যোদ্ধা-সন্ত গুরু গোরক্ষনাথের নাম থেকে। তাঁর শিষ্য বাপ্পা রাওয়াল (জন্মগত নাম যুবরাজ কালভোজ বা যুবরাজ শালিয়াধীশ) রাজপুতানার (রাজস্থান) মেবার রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। বাপ্পা রাওয়ালের পরবর্তী উত্তরাধিকারগণ আরও পূর্বে চলে এসে গোর্খা বংশের প্রতিষ্ঠা করেন। গোর্খা বংশ পরে নেপাল রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেছিল। আধুনিক নেপালের ৭৫টি জেলার মধ্যে অন্যতম হল গোর্খা জেলা

ভারতীয় সেনাবাহিনীর গোর্খা রেজিমেন্টব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্রিগেড অফ গুর্খায় গোর্খারা তাঁদের সাহসিকতা ও শক্তিমত্তার ইতিহাসের জন্য সুপ্রসিদ্ধ। ব্রিটিশ আধিকারিকেরা গোর্খাদের "মার্শাল রেস" বা যোদ্ধা-জাতির মর্যাদা প্রদান করে। ব্রিটিশ ভারতে যুদ্ধপ্রিয়, আগ্রাসী মনোভাবাপন্ন, সাহসী, অনুগত, সুশৃঙ্খল, শক্তিমান ও কর্মঠ জাতিগুলিকে "মার্শাল রেস"-এর মর্যাদা দেওয়া হত। ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে এই সকল মার্শাল রেস থেকে প্রচুর সংখ্যক সৈনিক নিয়োগ করা হত।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সেনাপ্রধান, ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানেকশ গোর্খাদের সম্পর্কে একটি বিখ্যাত উক্তি করেন:

সূত্র : উইকিপিডিয়া !

শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়


শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়



১৯৪৭ সালের ২০শে জুন,  ভারতবর্ষ,  ইংরেজদের হাত থেকে,  স্বাধীন হবার প্রায় দুমাস আগে,  সেই সময়ের বঙ্গীয় বিধান সভায়,  ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সুযোগ্য এবং সুদূরপ্রসারী প্রচেষ্টায় এবং আন্তরিকতায়,  ৫৮-২১ ভোটে.  পাকিস্তানের হাত ফস্কে, মুক্ত এবং বিমুক্ত হয়ে,  বর্তমানের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের,  জন্মসূচনা হয়েছিল !

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জন্ম না হলে, হয়তো, এখানকার অধিকাংশ হিন্দু অধিবাসীদের,  ছুন্নত করে, ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে হত !
নয়তো কোতল হতে হত !

তাহলে, আজকের মুখ্যমন্ত্রী শুধু হিজাব নয়, সম্ভবত, বোরখাও পরতেন !

পৌরাণিক গল্প বুধ গ্রহের জন্ম !


পৌরাণিক গল্প  বুধ গ্রহের জন্ম !







বুধ !
দেবগুরু বৃহস্পতির ভার্যা,  তারার গর্ভজাত চন্দ্রপুত্র !

চন্দ্র তারাকে হরণ করেছিলেন !

গুরুদেবের পত্নীকে চন্দ্র হরণ করেছে,  এই অন্যায় কারণে, সকল দেবতারা, চন্দ্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে,  বৃহস্পতির সাথে একত্রিত হলেন !

তখন চন্দ্র,  অসুর গুরু শুক্রাচার্যের এবং অন্যান্য অসুরদের শরণাপন্ন হলেন !

শুক্রাচার্য এবং অসুররা দাঁড়ালো,  ব্যভিচারী,  নীতিহীন চন্দ্রের পিছনে !

দেবতাদের সঙ্গে অসুরদের যুদ্ধের উপক্রম হল !

তখন ব্রহ্মা এগিয়ে এলেন !

ব্রহ্মার মধ্যস্থতায়, অবশেষে, চন্দ্র,তারাকে মুক্ত করলেন !

বৃহস্পতি তারাকে গ্রহণ করলেন !

সে যাত্রায় দেবতা-অসুরদের যুদ্ধ বন্ধ হল !

সূর্য কিন্তু, বুধকে, ভালোবেসে, তাঁর নিজের সব থেকে কাছের কক্ষপথে রাখলেন !

বুধ, চন্দ্রবংশের প্রথম সন্তান !

চন্দ্রবংশ ! চন্দ্র হতে জাত পুরুষ পরম্পরা !

জনক, কুরু, যদু প্রভৃতির বংশ !