সোমবার, ২২ মে, ২০১৭

নদিয়া জেলায় কর্কটক্রান্তি রেখা


নদিয়া জেলায় কর্কটক্রান্তি রেখা



কর্কটক্রান্তি  ( Tropic of Cancer ) রেখা,  নদিয়া জেলাকে দু'ভাগে ভাগ করেছে !
কর্কটক্রান্তিরেখা,   নিরক্ষরেখার  ২৩ ডিগ্রি ২৭ মিনিট অংশ   উত্তরের অক্ষরেখা।

পূর্বদিকে মাজদিয়া,  পশ্চিম দিকে চাপড়া,  নবিনগর,  মধুপুর,  কৃষ্ণনগরের উত্তরে ঘূর্ণি,  কালিদহ,   পাণিনালা,   হরনগর, আনন্দনগর,  ভক্তনগর,  হাঁসাডাঙ্গা-বনগ্রাম,  চৌগাছা, মায়াকোল,  বাহাদুরপুর প্রভৃতির ওপর দিয়ে চলে গেছে !

সে কারণে,  ঐ সব অঞ্চলে,  গরম কালের  তাপমাত্রা, পারিপার্শ্বিক অঞ্চলের চেয়ে,    ২-৩ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড  বেশি থাকে !
শীত কালে আবার অনুরূপ ভাবে,  ঐ সব অঞ্চলে, পারিপার্শ্বিক অঞ্চলের চেয়ে,  তাপমাত্রা,   ২-৩ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড কম থাকে !

নদিয়া জেলা ভাগ


নদিয়া জেলা

নদিয়া জেলা ভাগ


ভারতবর্ষের বঙ্গদেশের,  অবিভক্ত নদিয়া জেলায়,   ছিল পাঁচটি মহকুমা !

১। কৃষ্ণনগর সদর মহকুমা
২। রানাঘাট মহকুমা।

৩। কুষ্ঠিয়া মহকুমা
৪। মেহেরপুর মহকুমা
৫। চুয়াডাঙ্গা মহকুমা।

১৯৪৭ সালের   ১৪ই আগষ্ট/১৫ই আগষ্ট,   দেশ বিভাগে,    পাঁচটি মহকুমাই চলে গিয়েছিল,   (  পূর্ব ) পাকিস্তানের দিকে !

পরে,   ঐ ১৯৪৭ সালের,   ১৮ই আগষ্ট,   কৃষ্ণনগর সদর মহকুমা  এবং  রানাঘাট মহকুমা,   ফিরে এলো,   ভারতের দিকে !

কুষ্ঠিয়া মহকুমা,   মেহেরপুর মহকুমা,   চুয়াডাঙ্গা মহকুমা,   থেকে গেল,   ( পূর্ব ) পাকিস্তানের দিকেই !

এইভাবে নদিয়া জেলা ভাগ হল !


অক্ষয় তৃতীয়া ৩


অক্ষয় তৃতীয়া ৩



অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে ( তিথিতে ),  গঙ্গাকে,  মর্ত্যে এনেছিলেন,  ভগীরথ !

এই তিথিতে গঙ্গাস্নান,  অতীব পুণ্যজনক !

পুণ্য।
সৎকর্ম। সুকৃতি ! গঙ্গাস্নানের সৎকর্মের শুভ ফলে,  পরলোকে সদ্‌গতি লাভ হয় ! ওটি একটি ধর্মানুষ্ঠান !

আর এ জন্মে গঙ্গাস্নান হয় !

গঙ্গাস্নানের কত delayed effect !

এ জন্মে গঙ্গাস্নান। তো মৃত্যুর পরে,  পরলোকে,  সদ্‌গতি লাভ !

তাই পবিত্র গঙ্গা স্তোত্র উচ্চারণ করে,   ফুল ফল ধূপ গঙ্গাজল দিয়ে,   গঙ্গার পূজা করুন !

'তঁ গং গঙ্গায় নমহঃ' !