শনিবার, ১ জুলাই, ২০১৭

গোর্খা






গোর্খা


গোর্খা (নেপালি: गोर्खा) নেপাল ও উত্তর ভারতের একটি জাতিগোষ্ঠী। গোর্খা নামটির উৎপত্তি অষ্টম শতাব্দীর হিন্দু যোদ্ধা-সন্ত গুরু গোরক্ষনাথের নাম থেকে। তাঁর শিষ্য বাপ্পা রাওয়াল (জন্মগত নাম যুবরাজ কালভোজ বা যুবরাজ শালিয়াধীশ) রাজপুতানার (রাজস্থান) মেবার রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। বাপ্পা রাওয়ালের পরবর্তী উত্তরাধিকারগণ আরও পূর্বে চলে এসে গোর্খা বংশের প্রতিষ্ঠা করেন। গোর্খা বংশ পরে নেপাল রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেছিল। আধুনিক নেপালের ৭৫টি জেলার মধ্যে অন্যতম হল গোর্খা জেলা

ভারতীয় সেনাবাহিনীর গোর্খা রেজিমেন্টব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্রিগেড অফ গুর্খায় গোর্খারা তাঁদের সাহসিকতা ও শক্তিমত্তার ইতিহাসের জন্য সুপ্রসিদ্ধ। ব্রিটিশ আধিকারিকেরা গোর্খাদের "মার্শাল রেস" বা যোদ্ধা-জাতির মর্যাদা প্রদান করে। ব্রিটিশ ভারতে যুদ্ধপ্রিয়, আগ্রাসী মনোভাবাপন্ন, সাহসী, অনুগত, সুশৃঙ্খল, শক্তিমান ও কর্মঠ জাতিগুলিকে "মার্শাল রেস"-এর মর্যাদা দেওয়া হত। ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে এই সকল মার্শাল রেস থেকে প্রচুর সংখ্যক সৈনিক নিয়োগ করা হত।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সেনাপ্রধান, ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানেকশ গোর্খাদের সম্পর্কে একটি বিখ্যাত উক্তি করেন:

সূত্র : উইকিপিডিয়া !

শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়


শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়



১৯৪৭ সালের ২০শে জুন,  ভারতবর্ষ,  ইংরেজদের হাত থেকে,  স্বাধীন হবার প্রায় দুমাস আগে,  সেই সময়ের বঙ্গীয় বিধান সভায়,  ডাঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সুযোগ্য এবং সুদূরপ্রসারী প্রচেষ্টায় এবং আন্তরিকতায়,  ৫৮-২১ ভোটে.  পাকিস্তানের হাত ফস্কে, মুক্ত এবং বিমুক্ত হয়ে,  বর্তমানের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের,  জন্মসূচনা হয়েছিল !

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জন্ম না হলে, হয়তো, এখানকার অধিকাংশ হিন্দু অধিবাসীদের,  ছুন্নত করে, ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে হত !
নয়তো কোতল হতে হত !

তাহলে, আজকের মুখ্যমন্ত্রী শুধু হিজাব নয়, সম্ভবত, বোরখাও পরতেন !

পৌরাণিক গল্প বুধ গ্রহের জন্ম !


পৌরাণিক গল্প  বুধ গ্রহের জন্ম !







বুধ !
দেবগুরু বৃহস্পতির ভার্যা,  তারার গর্ভজাত চন্দ্রপুত্র !

চন্দ্র তারাকে হরণ করেছিলেন !

গুরুদেবের পত্নীকে চন্দ্র হরণ করেছে,  এই অন্যায় কারণে, সকল দেবতারা, চন্দ্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে,  বৃহস্পতির সাথে একত্রিত হলেন !

তখন চন্দ্র,  অসুর গুরু শুক্রাচার্যের এবং অন্যান্য অসুরদের শরণাপন্ন হলেন !

শুক্রাচার্য এবং অসুররা দাঁড়ালো,  ব্যভিচারী,  নীতিহীন চন্দ্রের পিছনে !

দেবতাদের সঙ্গে অসুরদের যুদ্ধের উপক্রম হল !

তখন ব্রহ্মা এগিয়ে এলেন !

ব্রহ্মার মধ্যস্থতায়, অবশেষে, চন্দ্র,তারাকে মুক্ত করলেন !

বৃহস্পতি তারাকে গ্রহণ করলেন !

সে যাত্রায় দেবতা-অসুরদের যুদ্ধ বন্ধ হল !

সূর্য কিন্তু, বুধকে, ভালোবেসে, তাঁর নিজের সব থেকে কাছের কক্ষপথে রাখলেন !

বুধ, চন্দ্রবংশের প্রথম সন্তান !

চন্দ্রবংশ ! চন্দ্র হতে জাত পুরুষ পরম্পরা !

জনক, কুরু, যদু প্রভৃতির বংশ !