শনিবার, ২৩ জুন, ২০১৮

কাশ্মিরি জঙ্গি




      কাশ্মিরি জঙ্গি                   শেয়ার করেছেন                   প্রণব কুমার কুণ্ডু

দাবী উঠছিল বহু দিন ধরেই, অবশেষে কাশ্মীরে রাজ্যপাল শাসন লাগুর পর সবথেকে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেললো কেন্দ্র সরকার। পৃথিবী ব্যাপী প্রথম থেকেই নিরীহদের হত্যাকারী জঙ্গীদের তাদের ধর্মের সাথে জোড়ার পরিবর্তে একটী বিশেষ শ্রেনীর লোক দাবী করে আসেন যে সন্ত্রাসবাদীদের কোন ধর্ম হয়না। আর এই প্রসঙ্গেই আরেক মহল প্রশ্ন তোলে যে যদি তাদের কোন ধর্ম না হয়, তাহলে তাদের মৃত্যুর পর ইসলামিক নিয়মে কেন কবর দেওয়া হয়? তাদের মৃতদেহ পুড়িয়ে বা আস্তাকুড়ে ফেলে দেওয়া উচিৎ। অবশেষে মৃত জঙ্গীদের মৃতদেহের সাথে এমনটাই করতে চলেছে ভারতীয় সেনা বাহিনী।

NSA অজিত ডোভালের পরামর্শ মত সেনা বাহিনী এবার থেকে নিহত জঙ্গীদের মৃতদেহ আর তাদের পরিবারের হাতে তুলে দেবে না। এর পরিবর্তে তারা সেই দেহ কোন এক গোপন জায়গাতে ফেলে দেবে( কোন ধর্মীয় রীতি মানা হবে কিনা জানানো হয়নি)। ওসামা বিন লাদেনের মৃতদেহের সাথে এমনটাই করেছিল আমেরিকা।

সেনার অভিযোগ যে নিহত জঙ্গীর মৃতদেহ তাদের পরিবারের হাতে দেওয়ার পর তাকে উপত্যকায় নায়ক বানিয়ে দেওয়া হয়, শেষ জানাজায় হাজার হাজার লোক জড়ো হয় জাদের মধ্যে থেকেই ভবিষ্যতের জঙ্গী জন্ম নেয়, বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর পর যেমনটা হয়েছিল।

তাই স্বভাবতই সেনা বাহিনীর এই সিদ্ধান্ত এযাবতের সবথেকে বড় সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এই নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠার আশঙ্কা করছেন অনেকে, কারণ এই সব জঙ্গীদের সন্ত্রাসের পথে নামানো মাথারা এদের মৃত্যুর পর জন্নত পাওয়ার আশ্বাস দেয়, সেই ক্ষেত্রে ধর্মীয় রীতি মেনে শেষ কৃত্য না হলে ভবিষ্যতের জঙ্গীরা সন্ত্রাসবাদের পথে নাও নামতে পারে বলেই মনে করছেন সেনার আধিকারিকরা। তাই সবদিক থেকে এই সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।




নতুন প্রজন্ম



  নতুন প্রজন্ম               শেয়ার করেছেন      প্রণব কুমার কুণ্ডু



পলাশীর যুদ্ধ-ষড়যন্ত্রে বিশ্বাসঘাতকদের পরিণাম


      পলাশীর যুদ্ধ-ষড়যন্ত্রে বিশ্বাসঘাতকদের পরিণাম         শেয়ার করেছেন             প্রণব কুমার কুণ্ডু



পলাশী ষড়যন্ত্রের বিশ্বাসঘাতকদের পরিণাম

ইংরেজদের ষড়যন্ত্র ও সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন নবাব সিরাজউদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনচ্যুত হন।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে যারা ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন, তাদের করুণ পরিণতি বরণ করতে হয়।
মীরজাফর খ্যাত হতে চেয়েছিলেন ‘মহবত্ জং’ নামে। কিন্তু তার পরিচিতি ছড়িয়ে পড়ে ‘ক্লাইভের গাধা’ হিসেবে। রাজকার্যে বীতশ্রদ্ধ হয়ে ভাং সেবন করে তিনি টঙ হয়ে থাকতেন।

১। মসনদচ্যুত হওয়ার পর মীরজাফর মারা যায় কুষ্ঠরোগের শিকার হয়ে।
২। লর্ড ক্লাইভ নিজের হাতে ...
পড়তে থাকুন