বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৭

শ্রীশ্রীচণ্ডিকার অর্গলাস্তোত্র ( গদ্য )








শ্রীশ্রীচণ্ডিকার অর্গলাস্তোত্র  ( গদ্য )

শ্রীশ্রীচণ্ডিকার অর্গলাস্তোত্রের,  প্রায় প্রত্যেক মন্ত্রেরই,  প্রথম অর্ধে আছে, শ্রীশ্রীচণ্ডিকার বিভূতি বর্ণনা !

শ্রীশ্রীচণ্ডিকার, অর্গলাস্তোত্রের, প্রায় প্রত্যেক মন্ত্রেরই, শেষ অর্ধে আছে, শ্রীশ্রীচণ্ডিকার কাছে প্রার্থনা !


যেমন

"রূপং দেহি"

"জয়ং দেহি"

"যশো দেহি"

"দ্বিষো জহি"


"দেহি সৌভাগ্যমারোগ্যম্"

"পত্নীং মনোরমাং দেহি"

ইত্যাদি ইত্যাদি !

এগুলো সবই, জাগতিক কামনা বাসনা !

ঐ প্রার্থনাগুলির মধ্যে, পুরুষদের ক্ষেত্রে, সব চাইতে বড় প্রার্থনা, " পত্নীং মনোরমাং দেহি " !









* সূত্র ও সংযোজনা : "স্তুতি", সোমনাথ মুখার্জী, গীতা প্রেস, গোরক্ষপুর, ভারত,  পৃষ্ঠা ৫।

বাবরি

বাবরি   


 শেয়ার করেছেন                 প্রণব কুমার কুণ্ডু।

এটা যত পারো,  শেয়ার করো।যেন,  সবাই দেখে।আমি আপনার কাছে অনুরোধ করছি,  শেয়ার করার জন্যে।আমি জানি,  বাংলা দেশের হিন্দুরা কতো কষ্টে আছে।কিন্তু কেউ ওদের পাশে দাঁড়ায় না।আর মুসলিমরা,  দোষ করার পরেও,  মাপ চায় না কেনো ? আমি বাংলাদেশ-এর হিন্দুদের কাছে,  সবসময় তাদের কষ্টের কোথা শুনি,  কারণ,  আমার জন্মভূমি কুচলিবাড়ীর চর্তুদিকে, বাংলাদেশ বর্ডার,  আর একটা শুধু ছোটো রাস্তা সেই অঞ্চলে ঢুকেছে।




সেকু

দিব্যদৃষ্টি ( দুই ) ( গদ্য )






 দিব্যদৃষ্টি ( দুই ) ( গদ্য )





আমি স্বাধীন ! যেখানে আমার প্রাণের কিছুমাত্র সংকোচ উপস্থিত হয় না, বা মনের সংকোচনও হয় না, তিনি আমার মা।
আমার মা জননী !
তিনি জগজ্জননীও।

তাঁর কাছে, আমার পূর্ণ স্বাধীনতার ক্ষেত্র।

এই বুড়ো বয়সেও, মায়ের দুদু  খেলেও, উনি কিচ্ছুটি বলেন না !
তিনি যে আমার মা !
আমার মা জননী।

তিনি আমাকে পুরোপুরি দেখেন ! ভালোভাবে দেখেন !
কারণ, দুইটির জায়গায়, তাঁর, তিনটি নেত্র !

মাঝেরটি আবার উল্লম্ব।
ঊর্ধ্বঅধঃভাবে খাড়া।

তাই দিয়ে উনি, তফাত করেন, মানুষ এবং ভেড়া !

আমার মায়ের আবার, তৃতীয় নয়নের, চোখের পাতাই নেই !
তাই তাঁর তৃতীয় নয়নের, ভিশন-ই আলাদা !

ঝড়বৃষ্টিতেও, তাঁর দৃষ্টি।চব্বিশ ঘন্টাই দৃষ্টি।

দারুণ দুরদৃষ্টি !

একদম স্বচ্ছ দৃষ্টি।

চশমাই লাগে না !

নেত্রপল্লবের ভেতরে,  প্ল্যাসটিকের পরকলা,  বা, কনট্যাক্‌ট্ লেন্সসেসেরও, দরকার পড়ে না।

তার ওপরে আবার মায়ের দিব্যদৃষ্টি !

দৃষ্টিতে দৃষ্টিতে, একদম ছয়লাপ।

আমি ছেলে হিসাবে, বলছি। তবে বলছি না, প্রলাপ !

চোখের ডাক্তারদের, বন্ধ হয়ে যায় ঝাঁপ !

একি !
আমি কি বকছি?
না  বলছি?
ঠিক বলছি ?

সত্যিই প্রলাপ ?
না   সংলাপ ?

মাননীয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ


মাননীয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ



আজ সকালে, ০৭/১২/২০১৭ তারিখে,  'স্মৃতিগুলো'  এসেছিল, কিন্ত, আর এলো না !

আমি আমার কাজ সারতে পারলাম না !

'স্মৃতিগুলো' তো আপনারা,  'বিজ্ঞপ্তি'তেও  দেন নি !

স্মৃতিগুলোর ব্যাপারে, আপনারা মোটেই  'যত্নশীল' নন !

আপনারা দায়িত্বশীলও নন !

প্রণব কুমার কুণ্ডু।

দিব্যদৃষ্টি ( এক ) ( গদ্য )



দিব্যদৃষ্টি ( এক ) ( গদ্য )


শুধু  এক  রূপ  কেন, ভগবানের   শত  শত, সহস্র  সহস্র দিব্য  রূপ  আছে ।
তাঁর  নানান  ধরণের  বর্ণ।
তিনি  নানান   আকৃতি  বিশিষ্ট ।
ঈশ্বরের  কেবল  একঅংশে, অনন্ত  কোটি  ব্রহ্মাণ্ড পরিব্যক্ত  রয়েছে।
আমাদের  দৃশ্যইন্দ্রিয়  দিয়ে, ঈশ্বরকে  দেখা  যায়  না।
তার জন্য    দিব্যদৃষ্টি  দরকার !
ঈশ্বরই  সেই  দিব্যদৃষ্টি দিতে  পারেন।
এবং  এই  ব্যাপারে, কখনো সখনো ঈশ্বর  সমতুল্য  কেউ  কেউ !




*সূত্র  :  ' গীতা-মাধুর্য্য  ',  পৃষ্ঠা  ৬৬, গীতা  প্রেস।