বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

কলকাতা মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল






































কলকাতা মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল



ঠিকানা ৮৮ কলেজ স্ট্রিট কলকাতা ৭০০ ০৭৩


কলকাতা মেডিকেল কলেজ, কলকাতায় একটি সুযোগ্য এবং নামী চিকিৎসা কেন্দ্র।


মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল শুরু হয়েছিল ১৮৩৫ সালে।


পিজি হাসপাতালের পরেই, মেডিকেল কলেজের সুনাম ছিল।

Medical College, Kolkata

কলকাতা মেডিকেল কলেজ

Medical College Kolkata Logo.png

Motto


Cum Humanitate Scientia

Type


Medical College and Hospital

Established


1835





Location


Kolkata, India

Affiliations


West Bengal University of Health Sciences

Website


www.medicalcollegekolkata.org










The Medical College and Hospital building


Medical College and Hospital, Kolkata, more commonly referred to as Calcutta Medical College Bengali: কলকাতা মেডিকেল কলেজ is a medical school and hospital in the city of Kolkata in the state of West Bengal, India. It was established in 1835 as Medical College, Bengal. It is the second oldest medical school to teach European medicine in Asia and India, after Ecole de Medicine de Pondicherry (now JIPMER). On 9 May 1822, the government laid down a plan for the instruction of up to twenty young Indians to fill the position of native doctors in the civil and military establishments of the Presidency of Bengal. The outcome was the establishment of "The Native Medical Institution"(NMI) in Calcutta (21 June 1822), which later became Medical College, Bengal. The hospital associated with the college is one of the largest hospitals in Kolkata. The college imparts the degree Bachelor of Medicine and Surgery (MBBS) as well as specialised and post-doctoral degrees. Nursing and para-medical courses are also offered.

মেডিকেল কলাজের ফোন নং ৯১ ০৩৩ ২২১২ ৩৮৫৩ এবং ৯১ ০৩৩ ২২৫৫ ১৬৩৩।
তবে ফোন করে কিছু জানতে চাইলে, উপযুক্ত সাড়া পাবেন না !

কিন্তু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, এখন আমরা কি ধরণের চিকিৎসা এবং পরিষেবা পাচ্ছি ?

সরকার কি সে বিষয়ে ঠিকঠাক নজর দিচ্ছে ?

চিকিৎসায় এবং ব্যবস্থাপনায় ভূরিভূরি অভিযোগ উঠে আসছে !

ধীরে ধীরে আমি সে ব্যাপারে সরকার এবং অন্যান্য জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করব !

মেডিকেল কলেজটি, সারা এশিয়ার মধ্যে, প্রথম মেডিকেল কলেজ !

কলকাতার প্রথম ইউরোপীয় মেডিকেল কলেজ !!

Shared publicly
Add a comment...

শ্রীমদ্ভাগবত ( তিন )

শ্রীমদ্ভাবত  ( তিন )


তন্মাত্র।
সাংখ্য দর্শনে, ক্ষিতি অপ্ তেজঃ মরুৎ ও ব্যোম, এই সূক্ষ্ম অবিমিশ্র পঞ্চভূত। এইগুলোকে একসাথে 'ভূতপঞ্চক' বলে ! এগুলোকে তন্মাত্র বা স্ত্রী লিঙ্গে তন্মাত্রাও  বলা হয় !

শব্দ স্পর্শ রূপ রস ও গন্ধ, পঞ্চভূতের এই পাঁচটি গুণ।

এই গুণগুলোকেও,  'তন্মাত্র/তন্মাত্রা/ পঞ্চতন্মাত্র/পঞ্চতন্মাত্রা' বলা হয় !

পঞ্চতন্মাত্র,  বা, পঞ্চতন্মাত্রা ( স্ত্রী লিঙ্গে )।

সাংখ্য দর্শনে, 'ক্ষিতি অপ্ তেজঃ মরুৎ ব্যোম', এই পঞ্চভূতগুলির, 'সূক্ষ্ম' 'অমিশ্র',  একেবারে মূল অবস্থান্তর-এর  ( fundamental stage )  অবস্থাক্রম , ( বা, অনুভবেও হতে পারে, ),  ঐ পঞ্চভূতগুলির  'তন্মাত্রা' !
ওটা 'কোলনবিদ্যার'  ( calculus-এর )  সীমান্ত স্থান'-এর ( limiting value-এর ) মতন অবস্থা !

এই 'সূক্ষ্ম'-এর আর সূক্ষ্মতর সূক্ষ্মতম হয় না !

তন্মাত্র/তন্মাত্রা, 'কেবল সেইটুকুই', 'যেটুকু, না হলেই নয়' !

শব্দ স্পর্শ রূপ রস গন্ধ, এগুলি, পঞ্চভূতের পঞ্চতন্মাত্রার গুণ !

'পঞ্চতন্মাত্রা' নিয়ে, যে অনুভব আমার কাছে এসেছে, তা হল,

১। পঞ্চভুতের নিজস্ব 'পঞ্চতন্মাত্রা' আছে !

                       আর,
২। পঞ্চভূতের গুণগুলিরও  নিজস্ব 'পঞ্চতন্মাত্রা' হয় !

সাংখ্যদর্শন মতে, প্রকৃতির 'তৃতীয়' সৃষ্টি, 'পঞ্চ' তন্মাত্র/তন্মাত্রা !

 তাই এই দুই ধরণের, পঞ্চতন্মাত্র/পঞ্চতন্মাত্রা,

'গুণ' 'তন্মাত্রাগুলি', আবার,  'ভূত' 'তন্মাত্রাগুলির'র সাথে, যথাক্রমে, সমবায় সম্পর্কে সম্পর্কিত !




মন


মন। চিত্ত, অন্তর, অন্তকরণ।
মন। বুদ্ধি। প্রবৃত্তি। সন্তোষ। সৃষ্টিতে, ঈশ্বর ছাড়া


১।'মায়া'
২।'হিরণ্যগর্ভ'
৩।'বিরাট'
প্রভৃতিদের উল্ল্যেখ আছে।

 ১। মায়া'  সম্ভবত প্রাণহীন ! তাহলে 'মায়া' 'সর্গ' পর্যায়ে পড়বে !

২। 'হিরণ্যগর্ভ'ও  শুরুতে প্রাণহীনই ছিলেন ! পরে উপাখ্যানে 'প্রাণ' আরোপিত হয়েছে ! 
সেই হিসাবে, 'হিরণ্যগর্ভ'-এরও সর্গ পর্যায়ে পড়া উচিত !

৩। 'বিরাট'-কে নিয়েও সমস্যা আছে ! 'বিরাট'-কে ঈশ্বর সৃচ্টি করেছেন ! ঈশ্বরের নিজের সৃষ্টি যখন, তখন 'বিরাট' সর্গ পর্যায়ে পড়বে ! কিন্তু শুরুতে 'বিরাট'-এর কি প্রাণ ছিল ? না পরে প্রাণ সন্নিবিষ্ট হয়েছে ! এটা দেখতে  হবে !


এ প্রসঙ্গে আলোচনা এখানেই শেষ করছি।

নমস্কার !

প্রণব কুমার কুণ্ডু।