বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৪

Rescuing Nalanda's famous library

Ram Mandir Ayodhya: रामलला के प्राण प्रतिष्ठा से पहले की अचार्य जी से जा...

Sudhanshu Trivedi की ये Speech ज़रुर सुनिए | Zero से Ved तक संपूर्ण ज्ञा...

Sanskrit Non Translatable & its Impact on America

Gyanvapi ASI Report | Kashi Vishvanath Corridor | Shankaracharya Ji Avim...

বাংলা মুদ্রিত হরফের জ্যামিতিক গড়ন

 


#

বাংলা মুদ্রিত হরফের জ্যামিতিক গড়ন             * উইকিপিডিয়া থেকে *


প্রতিটি মুদ্রিত বাংলা হরফ একটি অদৃশ্য চতুর্ভুজের মধ্যে বসানো থাকে। হরফের এই অদৃশ্য নকশাতে অনুভূমিক বরাবর প্রসারিত বেশ কিছু রেখা বাংলা হরফের জ্যামিতিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করেছে।

মাত্রা বরাবর যে রেখাটি চলে গেছে, যা থেকে বেশিরভাগ হরফ ঝুলে থাকে বলে মনে হয়, তাকে মাত্রারেখা বলে।

 বেশির ভাগ হরফের নিচ যেখানে ঠেকে যায়, সেই বরাবর কল্পিত অনুভূমিক রেখাটিকে ভূমিরেখা বলে। 

রোমান হরফগুলোর মূল অংশ সর্বদা একটি অদৃশ্য ভূমিরেখার উপর দাঁড়িয়ে থাকে। 

অন্যদিকে বাংলা হরফগুলো মাত্রা নামের একটি দৃশ্যমান রেখা থেকে নিচে ঝুলে থাকে। 

মাত্রারাখা থেকে ভূমিরেখার ব্যবধানকে "হরফের মূল উচ্চতা" বলে।

মাত্রারেখার কিছু উপরে আরেকটি অনুভূমিক রেখা কল্পনা করা যায়, যাতে ই-কার, ঈ-কার, ঐ-কার, রেফ ইত্যাদির মাথা গিয়ে ছুঁয়েছে; এটিকে শিরোরেখা বলে। 

এই ভাবে ভূমিরেখার খানিকটা নিচে আরেকটি অনুভূমিক রেখা কল্পনা করা যায়, যেখানে উ-কার, ঊ-কার, ঋ-কার, ইত্যাদির নিচের প্রান্ত গিয়ে ঠেকেছে; একে পাদরেখা বলে। 

পাদরেখা থেকে শিরোরেখার ব্যবধানকে "হরফের উচ্চতা" হিসেবে ধরা যায়। 

মাত্রারেখার খানিকটা নিচে আরেকটি রেখা কল্পনা করা যায়, যেখানে বহু হরফের অংশবিশেষ দিক পরিবর্তন করে; একে মধ্যরেখা বলে।

প্রতিটি হরফ যে অদৃশ্য চতুর্ভুজাকৃতি স্থানে বসে, তার দুইপাশে খানিকটা খালি জায়গা থাকে, একে পার্শ্বস্থান বলে।

 দুপাশের পার্শ্বস্থান বাদ দিলে হরফের মূল প্রস্থ পাওয়া যায়। 

আর পাশাপাশি দুইটি হরফের প্রতিটির পার্শ্বস্থান যোগ করলে পাওয়া যায় ঐ দুই হরফের মধ্যে ফাঁক।

#


#