4 মি 
সবাই-এর সঙ্গে শেয়ার করা হয়েছে
সবাই
একাদশী বিদগন দের জন্য দারুণ খবর🙄
১: সধবা নারী একাদশী পালন করতে পারে না।
পত্যৌ জীবতি যা যোষিদুপবাসব্রতং চরেৎ।
আয়ুঃ সা হরতে ভর্ভুর্নরকঞ্চৈব গচ্ছতি।।
(বিষ্ণু সংহিতা ২৫-১৬)
অর্থাৎঃ- যে স্ত্রী স্বামী জীবিত থাকতেউপবাস ব্রতের আচরন করে, সে স্বামীর আয়ু হরণ ও নরক গমন করে। তাই স্বামী জীবিত থাকতে উপবাস বাঞ্ছনীয় নয়।
২:সকলের জন্য এই একাদশী ব্রত পালনের কোন বাধ্য বাধকতার শাস্ত্রীয় তথ্য প্রমান নেই।শাস্ত্রে বলা হয়েছে, ত্রিসন্ধ্যাহ্নিক কৃত ব্রাহ্মণ, সন্ন্যাসী, ব্রক্ষ্মচারী, বিধবা, দীক্ষিতশিষ্য (শিষ্যা নয়) এরা হিন্দুধর্মের ঐতিহ্য অনুযায়ী একাদশী তিথিতে ব্রতী হতে পারে।। তবে,দীক্ষিতশিষ্য (শিষ্যা নয়) এরা হিন্দুধর্মের ঐতিহ্য অনুযায়ী একাদশী তিথিতে ব্রতী হতে পারে।।
তবে, উপবাসস্তথায়াসোে বিত্তােৎসর্গস্তথা কলৌ। ধৰ্ম্মো
যথাভিরুচিতৈরনুষ্ঠানৈরনুষ্ঠিতঃ"""।।
(ব্রহ্মপুরাণ ২৩০ অধ্যায়ে শ্লোক ১৫)
কলি যুগে -উপবাস, আয়াস,ধন- দানাদি ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম নিশ্চয় যথেচ্ছা রুপে অনুষ্ঠিত হতে থাকবে।
৩: সধবা স্ত্রীলোকের উপবাসাদি ব্রত নাই।
এ প্রসঙ্গে ভগবান ব্যাসদেব বলেছেন- সধবানাং হি নারীণাংনেপবাসাদিকংব্রতম।
(বৃহদ্ধর্মপুরাণ, উত্তরখণ্ডম ৮ম অধ্যায় ৭নং শ্লোকে) অর্থাৎঃ- সধবা স্ত্রীলোকের উপবাসাদি ব্রত নাই।
৪: তাহলে সধবা স্ত্রীলোক একাদশী উপবাস ব্রত পালন করেন তবে কি হবে?
এর উত্তরে অত্রিমুনি বলেছেন- জীবদ্ভর্ত্তরি যা নারী উপোষ্য ব্রতচারিণী।
আয়ুষ্যং হরতে ভর্তুঃ সা নারী নরকং ব্রজেৎ।।
(অত্রিসংহিতা ১৩৬নং শ্লোক।)
অর্থাৎঃ- যে নারী স্বামী জীবিত থাকিতে উপবাস করিয়া ব্রত করে, সে নারী স্বামীর আয়ু হরণ করে ও নরকে গমন করেন।এই বচন অনুসারে কোন হিন্দু সধবা নারী, একাদশী উপবাস ব্রত পালন করে স্বর্গে যাওয়া ত দুরের কথা, সাথে স্বামীর আয়ু হরণ কারিনী হন।
(সংগৃহীত)
সব প্রতিক্রিয়া:
Pranab Kumar Kundu
1টি কমেন্ট
লাইক করুন
কমেন্ট করুন
শেয়ার করুন