বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

নারীদের তর্পণে অধিকার নেই !

নারীদের তর্পণে অধিকার নেই !



নারীদের তর্পণে অধিকার নেই !

কেবল স্বামিহীনা, বিধবা, নারীদের ক্ষেত্রে, যাদের পুত্র, পৌত্র ইত্যাদি নাই, তাঁরা, স্বামী, শ্বশুর, এবং দাদাশ্বশুরের ( শ্বশুরের পিতার ), তর্পণ, পৌরাণিক শাস্ত্রবিধিঅনুসারে করতে পারেন।

বৈদিক শাস্ত্রবিধিতে সে সংস্থান নেই ।

পুত্র, পৌত্ররা যদি বেঁচে থাকে, তবে, নারীদের সেই অধিকার নেই।


তর্পণে, জলদান দ্বারা, মৃত পূর্বপুরুষদের, দেবগণের, এবং দেবকল্পদিগের, প্রীতির জন্য, এবং তৃপ্তিসাধনের নিমিত্ত, চেষ্টা করা হয় !  তাঁরা, প্রীত হবেন কিনা, তাঁদের তৃপ্তিসাধন হবে কিনা, এটা তাঁদের মানসিক ব্যাপার !

তর্পণ, মৃত পূর্বপুরুষের জন্য, জীবিত বংশধরের জলদান।

এটা পিতৃযজ্ঞ।

তর্পিত, যাঁর তর্পণকরা হয়েছে, এমন। তিনি তো আর বেঁচে নেই ! জীবিত লোকের তর্পণ হয় না ! জীবিত থাকলে এমনি তাঁর হাতে এক গেলাস জল তুলে দেওয়া যায় ! তাতে নিশ্চয় তাঁর প্রীতির উদ্রেক হয় এবং তিনি পিপাসার্থ থাকলে, তাঁর তৃপ্তিসাধন, নিশ্চিতভাবে হবে।

তর্পী, তর্পণকারী।

তর্পিণী, তর্পণকারীণী। তর্পীর স্ত্রী লিঙ্গ।

সংক্ষিপ্ত তর্পণ
" আব্রহ্মস্তম্বপর্যন্তং জগৎ তৃপ্যতু "।


* সূত্র ঃ 'বিশুদ্ধ নিত্যকর্ম্ম পদ্ধতি', শ্রীরামদেব স্মৃতিতীর্থ, পৃষ্ঠা ৮৩।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সংসার

 ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সংসার




ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ১৬১০৮ জন রানি। ষোলো হাজার একশো আট জন। তাঁদের মধ্যে, আট জন পাট রানি বা মহিষী। বাকি ১৬১০০ জন সাধারণ রানি।

প্রত্যেক রানির ১১টি করে সন্তান।

প্রত্যেক রানির ১০টি করে পুত্র সন্তান।

প্রত্যেক রানির মাত্র একতি করে কন্যা সন্তান।

শ্রীকৃষ্ণের পুত্র সংখ্যা = ১৬১০৮ x ১০ =১৬১০৮০। এক লক্ষ একষট্টি হাজার আশি জন !

শ্রীকৃষ্ণের কন্যা সংখ্যা = ১৬১০৮ x ১ = ১৬১০৮। ষোলো হাজার একশো আট জন।

শ্রীকৃষ্ণের পুত্র সংখ্যার এবং কন্যা সংখ্যার সমষ্টি = ১৬১০৮০ + ১৬১০৮ = ১৭৭১৮৮। এক লক্ষ সাতাত্তর হাজার অষ্টআশি ।

শ্রীকৃষ্ণের পুত্র-কন্যার সংখ্যা এবং রানিদের সংখ্যার সমচ্টি = ১৭৭১৮৮ + ১৬১০৮ = ১৯৩২৯৬। এক লক্ষ তিরানব্বই হাজার দুশো  ছিয়ানব্বই।

শ্রীকৃষ্ণকে ধরে, শ্রীকৃষ্ণের নিজের পরিবারের জন সংখ্যা = ১৯৩২৯৬ + ১ =১৯৩২৯৭। এক লক্ষ তিরানব্বই হাজার দুশো সাতানব্বই।

এই হিসাবের মধ্যে শ্রীকৃষ্ণের প্রেমিকা শ্রীরাধিকাকে ধরা হয় নি ! কেননা শ্রীকৃষ্ণের সাথে শ্রীরাধিকার কখনও বিয়েই
হয় নি !

বৃন্দাবনের গোপীনীদেরও ধরা হয় নি ! যদিও শ্রীকৃষ্ণের কাছে গো্পীনীরা ছিলেন, গোপীনীবল্লভ ! গোপীজনবল্লভ  !

শ্রীকৃষ্ণ একশো পঁচিশ বছর বেঁচেছিলেন !

ঐ সময়ের মধ্যে, শ্রীকৃষ্ণের পুত্রবধূরা, জামাইরা, নাতি-নাতনিরা,  সম্মিলিতভাবে মিলিয়ে, শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, শ্রীকৃষ্ণের পারিবারিক জনসংখ্যাটা,  বা, , শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, বর্ধিত পারিবারিক জনসংখ্যাটা, নিশ্চয়, কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছিল !

শ্রীকৃষ্ণ, একশো পঁচিশ বছর বেঁচে ছিলেন ।

দোকানদার দশ টাকার কয়েন নিচ্ছে না !

দোকানদার দশ টাকার কয়েন নিচ্ছে না !



নৈহাটির ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক, আমাকে , এক হাজার টাকার দশ টাকার কয়েন দিয়েছে।

শ্রী দুর্গা স্টোর্স, যারা, সকল প্রকার মুদিখানা দ্রব্য, স্টেশনারি দ্রব্য বিক্রেতা, জেরক্স করে, তরল দুধের পাউচ প্যাকেট বিক্রি করে, দুধের দাম হিসাবে হিসাবে, আমার কাছ থেকে দশ টাকার কয়েন নিচ্ছে না !

বলেছে, দু হাজার টাকার নোটও নেবে না !

মনে হয়, একটা রাজনৈতিক দলের পক্ষপুষ্ট হয়ে, কেন্দীয় সরকারের বিরুদ্ধে তারা জেহাদ ঘোষণা করছে ! সাধারণ মানুষকে নাকাল করছে !

দোকানের ঠিকানা, নৈহাটির বরোদা রোডে, কাত্যায়নী গার্লস স্কুলের কাছে, সরকার বাড়ির লাগোয়া। ওদের মোবাইল নম্বর ৯৬৭৪৩৬৩২০৬।

দোকানের যদি বৈধ ট্রেড লাইসেন্স থাকে, সেই ট্রেড লাইসেন্স দেয় তো, নৈহাটি পৌরসভা।
কাজেই নৈহাটি পৌরসভার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তাঁরা ব্যবস্থা নিন।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ব্যবস্থা নিন।

পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি  না। আমার কাছে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশের কোন সম্মাননা নেই !

ভারত সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তাঁরা কি ব্যবস্থা নেন, তাও দেখবো।