শনিবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৭

শিব ও কৃষ্ণ


শিব ও কৃষ্ণ             লেখক বাদল মজুমদার-এর লেখা      *         শেয়ার করেছেন  প্রণব কুমার কুণ্ডু



শিব ও কৃষ্ণ ঐতিহাসিক চরিত্র। তাঁরা হিন্দুদের কল্পিত দেব- দেবী নন। কৃষ্ণের হাজার হাজার স্ত্রী ছিল না। তাঁর দুই স্ত্রীর কথাই জানা যায় - সত্যভামা এবং রুক্কিনী। শিবের ছিল তিন পত্নী - কালিকা, পার্বতী ও গঙ্গা। অনেকে জানেন না - কৃষ্ণ ও শিব প্রতিমা-পূজার বিরোধী ছিলেন। কৃষ্ণ তো অর্জুনকে সরাসরি বলেছিলেন -নিঃ ত্রৈগুণ্যঃ ভব। মানে, জাগতিক বাসনাযুক্ত বৈধী ভক্তি বর্জন করার কথা বলেছেন। তাঁদের যুগের তথাকথিত ধার্মিকরা তাঁদেরকে অপছন্দ করতেন। শিব ও কৃষ্ণ দুজনেই অন্তর্মুখী যোগসাধনায় ঊদ্বুদ্ধ করে গেছেন সবাইকে। তাঁদের আবির্ভাব ও কর্মের ফলে প্রচণ্ড দ্রুতি এসেছিল সমাজে।
লিখেছেনঃ বাদল মজুমদার
মন্তব্যগুলি

সূত্র কী ?

Pranab Kumar Kundu                          সূত্র কী ? উদ্ধৃতি দিন ! নাহলে মানা যাবে না !  শ্রী বাদল মজুমদার-এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি !


পরিচালনা করুন

শ্রীকৃষ্ণের নারায়ণী সেনা


শ্রীকৃষ্ণের নারায়ণী সেনা




নারায়ণী সেনা।শ্রীকৃষ্ণের অর্বুদসংখ্যক গোপসৈন্যবিশেয !
নারায়ণী সেনারা গাভির দুধও দুইত, গোবরের ঘুঁটেও দিত !

আবার প্রয়োজন পড়লে, অস্ত্রধারণ করে, যুদ্ধবিগ্রহেও, অংশ গ্রহণ করত !

নারায়ণী সেনার, অন্য নাম 'সংশপ্তক' ! যুদ্ধে হয় তাঁরা জিততো ! নয়তো যুদ্ধেই তাঁরা মারা পড়তো !

সংশপ্তক !
শ্রীকৃষ্ণের নিজের হাতে গড়া, রণদক্ষ গোপসৈন্যবিশেষ !

শ্রীকৃষ্ণের আর সংশপ্তক সৈন্যদের দরকার ছিল না !

তাই, সংশপ্তক সৈন্যদের নিকেশ-এর ব্যবস্থা করতে, মহাভারতের কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে,  শ্রীকৈষ্ণ নিজের থেকে, নিজের সংশপ্তক সৈন্যদের, কৌরব পক্ষে পাঠিয়েছিলেন !

শ্রীকৃষ্ণ জানতেন, সংশপ্তক সৈন্যরা, সকলেই, ঐ যুদ্ধে মারা পড়বে !

এখন দেখুন ! বিচার করুন ! শ্রীকৃষ্ণ কেমন ধরণের মানুষ ছিলেন !