প্রবন্ধটির সত্যতা যাচাই করা উচিত ! -- প্রণব কুমার কুণ্ডু !
ফেসবুক থেকে শেয়ার করেছেন প্রণব কুমার কুণ্ডু।
মমিনপুর-খিদিরপুর-মেটিয়াব্রুজ; পার্কসার্কাস-মৌলালি; শিয়ালদা-রাজাবাজার; বন্দেলগেট-কুষ্ঠিয়া। কলকাতা শহরের মধ্যে আলাদা ছোট ছোট ইসলামিক শহর।ফিরহাদ হেকিম যেগুলোকে গর্ব করে বলেছিল 'মিনি পাকিস্তান'! গায়ে গায়ে ৫/৬ তলা বেআইনি বাড়ি।ফাঁকে ফাঁকে ছোটবড় মসজিদ।মসজিদের সামনে গরু জবাই করার জন্য কর্পোরেশন থেকে সুন্দর করে বাঁধিয়ে দেওয়া বড় বড় সিমেন্টের চাতাল। সরু সরু গলি, লাখ লাখ লোক।বেশিরভাগই অশিক্ষিত, অমার্জিত, মারমুখী UP, বিহারি মুসলিমের দল।২৪ ঘণ্টা মাথায় টুপি, গায়ে বোঁটকা গন্ধ।মহিলারা সারাদিন বোরখা পরা। এক একটি পরিবারে অন্তত ১০/১২ জন সদস্য।অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে, পুতিগন্ধময়।ঘরের ভিতর সারাদিন লাইট জ্বলছে।হুকিং করে কারেন্ট, ২৪ ঘণ্টা কলে পুরসভার মোটা জল।এসব এলাকায় কোনোদিন লোডশেডিং হয় না।প্রায় প্রতিটি বিল্ডিঙের ভিতর একটা করে ছোট কারখানা - প্লাস্টিক, জামাকাপড়, নামি কোম্পানিদের নকল দ্রব্য, ইত্যাদি।প্রতিটি গলির মুখে ২/৩টে গরুর মাংসর দোকান- মাছি বসা, বাসি, হলদে হয়ে যাওয়া গরুর শরীরের ছোটবড় কাটা টুকরো ঝুলছে। প্রতিটি গলির ভিতরে ২/৩টে পরোটা ও কসা গরুর মাংসর দোকান - পেঁয়াজ, রসুন, পোড়া তেল, গরমশলা ও নর্দমার গন্ধ মিশে এক অবর্ণনীয় পরিবেশ।মাঝে মাঝে একটা ছোট ক্লাব, ওদের ভাষায় 'দহলিজ' বা 'দলিজ'।প্রতি পাড়ায় একটা করে প্রাথমিক ইসলামিক স্কুল - বাচ্চারা টুপি মাথায় দিয়ে বা হিজাব পরে দুলে দুলে কোরান-হাদিস পড়ছে।এলাকাগুলোতে ভোর ৪টে থেকে রাত ১টা অবধি হইচই, চেঁচামেচি, গালাগালি, মাছের বাজার লেগে থাকে।মাঝে মাঝেই এর ওর বাচ্চা হারিয়ে যায়, তখন মসজিদ থেকে মাইকে ঘোষণা করা হয়, লোকে খুঁজে দেয়।সারাদিন শয়ে শয়ে লোক ঢুকছে বেরোচ্ছে। কে আসছে, কে যাচ্ছে, কে কোথায় থাকে, কে কি করে, কেউ খবর রাখে না, এমনকি সরকারও নয়। দেশিবিদেশি উগ্রপন্থীদের নিরাপদে লুকিয়ে নাশকতামূলক কাজকর্ম করার আদর্শ পরিবেশ।মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের লোকদের এসব এলাকার ভিতরে প্রবেশ নিষেধ।এমনকি পুলিসও ঢোকে না। Total No-Go-Zone!
শিক্ষিত, কালচারড, রঙিন পাঞ্জাবি পরা ও মিহি গলায় পণ্ডিতি ফলানো ছক্কা বাঙালি, এসব এলাকায় গেছো কখনো? খুঁটিয়ে দেখেছো এখানকার জীবনযাত্রা? আমি দেখেছি, এবং দেখে শিউরে উঠেছি! প্রতিটি বাড়িতে মোটা মোটা বাঁশের ও লোহার রড, ছুরি, রাম দা।প্রতিটি এলাকায় লুকনো প্রচুর বেআইনি রিভলভার, পিস্তল, তরোয়াল।এছাড়া হাতে বানানো পেটো থেকে শক্তিশালী গ্রেনেড - সব আছে।সরকারের কাছে সব খবর আছে, কিন্তু সরকার জেনে না জানার ভাণ করে থাকে।ভোটব্যাঙ্ক! একদিন এই প্রত্যেকটা 'মিনি পাকিস্তান' থেকে লাখ লাখ জিহাদি শয়ে শয়ে অস্ত্র হাতে বেরিয়ে এসে ঝাপিয়ে পড়বে কলকাতার বুকে - দুর্বল-ভীতু-স্বার্থপর-সবজান্তা-উদার-সেকুলার বাঙালির উপর। শুরু হবে আরেক GREAT CALCUTTA KILLINGS!
সেদিন বেশি দূরে নেই।
সেদিন কিন্তু কোনো মমতা, সূর্যকান্ত বা মোদীর দাদুও বাঙালিকে বাঁচাতে পারবে না।
সেদিন কিন্তু কোনো মমতা, সূর্যকান্ত বা মোদীর দাদুও বাঙালিকে বাঁচাতে পারবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন