বলিউড এখন ইসলামীকরণের আঁতুড়ঘর
বলিউড এখন ইসলামীকরণের আঁতুড়ঘর । আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র কেন্দ্র । এখানে বিশ্বের তাবড় তাবড় ধনকুবের মুসলমানরা কোটি কোটি টাকা ইনভেস্ট করে মুনাফা কামায় এবং হিন্দু মেয়েদের ধর্মান্তরণ করে মুসলিম রাজত্বের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটা গভীর ষড়যন্ত্র রচিত হয়েছে । কিছু স্মাগলার, আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন এবং কালো টাকার কারবারি মিলে একটা মজবুত সিন্ডিকেট তৈরি করেছে । এই সিন্ডিকেট সেকুলারিজমের মুখোশ পরে হিন্দু সমাজকে ধ্বংস করে আস্তে আস্তে বাদশাহী রাজত্বের চিন্তাভাবনায় ভারতীয় হিন্দু সমাজ ও সংস্কৃতিকে তিলে তিলে ধ্বংস করা হচ্ছে । "হিন্দুু মেয়েদের পেটে পাকিস্থানের বীজ ঢুকিয়ে দাও --- এমনিই ভারত দখল হয়ে যাবে "
-- পাক সেনা আধিকারিক টিক্কা খান (১৯৭১, বাংলাদেশ )।।
এটাকে কাকতালীয় বলবেন ? না "ইসলামিকরনের " আগাম পরিকল্পনা ??? কি কারণ হতে পারে ? যে
বলিউডের সব জায়গায় মুসলিম হিরোদেরই
রমরমা ?? আর এদের সবার পত্নীরা "হিন্দু" !

"গৌরী "হিন্দু পরিবারের মেয়ে ।

"রীমা দত্ত /কিরণ রাও" -হিন্দু !!

"অমৃতা / করিনা " দুজনই হিন্দু ।

ঠাকুরকে বিয়ে করেছিল।

"অধুনা ভবানী" হিন্দু .....

পরিবর্তন করে "আয়শা টাকিয়া" হিন্দু।

"শাকিল লদাখ" এর সাথে হয়েছে ।

পত্নী -মালাইকা অরোরা হিন্দু !!!

খানের পত্নী- সীমা সচদেব হিন্দু ।

পত্নী সেও হিন্দু -অবন্তিকা মল্লিক।

পত্নী -"মল্লিকা পারেখ "হিন্দু ।

পত্নী -নাতাশা হিন্দু ।

সিকদার হিন্দু ।

রত্না পাঠক ।

অভিনেতারা হিন্দু নাম রাখতো...।
কারণ, তাদের ভয় ছিল, কি দর্শক যদি জানতে পারে যে সে , মুসলমান তাহলে তার ফিল্ম দেখতে কোন হিন্দু আসবে না !!! এদের মধ্যে সব থেকে পরিচিত নাম " ইউসুফ খান " যাকে আমরা "দিলীপ
কুমার" বলে জানি !!


হিন্দু হৃদয়ে সুড়সুড়ি জাগিয়েছে ।

আমরা জনি ওয়াকার নামে সব্বাই জানি...।

" অজিত " নাম ধারন করে অভিনয় করতো ।!!!

রায় " এর আসল নাম " সায়রা খান "।

মুসলিম, যার আসল নাম -ফরহান ইব্রাহিম !
একটু ভাবুন যে গত ৬০ বছরে কি এমন হল ???
যে এখন আর এই "মুসলিম কলাকারদের " হিন্দু
নাম রাখার দরকার নেই। বরং মুসলিম নাম এখন "ব্রান্ড" হয়ে গিয়েছে !!
এটা কি মুসলিমদের পরিশ্রমের ফল ??? নাকি আমাদের "হিন্দুদের" ভেতর থেকে কিছু শেষ হয়ে গিয়েছে ??? একটু চিন্তা করুন। আমরা কোন ফিল্মের বাড়বাড়ন্ত করাচ্ছি ???
কেন এমন হয়, যে অধিকাংশ বলিউড ফিল্মে হিরো "মুসলিম" আর "হিরোইন" হিন্দু মেয়েরা হয়ে থাকে ??? কারণ এটা যে - চলচিত্র ব্যবসার
সব থেকে বড় ফাইনান্সার "দাউদ ইব্রাহিম " এরকমই চায় ।
" টি -সিরিজের" মালিক গুলশান কুমার তার কথা না মানলে তাকে হত্যা করা হয়, এটা সবাই জানি ।
এখনও একজন চিত্রপরিচালক মুসলিম হিরোকে সাইন করালেই "দুবাই" থেকে সামান্য শর্ত ও নামমাত্র সুদে টাকা ধার পাওয়া যায় ।
ইকবাল মীরচি আর আনিস ইব্রাহিম এর মতো দেশদ্রোহী এজেন্টদের সাততারা হোটেলে মিটিং করতে দেখা যায় ।
সলমন খান , শাহরুখ খান , আমীর খান , সাঈফ আলী খান , নাসিরউদ্দিন শাহ, ফরহান আখতার ,
নওয়াজ উদ্দিন সিদ্দিকী, ফওয়াদ খানের মতো নাম থাকলে হিন্দি ফিল্মে সফলতা গ্যারান্টি ।
অক্ষয় কুমার , অজয় দেবগণ , আর ঋত্তীক রোশন এর মতো সফল কলাকারেরা এই দরিন্দাদের দু-চোখের কাটা।
টাব্বু হুমা কুরেশী , সোহা আলী খান আর জরিন খান এর মতো প্রতিভাশালী অভিনেত্রীদের কেরিয়ার জবরদস্তি শেষ করে দেওয়া হয় /হচ্ছে ৷ কেননা এরা মুসলিম বলে ৷ আর ইসলামী কাঠমোল্লাদের এদের কাজ "মজহব বিরোধী"
মনে করে । ফিল্মে কাহানি লেখার কাজও
"সলিম খান" আর "জাবেদ আখতার"
লিখলে সেই ফিল্ম সফল হবে, এটাও এদের
অধিকারের মধ্যেই পড়ে । যে কাহিনিতে একজন ভালো- ইমানদার মুসলমান ৷ একজন "পাখন্ডি" ব্রাহ্মণ ৷ একজন অত্যাচারী রাজা ও তার বলাতকারী ছেলে ক্ষত্রিয় ৷ একজন কালোবাজারি বৈশ্য ৷ একজন "রাষ্ট্রদ্রোহী" হিন্দু নেতা ৷ একজন "ভ্রষ্ট" পুলিশ অফিসার। আর একজন "গরীব" দলিত মহিলা এইগুলো থাকতে হবে এবং এটা "অনিবার্য " শর্ত ।
এই ফিল্মে "গীতিকার" এবং "সংগীতকার" ও "মুসলিম" আবশ্যিক ৷
তখনই এক গান মৌলার নামে হবে আর গায়ককে পাকিস্তান থেকেই আসতে হবে। এই "আন্ডারওয়ার্ল্ড" এর "আসল" পরিচয় জানুন ভারতবর্ষ তথা হিন্দুদের সুরক্ষিত রাখার জন্য হিন্দুসমাজকে সংগঠিত করুন ৷ তখনই আপনি রক্ষা পাবেন এবং আপনার ধর্মকে রক্ষা করতে পারবেন ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন