শিবলিঙ্গ
Bijan Banerjee ফেসবুক শেয়ার করেছেন প্রণব কুমার কুণ্ডু
কিছু বিশেষ কথা শিবলিঙ্গ নিয়ে।
------------------------------------------------
শিবলিঙ্গ অনেক রকমের হয়, নর্মদেশ্বর, বাণেশ্বর, স্ফটিক লিঙ্গ, পারদলিঙ্গ, রত্নলিঙ্গ, ধাতুলিঙ্গ, মৃন্ময়লিঙ্গ ইত্যাদি। এর মধ্যে বাণেশ্বর ও নর্মদেশ্বর শ্রেষ্ঠ, সহস্তে নির্মিত শিবলিঙ্গও খুব ভালো, অভাবে পাথর ও ধাতু নির্মিত শিবলিঙ্গে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে পূজার বিধিও প্রচলিত।
গুরু, সাধু, সন্ন্যাসী, ব্রাহ্মণের হাত থেকে প্রাপ্ত শিলা শ্রেষ্ঠ, অর্থের বিনিময়ে ক্রীত শিলা মধ্যম, কুড়িয়ে পাওয়া শিলা অল্প ফলদায়ক বলে শাস্ত্রে কথিত।
বাণেশ্বরশিবলিঙ্গ -- নর্মদার বাণকুণ্ডে প্রাপ্ত শিলা বাণেশ্বর, কেউ কেউ অধুনা লুপ্ত ধাবড়ীকুণ্ডে প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন শিলাকে বাণেশ্বর বলে থাকেন। এই উভয় প্রকার শিবলিঙ্গই সুদুর্লভ ও সাক্ষাৎ মহেশ্বর রূপে কথিত।
নর্মদেশ্বর শিবলিঙ্গ -- নর্মদা নদীজলে প্রাপ্ত শিলামাত্রই নর্মদেশ্বর নামে পরিচিত। শিব নিজ কন্যা নর্মদার তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে বর দিয়েছিলেন যে, যে সকল পাথর নর্মদার জলস্পর্শ পাবে তাই শিবলিঙ্গরূপে পূজিত হবে। নর্মদার সকল শিলা শিবলিঙ্গ হলেও পূজ্য নয়। আকৃতিহীন, কর্কশ, ফাটা ইত্যাদি শিলা শিরঃপীড়া, মনস্তাপ, ব্যাধি ও বিঘ্নকারক। তাই এই শিবলিঙ্গ গ্রহণের সময় উক্ত লক্ষণগুলো ত্যাগ করে মসৃণ, সুডৌল, লিঙ্গাকৃতি, সুলক্ষণাক্রান্ত শিলা সংগ্রহ করাই ভালো। এই রকম শিবলিঙ্গও সাক্ষাৎ মহেশ্বর, এবং এতে স্বতঃসিদ্ধ ভাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত, তাই এতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা, আবাহন বা বিসর্জন হয় না।
স্ফটিক শিবলিঙ্গ -- বহু গুণান্বিত এই শিবলিঙ্গে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে নিত্য পূজা করলে শুদ্ধ জ্ঞানের উদয় হয় ও অন্যান্য বহু শুভ ফলদান করে।
পারদ শিবলিঙ্গ -- পারদের সঙ্গে শাস্ত্রে কথিত কিছু ওষধি মিশিয়ে বিধি অনুযায়ী শিবলিঙ্গ তৈরী করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে পূজা করলে অর্থলাভ, গ্রহদোষ নিবারণ করে ও সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয়। এই শিবলিঙ্গ পূজার অনন্ত মহিমা হলেও সধবা ও কুমারী স্ত্রীলোকের পক্ষে পারদলিঙ্গ পূজা নিষিদ্ধ অনিষ্টকর।
শ্বেতবর্ণ শিবলিঙ্গ -- ব্রাহ্মণ, ব্রহ্মচারী, বিদ্যার্থী ও তপস্বীগণের পূজ্য এই লিঙ্গ। এই লিঙ্গের পূজার ফলে জ্ঞান, ভক্তি, প্রজ্ঞা, মেধা, বিদ্যা, তপস্যা, ব্রহ্মচর্য লাভ হয়।
রক্তবর্ণ শিবলিঙ্গ -- লাল, খয়েরী, উজ্জ্বল মধুর মতো রঙ বিশিষ্ট এই শিবলিঙ্গ ক্ষত্রিয়দিগের পূজ্য। এই লিঙ্গের পূজার ফলে শক্তি, তেজ, পরাক্রম, বিজয় ও প্রভুত্বশক্তি লাভ হয়। অপমৃত্যু নাশ করে।
পীতবর্ণ শিবলিঙ্গ -- এই লিঙ্গ সাধারণত ঈষৎ কালচে হলুদ রঙের হয়। এই লিঙ্গ বৈশ্যগণের পূজ্য। এই লিঙ্গের পূজার ফলে ব্যাবসা বৃদ্ধি, অর্থলাভ, চাষাবাদ, ভূমিলাভ, সম্পত্তি বৃদ্ধি পায়।
কৃষ্ণবর্ণ শিবলিঙ্গ -- স্ত্রী, শূদ্র ইত্যাদি সকল জাতির পূজ্য এই শিবলিঙ্গ সকল দুঃখ কষ্ট সন্তাপ দূর করে, গ্রহদোষ নিবারণ করে।
মধুপিঙ্গলা শিবলিঙ্গ -- সন্ন্যাসীর পূজ্য এই শিবলিঙ্গে মধুর মতো উজ্জ্বল খয়েরী ও পিঙ্গল এই দুই বর্ণের মিশ্রণ দেখা যায়, এই লিঙ্গ মোক্ষদায়ক ও বৈরাগ্যদায়ক।
অর্ধনারীশ্বর শিবলিঙ্গ -- আধা সাদা আর আধা লাল রঙের এই শিবলিঙ্গ। সাদা অংশ মহাদেব ও লাল অংশ মাতা পার্বতীর প্রতীক। এই লিঙ্গের পূজার ফলে শিব ও শক্তি উভয়েই প্রসন্ন হন।
হরিহর শিবলিঙ্গ -- আধা সাদা রঙের ও আধা কালো রঙের। সাদা অংশ মহাদেব ও কালো অংশ শ্রীহরির প্রতীক। এই লিঙ্গের পূজার ফলে শিব ও বিষ্ণু উভয়েই প্রসন্ন হন।
নীলকণ্ঠ শিবলিঙ্গ -- সাদা রঙের শিবলিঙ্গের মধ্যে কালো বিন্দু। এই লিঙ্গের পূজার ফলে ব্যাধিনাশ হয়।
ব্রাহ্মীলিঙ্গ -- সাদা রঙের মধ্যে লাল বর্ণ, এই লিঙ্গের পূজার ফলে ব্রহ্মা সন্তুষ্ট হন। বেদজ্ঞান ও বিভিন্ন বিদ্যায় পারদর্শিতা লাভ হয়।
ঐন্দ্রলিঙ্গ -- এই লিঙ্গে বজ্র চিহ্ন থাকে, এই লিঙ্গের পূজার ফলে রাজতুল্য সম্মান লাভ হয়।
রামেশ্বর শিবলিঙ্গ -- বালি ও মাটি জমাট বেঁধে এই লিঙ্গ সৃষ্টি হয়, ঈষৎ ভঙ্গুর, সিলিকা যুক্ত, ধনুক চিহ্নিত এই লিঙ্গ বৈষ্ণবলিঙ্গ। এই লিঙ্গের পূজার ফলে ভক্তি ও মুক্তি লাভ হয়।
রত্নেশ্বর শিবলিঙ্গ -- এই লিঙ্গ পূজা করে ইন্দ্র ও কুবের অতুল ঐশ্বর্য লাভ করেন। এই শিবলিঙ্গের সর্বাঙ্গে ছোট ছোট রঙিন পাথরের টুকরো রত্নের মতো সাজানো থাকে।
রাক্ষস লিঙ্গ -- খড়গাকৃতি, চ্যাপ্টা সূচালো এই লিঙ্গ মোক্ষদায়ক, কিন্তু বিঘ্নকারক,অশুভ।
ঊর্ধলিঙ্গ -- এই শিবলিঙ্গের নীচের দিকে গোল ও উপরের দিকে ক্রমশ সূচালো হয়, এই লিঙ্গ মোক্ষদায়ক।
আগ্নেয়লিঙ্গ -- উজ্জ্বল লাল রঙের এই লিঙ্গ শীতকালেও কিছুটা উষ্ণ বোধ হয়।
চন্দ্রমৌলীশ্বর -- সাদা চন্দ্রের চিহ্ন বিদ্যমান।
বায়ুলিঙ্গ -- এই শিবলিঙ্গ ধূম্রবর্ণ হয়। বলদায়ক।
আকাশলিঙ্গ -- এই শিবলিঙ্গ অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের শিবলিঙ্গ পাওয়া যায়। তার মধ্যে ॐ, 卐, ত্রিশূল, জটা, ত্রিপুণ্ড ইত্যাদি শুভ চিহ্নযুক্ত লক্ষণ শ্রেষ্ঠ মানা হয়। কর্কশ, ভাঙা, অমসৃণ লক্ষণ শিবলিঙ্গ ত্যাগ করা উচিত।
---------------------------------------------
ছবি : প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কিছু শুভ লক্ষণযুক্ত নর্মদেশ্বর শিবলিঙ্গ
-------------------------------------------------------------------------------------------------
------------------------------------------------
শিবলিঙ্গ অনেক রকমের হয়, নর্মদেশ্বর, বাণেশ্বর, স্ফটিক লিঙ্গ, পারদলিঙ্গ, রত্নলিঙ্গ, ধাতুলিঙ্গ, মৃন্ময়লিঙ্গ ইত্যাদি। এর মধ্যে বাণেশ্বর ও নর্মদেশ্বর শ্রেষ্ঠ, সহস্তে নির্মিত শিবলিঙ্গও খুব ভালো, অভাবে পাথর ও ধাতু নির্মিত শিবলিঙ্গে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে পূজার বিধিও প্রচলিত।
গুরু, সাধু, সন্ন্যাসী, ব্রাহ্মণের হাত থেকে প্রাপ্ত শিলা শ্রেষ্ঠ, অর্থের বিনিময়ে ক্রীত শিলা মধ্যম, কুড়িয়ে পাওয়া শিলা অল্প ফলদায়ক বলে শাস্ত্রে কথিত।
বাণেশ্বরশিবলিঙ্গ -- নর্মদার বাণকুণ্ডে প্রাপ্ত শিলা বাণেশ্বর, কেউ কেউ অধুনা লুপ্ত ধাবড়ীকুণ্ডে প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন শিলাকে বাণেশ্বর বলে থাকেন। এই উভয় প্রকার শিবলিঙ্গই সুদুর্লভ ও সাক্ষাৎ মহেশ্বর রূপে কথিত।
নর্মদেশ্বর শিবলিঙ্গ -- নর্মদা নদীজলে প্রাপ্ত শিলামাত্রই নর্মদেশ্বর নামে পরিচিত। শিব নিজ কন্যা নর্মদার তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে বর দিয়েছিলেন যে, যে সকল পাথর নর্মদার জলস্পর্শ পাবে তাই শিবলিঙ্গরূপে পূজিত হবে। নর্মদার সকল শিলা শিবলিঙ্গ হলেও পূজ্য নয়। আকৃতিহীন, কর্কশ, ফাটা ইত্যাদি শিলা শিরঃপীড়া, মনস্তাপ, ব্যাধি ও বিঘ্নকারক। তাই এই শিবলিঙ্গ গ্রহণের সময় উক্ত লক্ষণগুলো ত্যাগ করে মসৃণ, সুডৌল, লিঙ্গাকৃতি, সুলক্ষণাক্রান্ত শিলা সংগ্রহ করাই ভালো। এই রকম শিবলিঙ্গও সাক্ষাৎ মহেশ্বর, এবং এতে স্বতঃসিদ্ধ ভাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত, তাই এতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা, আবাহন বা বিসর্জন হয় না।
স্ফটিক শিবলিঙ্গ -- বহু গুণান্বিত এই শিবলিঙ্গে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে নিত্য পূজা করলে শুদ্ধ জ্ঞানের উদয় হয় ও অন্যান্য বহু শুভ ফলদান করে।
পারদ শিবলিঙ্গ -- পারদের সঙ্গে শাস্ত্রে কথিত কিছু ওষধি মিশিয়ে বিধি অনুযায়ী শিবলিঙ্গ তৈরী করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে পূজা করলে অর্থলাভ, গ্রহদোষ নিবারণ করে ও সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয়। এই শিবলিঙ্গ পূজার অনন্ত মহিমা হলেও সধবা ও কুমারী স্ত্রীলোকের পক্ষে পারদলিঙ্গ পূজা নিষিদ্ধ অনিষ্টকর।
শ্বেতবর্ণ শিবলিঙ্গ -- ব্রাহ্মণ, ব্রহ্মচারী, বিদ্যার্থী ও তপস্বীগণের পূজ্য এই লিঙ্গ। এই লিঙ্গের পূজার ফলে জ্ঞান, ভক্তি, প্রজ্ঞা, মেধা, বিদ্যা, তপস্যা, ব্রহ্মচর্য লাভ হয়।
রক্তবর্ণ শিবলিঙ্গ -- লাল, খয়েরী, উজ্জ্বল মধুর মতো রঙ বিশিষ্ট এই শিবলিঙ্গ ক্ষত্রিয়দিগের পূজ্য। এই লিঙ্গের পূজার ফলে শক্তি, তেজ, পরাক্রম, বিজয় ও প্রভুত্বশক্তি লাভ হয়। অপমৃত্যু নাশ করে।
পীতবর্ণ শিবলিঙ্গ -- এই লিঙ্গ সাধারণত ঈষৎ কালচে হলুদ রঙের হয়। এই লিঙ্গ বৈশ্যগণের পূজ্য। এই লিঙ্গের পূজার ফলে ব্যাবসা বৃদ্ধি, অর্থলাভ, চাষাবাদ, ভূমিলাভ, সম্পত্তি বৃদ্ধি পায়।
কৃষ্ণবর্ণ শিবলিঙ্গ -- স্ত্রী, শূদ্র ইত্যাদি সকল জাতির পূজ্য এই শিবলিঙ্গ সকল দুঃখ কষ্ট সন্তাপ দূর করে, গ্রহদোষ নিবারণ করে।
মধুপিঙ্গলা শিবলিঙ্গ -- সন্ন্যাসীর পূজ্য এই শিবলিঙ্গে মধুর মতো উজ্জ্বল খয়েরী ও পিঙ্গল এই দুই বর্ণের মিশ্রণ দেখা যায়, এই লিঙ্গ মোক্ষদায়ক ও বৈরাগ্যদায়ক।
অর্ধনারীশ্বর শিবলিঙ্গ -- আধা সাদা আর আধা লাল রঙের এই শিবলিঙ্গ। সাদা অংশ মহাদেব ও লাল অংশ মাতা পার্বতীর প্রতীক। এই লিঙ্গের পূজার ফলে শিব ও শক্তি উভয়েই প্রসন্ন হন।
হরিহর শিবলিঙ্গ -- আধা সাদা রঙের ও আধা কালো রঙের। সাদা অংশ মহাদেব ও কালো অংশ শ্রীহরির প্রতীক। এই লিঙ্গের পূজার ফলে শিব ও বিষ্ণু উভয়েই প্রসন্ন হন।
নীলকণ্ঠ শিবলিঙ্গ -- সাদা রঙের শিবলিঙ্গের মধ্যে কালো বিন্দু। এই লিঙ্গের পূজার ফলে ব্যাধিনাশ হয়।
ব্রাহ্মীলিঙ্গ -- সাদা রঙের মধ্যে লাল বর্ণ, এই লিঙ্গের পূজার ফলে ব্রহ্মা সন্তুষ্ট হন। বেদজ্ঞান ও বিভিন্ন বিদ্যায় পারদর্শিতা লাভ হয়।
ঐন্দ্রলিঙ্গ -- এই লিঙ্গে বজ্র চিহ্ন থাকে, এই লিঙ্গের পূজার ফলে রাজতুল্য সম্মান লাভ হয়।
রামেশ্বর শিবলিঙ্গ -- বালি ও মাটি জমাট বেঁধে এই লিঙ্গ সৃষ্টি হয়, ঈষৎ ভঙ্গুর, সিলিকা যুক্ত, ধনুক চিহ্নিত এই লিঙ্গ বৈষ্ণবলিঙ্গ। এই লিঙ্গের পূজার ফলে ভক্তি ও মুক্তি লাভ হয়।
রত্নেশ্বর শিবলিঙ্গ -- এই লিঙ্গ পূজা করে ইন্দ্র ও কুবের অতুল ঐশ্বর্য লাভ করেন। এই শিবলিঙ্গের সর্বাঙ্গে ছোট ছোট রঙিন পাথরের টুকরো রত্নের মতো সাজানো থাকে।
রাক্ষস লিঙ্গ -- খড়গাকৃতি, চ্যাপ্টা সূচালো এই লিঙ্গ মোক্ষদায়ক, কিন্তু বিঘ্নকারক,অশুভ।
ঊর্ধলিঙ্গ -- এই শিবলিঙ্গের নীচের দিকে গোল ও উপরের দিকে ক্রমশ সূচালো হয়, এই লিঙ্গ মোক্ষদায়ক।
আগ্নেয়লিঙ্গ -- উজ্জ্বল লাল রঙের এই লিঙ্গ শীতকালেও কিছুটা উষ্ণ বোধ হয়।
চন্দ্রমৌলীশ্বর -- সাদা চন্দ্রের চিহ্ন বিদ্যমান।
বায়ুলিঙ্গ -- এই শিবলিঙ্গ ধূম্রবর্ণ হয়। বলদায়ক।
আকাশলিঙ্গ -- এই শিবলিঙ্গ অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের শিবলিঙ্গ পাওয়া যায়। তার মধ্যে ॐ, 卐, ত্রিশূল, জটা, ত্রিপুণ্ড ইত্যাদি শুভ চিহ্নযুক্ত লক্ষণ শ্রেষ্ঠ মানা হয়। কর্কশ, ভাঙা, অমসৃণ লক্ষণ শিবলিঙ্গ ত্যাগ করা উচিত।
---------------------------------------------
ছবি : প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কিছু শুভ লক্ষণযুক্ত নর্মদেশ্বর শিবলিঙ্গ
-------------------------------------------------------------------------------------------------
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন