সোমবার, ১৮ জুন, ২০১৮

রূপক রায়-এর কলাম



রূপক রায়-এর কলাম


ঈদ মানে আনন্দ, না ঈদ মানে গান ?
সারা বছরের কথা না হয় বাদ ই দিলাম, ঈদের মধ্যে মুসলমানদের গান প্রীতি দেখলে তো মনে হয় ঈদ মানে গান, সেটাও আবার হিন্দু গান। হিন্দু গান বললাম একারণে যে, হিন্দুদের যে ভাষা সেটাই তো হিন্দি, তাই হিন্দি গান মানেই হচ্ছে হিন্দুদের গান। এছাড়াও কিছু বাংলা গান হয়তো কিছু লোকে শুনে বা বাজায়; কিন্তু বাঙ্গালি মুসলমানরা যেসব গান বানায়, ২/১টি ছাড়া সেসব তো অখাদ্য; তাই বাংলা গান বলতেও তো বোঝায় কোলকাতার বাঙ্গালি মানে বাঙ্গালি হিন্দুদের গান; যেসব গান লাউড স্পিকারে উচ্চস্বরে বাজিয়ে, নেচে-কুন্দে মুসলমানরা ঈদ উযদযাপন করে। কিন্তু গান তো ইসলামে নিষিদ্ধ, এছাড়াও গান হলো হিন্দু সংস্কৃতির অংশ, তাহলে ঈদ উদযাপনের জন্য মুসলমানরা গান বাজায় কেনো ? গানের মাধ্যমে ঈদ তো হিন্দুয়ানিতে ভরে যায় বা হিন্দু কালচার দ্বারা ঈদ প্লাবিত হয়ে ভেসে যায়।
এ ব্যাপারে হেফাজতে ইসলাম- যারা বাংলাদেশে কোনো হিন্দুয়ানি কালচার দেখতে চায় না, চায় না কোনো মূর্তি রাখতে বা হতে দিতে চায় না পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা- তাদের বক্তব্য কী ?
ইসলাম একটি কালেক্টেড বা জোড়া-তালি দেওয়া ধর্ম, অর্থাৎ পৃথিবীতে আগে থেকে প্রচলিত ধর্মগুলো থেকে এটা ওটা নিয়ে ইসলামকে বানানো হয়েছে, তারপরও বাস্তবতাকে অস্বীকার করায় এবং বাস্তব উপাদানগুলো ইসলামে অন্তর্ভুক্ত না করায়, এটি একটি অবাস্তব মতবাদে পরিণত হয়েছে।
এই অবস্থায় ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান হিসেবে যতই দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হোক না কেনো, সেই চেষ্টা বৃথা; কারণ, সমাজ চলে বাস্তবতার ভিত্তিতে, আর সেই বাস্তবতা বলে যেকোনো আনন্দ উৎসবের জন্য গান-বাজনা প্রয়োজন; আর সেই গান-বাজনা, যা হিন্দু কালচারের অংশ, সেই হিন্দু কালচারকে অবলম্বন করে মুসলমানদেরকে তাই তাদের আনন্দ পূর্ণ করতে হচ্ছে, তাহলে ঘটনাটা কী দাঁড়ালো বা ইসলাম থাকলো কোথায় ?
সারারাত হোটেলে গিয়ে পতিতাবৃত্তি করে সকালে বোরকা হিজাব পড়ে মুখ ঢেকে রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলেই যেমন সতী সাধ্বী হওয়া যায় না; তেমনি সারা বছর, অডিও ভিডিও গান দেখে ও শুনে, নেচে-কুন্দে আনন্দ উপভোগ ক’রে, ঈদের দিন সকালে পাঞ্জাবি টুপি প’ড়ে মুসলমান সেজে ঈদের নামাজ পড়লেই মুসলমান হওয়া যায় না। এরপর আবার সেই ঈদের দিন যদি গান বাজনা বাজিয়ে আনন্দ ফুর্তি করা হয়, তাহলে কী আর মুসলমানিত্ব থাকে ?
মুসলমানগণ, জবাব আছে ?
শুধু গান নয়, ইসলামে যে সকল প্রকার শিল্পচর্চা নিষিদ্ধ সেসব বিষয় জানতে হলে পড়ুন নিচের এই প্রবন্ধটি-
মুসলমানদের সনাতন ধর্ম চর্চা বনামহিন্দু ধর্মের পূর্ণাঙ্গতা :
গান-বাজনা, সনাতন তথা হিন্দু ধর্মের অঙ্গ, যা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু মুসলমানরা অবাধে গান বাজনার চর্চা করছে, শুনছে। বর্তমানে গান-বাজনা ছাড়া মুসলমানদের যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান এবং ঈদের আনন্দ মাটি। তাহলে ইসলামে যে গান বাজনা হারাম, তার বাস্তবতা কোথায় ? এই নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত কয়েকটি হাদিস দেখে নিন :
"বানর আর শুকর মানেই যারা পূর্বে বাদ্যযন্ত্র বাজাতো।" (বোখারি-৭/৬৯/৪৯৪)
“গান মানুষের অন্তুরে মুনাফেকির জন্ম দেয় যেমন পানি শস্য উৎপাদন করে।”- (মিশকাত শরীফ, ৪১১)
“আমার উম্মতের মধ্যে এমন কিছু লোক সৃষ্টি হবে, যারা ব্যভিচার, রেশম, মদ ও বাদ্যযন্ত্রকে হালাল সাব্যস্ত করবে।” – (সহীহ বুখারী, ৫৫৯০)
এই কথাটা একবার ভাবুন তো, আপনি যদি গান করেন, তাহলে কার কী ক্ষতি করছেন, যে তাকে নিষিদ্ধ করতে হবে ?
নাচও সনাতন তথা হিন্দু ধর্মের একটা অঙ্গ। কিন্তু অনেক মুসলমান এখন নাচের চর্চা করছে। তাছাড়া নাচ দেখে না বা দেখতে পছন্দ করে না, এমন মুসলমান বোধ হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাহলে ইসলামে নাচ নিষিদ্ধের বাস্তবতা কোথায় ? নাকি ইসলামই সম্পূর্ণ একটি অবাস্তব ধর্ম ?
দেখে নিন নাচ সম্পর্কিত দুটি হাদিস :
“একদিন হযরত আয়েশা (রা.) এর নিকট বাজনাদার নুপুর পরে কোনো বালিকা আসলে আয়েশা রা. বললেন, খবরদার, তা কেটে না ফেলা পর্যন্ত আমার ঘরে প্রবেশ করবেনা। অতঃপর তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ঘরে ঘণ্টি (নূপুর) থাকে সেই ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না।”- (সুনানে আবু দাউদ হাদীস : ৪২৩১; সুনানে নাসাঈ হাদীস : ৫২৩৭)
সহীহ মুসলিমের ২১১৪ নং হাদিসে বলা আছে, “ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ঘণ্টি, বাজা, ঘুঙুর হল শয়তানের বাদ্যযন্ত্র।”
কবিতা লিখা, ছবি আঁকা, ছবি তোলা, ভাস্কর্য তথা মূর্তি নির্মান হিন্দু ধর্মের একটা প্রধান বিষয়, যা মুসলমানদের জন্য মহাপাপ। কিন্তু বর্তমানের মুসলমানরা ছবি আঁকছে না ? ছবি তুলছে না ? সিনেমা টিভিতে অভিনয় করছে না ? সিনেমা বানাচ্ছে না ? টিভি চ্যানেল খুলে ব্যবসা করছে না, ধর্ম প্রচার করছে না ? নাকি ছবি তোলা ইসলামে হারামে হালাল হলেও ছবির বাক্স টিভির মাধ্যমে ধর্ম প্রচার করা হালাল ? এছাড়াওসংখ্যায় অল্প হলেও মুসলমানদের কেউ কেউ ভাস্কর্য শিল্পের সাথে জড়িত নয় ?
ইসলামের সোল এজেন্ট সৌদি আরব, পাসপোর্টে ছবি ছাড়া, হাজীদেরকে আরবে ঢুকতে দেবে ? ইসলাম বিরোধী- ছবি তোলা চর্চা করে ও তাকে প্রশ্রয় দিয়ে সৌদি আরব ইসলামের চর্চা করছে না হজের নামে ব্যবসা করছে ? বর্তমানে মুসলমানরা কি পাসপোর্টের জন্য ছবি না তুলে পার্থিব বেহেশত- ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায়, বৈধভাবে ঢুকতে পারবে ? ইসলামে ছবি তোলা নিষিদ্ধ হওয়ায়, এই প্রশ্ন কি তোলা যায় না যে ইসলাম একটি সম্পূর্ণ অবাস্তব ধর্ম ?
উপরোল্লিখিত বিষয়গুলো সবই সনাতন তথা হিন্দু ধর্মের চর্চার বিষয়। অথচ মুসলমানরা অবাধে এসব চর্চা করে চলেছে, আর নিজেদেরকে পরিচয় দিচ্ছে মুসলমান হিসেবে! ভণ্ডামী আর কাকে বলে ? যাদের কাছে মনে হচ্ছে আমি এসব অযথা ই বলছি, কোরান হাদিস থেকেতাদের জন্য কয়েটি রেফারেন্স:
"আর কবিদের কথা ! তাদের পেছনে চলে বিভ্রান্ত লোকেরা। তোমরা কি দেখো না যে, প্রতিটি প্রান্তরে তারা বিভ্রান্ত হয়ে ঘুরে মরে, এবং এমন সব কথা বার্তা বলে, যা তারা নিজেরা করে না"। (কোরান-২৬/২৩,২৪,২৫)
"মাথা ভর্তি কবিতার চেয়ে পেট ভর্তি পুঁজ উত্তম।" (বোখারি, ৮/৭৩/১৭৫)
"যে ঘরে কুকুর ও ছবি আছে, সেই ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না।"
"নিশ্চয় জানিও আল্লার নিকটে তথা আখেরাতে সর্বাধিক কঠিন আজাব হবে ছবি তৈরি কারকদের।"
"যদি কেহ জীবজন্তুর ছবি অংকন করা হারাম জানা সত্ত্বেও উহা অংকন করে তবে সে কাফের হইয়া যায়।"
উপরের বলা কথাটি আবারও বলতে হচ্ছে, ছবি তুলে বা ছবি এঁকে, আপনি কার পাকা ধানে মই দিচ্ছেন যে, তাকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে ?
জন্মসূত্রেই প্রতিটি মানুষ কোনো না কোনো বিষয়ের প্রতিভা নিয়ে জন্মায়। সুযোগ ও পরিবেশের অভাবে কেউ তার সেই প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারে, কেউপারে না। কিন্তু প্রতিটি মানুষ তার প্রকৃতি প্রদত্ত প্রতিভার আলোকে কিছুটা আলোকিত হবেই এবং তা হয় ই। কিন্তু যখন কোনো মুসলমান, বয়স বাড়ার সাথে সাথে এবং ইসলামি জ্ঞান বৃদ্ধির সাথে সাথে জানতে পারে যে, এই সবসুকুমার বৃত্তির শিল্পচর্চা ইসলামে হারাম, তখন সে দ্ধিধাদ্বন্দ্বে পড়ে এবং পাপবোধে বা অপরাধবোধে ভুগতে থাকে। এই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে ভুগতে কেউ কেউ ঐ সব শিল্পের চর্চা তথা কবিতা লিখা, ছবি তোলা, ছবি আঁকা, ভাস্কর্য নির্মান, গান-বাজনা, নাচ ইত্যাদি ছেড়ে দেয়; আর কেউ ইসলামের এই সব নিষেধাজ্ঞাকে ফালতু মনে করে ঐ ব শিল্পের চর্চা চালিয়ে যায়। কিন্তু কোরান হাদিসে স্পষ্ট বলা আছে, ঐসব শিল্পচর্চা শিরকি, অর্থাৎ জেনে বুঝে কোনো মুসলমান ঐ সব কাজ করলে, সে আর মুসলমান থাকবে না, সে হবে জাহান্নামী। তাই যেসব মুসলমান ইসলামি নাম ধারণ করে ঐসব শিল্পের চর্চা করে, তারা একটা পাপবোধ বা অপরাধবোধে ভুগবেই। এজন্য আমি বলি কি, মনে পাপবোধ নিয়ে এসব করার কী দরকার ? নাম চেঞ্জ করে বা না করে সনাতন হিন্দু ধর্ম পালন করে এসব করলে মনেও শান্তি পাবেন, আর এসব শিল্পচর্চায় আকাশচুম্বী সাফল্যও পাবেন। মনে দ্বিধা নিয়ে কোনো কাজে কি চুড়ান্ত সাফল্য পাওয়া যায় ?
অনেক হুর লোভী বান্দা, আমার পোস্টে কমেন্ট করে ইসলামের পক্ষে সাফাই গায়, তাদেরকে বলছি- ইসলামের পক্ষে সওয়াল করতে হলে আগে প্রকৃত মুসলিম হয়ে আমার সাথে তর্ক করতে আসবি। শুধু ইসলামি নাম বহন করলেই মুসলমান হওয়া যায় না। আমার পোস্টে কমেন্ট করার আগে, গান শোনা ছাড়বি, গান গাওয়া ছাড়বি, ছবি আঁকা ছাড়বি, ছবি তোলা ছাড়বি, সিনেমা-টিভি দেখা ছাড়বি, নাচবি না, নাচ দেখা ছাড়বি, প্যান্ট-শার্ট-কোর্ট-টাই-বেল্ট পড়বি না; কারণ, ওটা ইহুদি-নাসারাদের কালচার, কোনোদিন দাড়ি কাটবি না, কোনোদিন হস্তমৈথুন করবি না, প্রস্রাব করার পর ইটের টুকরা বা পাথর দিয়ে লিঙ্গের আগা মুছতে মুছতে যাকে বলে কুলুপ করা, তা করতে করতে চল্লিশ কদম হাঁটবি আর কাশি দিবি, পায়খানা করার পর আগে কাপড় দিয়ে পাছা মুছে নিয়ে তারপর পা্নি ইউজ করবি, বাড়ির মেয়েদের কোনোদিন স্কুল কলেজে পাঠাবি না, ঘরের বাইরে তাদেরকে একা ছাড়বি না, বাইরে গেলে পাহারাদার হয়ে তাদের সাথে যাবি, কখনো কোনো খেলাধুলা করবি না; কারণ, ইসলামে বিছানায় মেয়েদের সাথে খেলা ছাড়া সকল প্রকার খেলাধুলা হারাম, বিশেষ করে দাবা তো খেলবি ই না। ২৫ বছর বয়সে প্রথমে ৪০ বছরের বিধবা ২/৩ সন্তানের মাকে বিয়ে করবি, তার পর ৫০ বছর বয়সে ৬ বছরের মেয়েকে বিয়ে করবি, পুত্রবধূকে বিয়ে করে নবীর সুন্নাত পূর্ণ করার জন্য একটা দত্তক পুত্র নিবি, তারপর সেই পুত্রকে নিজেরে ফুফাতো বোনের সাথে বিয়ে দিয়ে, তাদের আবার তালাক ঘটিয়ে সেই পুত্রবধূকে বিয়ে করবি, আর নিজের বউকেও তালাক দিয়ে বাপের সাথে বিয়ে দিতে পারিস; জিহাদের নামে অকারণে অমুসিলমদের সম্পদ লুঠ করার জন্য তাদেরকে খুন করতে ও তাদের মেয়েদেরকে ধর্ষণ করার পরামর্শ অবশ্য দেবো না; কারণ, তাহলে তোকে সোজা জেলে যেতে হবে, নবীর অন্যান্য সুন্নত পালন করার তখন আর চান্স পাবি না।
আরো অনেক আছে, আপাতত এই কয়টাই বললাম, এগুলো পালন করে যদি প্রকৃত মুসলমান হতে পারিস, তাহলেতর্ক করার জন্য আমার পোস্টে এসে কমেন্ট করবি। আর যদি এগুলো পালন করতে না পারিস তাহলে তুই হিন্দু, আর নিজে হিন্দু হয়ে আরেক হিন্দুর সাথে তর্ক বিতর্ক কেনো করতে আসবি ? রাত দিন ২৪ ঘন্টা হিন্দু কালচার পালন করবি, আর নিজেকে মুসলিম ভাববি, এই ভণ্ডামী এখন ছাড়
উপরে যেগুলোর কথা উল্লেখ করলাম সেগুলো পালন করতে না পেরে, হিন্দু কালচারগুলো, যা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ তার চর্চা মুসলমানরা করতে বাধ্য হয়ে তারা নিজেরাই এটা প্রমান করছে যে, ইসলাম সম্পূর্ণ একটি অবাস্তব ধর্ম। মুখে মুসলমানরা যতই বলুক যে, ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান; বাস্তবে হিন্দুদের কাছ থেকে এই বিষয়গুলি ধার না করে সমাজে তাদের চলবার উপায় নেই।
"পক্ষান্তরে হিন্দু সমাজে এবং হিন্দু ধর্মে- এমন কোনো বিষয় নেই যে, তা ইসলাম বা অন্য কোনো ধর্ম থেকে ধার করা।তাই ইসলাম নয়, হিন্দুধর্মই মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা।"
আমার এই কোট করা কথাটি গভীরভাবে ভেবে দেখবেন, হিন্দু ধর্ম নিয়ে যদি আপনার কোনো হীনম্মন্যতা থাকে, তাহলে তা দূর হয়ে যাবে।
তাই এ কথা জোর দিয়ে বলতে পারি যে, অন্য কোনো ধর্ম নয়, হিন্দু তথা সনাতন ধর্মই একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ধর্ম এবং পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। এজন্যই স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন,
"গর্বের সাথে বলো আমি হিন্দু।"
জয় হিন্দ।
জয় শ্রীরাম। জয় শ্রীকৃষ্ণ।

From: Krishna kumar das

💜 জয় হোক সনাতনের 💜



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন