রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৭
ব্ল্যাক হোলের আলো
লেবেলসমূহ:
ব্ল্যাক হোলের আলো
বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৭
নতুন সম্ভাষণ ১
নতুন সম্ভাষণ
নতুন সম্ভাষণ
"জয় ! শ্রীরাম !"
এখন ওটাই হোক,বাঙালি হিন্দুদের, সম্ভাষণ মন্ত্র !
'নমস্কার' বলা, এখন তোলা থাক !
দেখা হলেই, সম্ভাষী বলুন,
"জয় ! শ্রীরাম !"
সম্ভাষিত, প্রতিসম্ভাষণ করুন,
"জয় ! জয় ! শ্রীরাম !"
"জয় ! শ্রীরাম !"
এখন ওটাই হোক,বাঙালি হিন্দুদের, সম্ভাষণ মন্ত্র !
'নমস্কার' বলা, এখন তোলা থাক !
দেখা হলেই, সম্ভাষী বলুন,
"জয় ! শ্রীরাম !"
সম্ভাষিত, প্রতিসম্ভাষণ করুন,
"জয় ! জয় ! শ্রীরাম !"
মঙ্গলবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৭
গঙ্গার জল ২
গঙ্গার জল ২
গঙ্গার জল
গঙ্গার রেশির ভাগ জল, যে ফারাক্কার ব্যারেজের সব লকগেট খুলে দিয়ে, বাংলাদেশকে পাঠাচ্ছ, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার, আর, কেন্দ্রীয় সরকার, তার review করো !
ভারতের পবিত্র গঙ্গা নদীর পবিত্র জল, ভারতের অভ্যন্তরেই ধরে রাখো !
গঙ্গা আমদের দেবী !
দেবীকে, কিছুতেই বিধর্মীদের হাতে, ভাগ করে দিও না !
যা পাপ করেছ, করেছো, আর পাপ কাজ কোরো না !
সে পাপ সইবে না !
হিন্দুধর্ম, হিন্দুসংস্কৃতি, রক্ষা করো !
গঙ্গাকে বাঁচাও ! দেশকে বাঁচাও !
কলকাতাকে গঙ্গাজল দাও ! কলকাতাকে চাঙ্গা করো !
মসজিদ প্রধানদের প্রতি
মসজিদ প্রধানদের প্রতি
মসজিদ প্রধানদের প্রতি বিনীত নিবেদন !
করজোড়ে আবেদন !
আইন-কানুন-নিয়ম-বিধি মেনে শব্দদূষণ করুন !
কি বলছেন তার বাংলা তর্জমা দিয়ে হ্যাণ্ডবিল বিতরণ করুন !
জনসংযোগ বৃদ্ধি করুন !
আইন-কানুন-নিয়ম-বিধি মেনে শব্দদূষণ করুন !
কি বলছেন তার বাংলা তর্জমা দিয়ে হ্যাণ্ডবিল বিতরণ করুন !
জনসংযোগ বৃদ্ধি করুন !
লেবেলসমূহ:
মসজিদ প্রধানদের প্রতি
সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৭
নদিয়া জেলার ধর্মবিশ্বাস
পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার ধর্মপরিচিতি এবং ধর্মবিশ্বাস !
লেবেলসমূহ:
নদিয়া জেলার ধর্মবিশ্বাস
রবিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৭
পশ্চিমবঙ্গ ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন
পশ্চিমবঙ্গ ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন
অফিসের ঠিকানা
৩২ বি.বা.দী. বাগ
স্টাণ্ডার্ড ইনস্যুরেন্স বিল্ডিং
কলকাতা ৭০০০০১
ওয়েব সাইট
www.wbcerc.gov.in
ব্যক্তিগতভাবে, websiteটি, আমি, verification করিনি !
জেলাগুলিরস্তরে, ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকরা, মাননীয় জেলাশাসকবৃন্দ !
কারোর কোন email address দেয় নি !
কেন দেয় নি ?
কারণ, পশ্চিমবঙ্গের জাগ্রত জনগণের সাথে, ওটা একটা, "ঠাট্টা" !
অফিসের ঠিকানা
৩২ বি.বা.দী. বাগ
স্টাণ্ডার্ড ইনস্যুরেন্স বিল্ডিং
কলকাতা ৭০০০০১
ওয়েব সাইট
www.wbcerc.gov.in
ব্যক্তিগতভাবে, websiteটি, আমি, verification করিনি !
জেলাগুলিরস্তরে, ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকরা, মাননীয় জেলাশাসকবৃন্দ !
কারোর কোন email address দেয় নি !
কেন দেয় নি ?
কারণ, পশ্চিমবঙ্গের জাগ্রত জনগণের সাথে, ওটা একটা, "ঠাট্টা" !
The
West Bengal Clinical Establishment Regulatory Commission was
conceptualized and announced by Hon’ble Chief Minister in the meeting
held on 22nd February, 2017 at Town Hall, Kolkata in presence of Hon’ble
Cabinet Ministers, management of…
wbcerc.gov.in
শুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৭
সন্ধ্যাবেলায়
সন্ধ্যাবেলায়
সন্ধ্যাবেলায় অনেকেই ঠাকুর ঘরে সন্ধ্যা দেন !
তখন দিন ও রাত্রির সন্নিক্ষণ !
রাত্রির শুরু। সাঁঝ !
আপনি হয়তো, দিন-রাত্রির সন্নিকালে, ঈশ্বরের উপাসনা করেন ! আহ্নিক করেন !
আহ্নিক। ঈশ্বরের বন্দনা। ঈশ্বরের উপাসনা।
আপনি ঠাকুর ঘরের আলো, এবং, আশেপাশের আলোগুলো, নিবিয়ে দিতে পারেন !
ঠাকুরের সামনের, ঠাকুরের জন্য নির্দিষ্ট প্রদীপটি জ্বালুন !
অন্য আলোগুলো নিবিয়ে দিলে, প্রদীপটির আপাত ঔজ্বল্য বৃদ্ধি পাবে !
কিছুক্ষণ নিশ্চিত মনে, নিশ্চিন্তে, চুপ করে বসে থাকুন !
আপাত অন্ধকারে, শুধু, প্রদীপের আলো, আপনাকে, নতুন অনুভূতি জোগাবে !
মনে যদি কোন ভাবনা আসে, সেই ভাবনা স্বীকার করুন !
সেই ভাবনার ভালো দিকগুলো, পরবর্তীতে, সফল করার চেষ্টা করুন !
মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৭
বোধ বোধি বুদ্ধি
বোধ বোধি বুদ্ধি
বোধ।
জ্ঞান। বুদ্ধি। অনুভূতি। উপলব্ধি।
বোধ। উদ্বোধন।
বোধভাষ্যি। কাণ্ডজ্ঞান।
বোধশক্তি। বুদ্ধিবল।
বোধি।
স্বতঃ উদ্ভাসিত আধ্যাত্মিক উপলব্ধি।
বোধি পরমজ্ঞান।
বুদ্ধি।
বোধ। বিচারশক্তি। মনোবৃত্তি।
বুদ্ধিজীবী।
বুদ্ধি বলে, বা বুদ্ধির কাজ করে, জীবিকা অর্জন করে, এমন ব্যক্তি।
আজকালকার বুদ্ধিজীবীরা, জীবিকা অর্জনের জন্য, এবং, পুরস্কার ইত্যাদি অর্জনের জন্য, সরকার পক্ষের রাজনীতি করে !
সম্ভাব্য চোরেদের হয়ে, দালালি করে !
সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৭
একাদশী
একাদশী
একাদশী।
তিথি বিশেষ।
একাদশী তিথিতে, বিশেষত, হিন্দু ঘরের বিধবাদের, উপবাস পালনীয়।
উপবাস। উপোষ। উপোস। উপোষণ। অনাহার। অনশন।
উপ-উষ ( রুগণ হওয়া ) + অল্ অনট্ ভা ।
একাদশী। হরিদিন। হরিবাসর !
হরিবাসর। দ্বাদশীর প্রথম পাদযুক্ত একাদশীর দিন !
একাদশী তিথিতে করণীয় উপবাস।
একাদশী দুই ধরণের।
শুক্লা একাদশী ও কৃষ্ণা একাদশী।
যে সময়ে সূর্যের দৃষ্টিপথ থেকে, চাঁদের একাদশ কলা বেরিয়ে আসে, সেই সময়ে হয়, শুক্লা একাদশী।
যে সময়ে, চাঁদের একাদশ কলা, সূর্যের দৃষ্টিপথে, প্রবেশ করে, সেই সময়ে হয়, কৃষ্ণা একাদশী।
অগ্রহায়ণ ইত্যাদি মাস সহ, বারো মাসে, কৃষ্ণ শুক্ল ভেদে, 'উৎপন্না' 'মোক্ষা' ইত্যাদি চব্বিশটি একাদশী, এবং মলমাসে দুইটি একাদশী, সর্বমোট, কোনো বছরে হতে পারে, ছাব্বিশটি একাদশী।
একাদশী।
একাদশী তিথিতে অনুষ্ঠেয়, ব্রতোপবাস।
ব্রতর জন্য উপবাস।
শুক্রবার দিনে আমার আবার, ধর্ম একাদশী।
ধর্ম ঠাকুরের প্রীতির জন্য, প্রতি সপ্তাহের, প্রতি শুক্রবার, আমার আবার ব্রতউপবাস।
শুক্রবার দিনে ফের আমার, আল্লা একাদশী।
ঐ দিনে, আল্লাঠাকুরের প্রীতির জন্যও, আমার, ব্রতউপবাস।
রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৭
বুদ্ধদেব
বুদ্ধদেবের কথা, নির্বাণ লাভ করলে, মানুষ কষ্ট থেকে মুক্তি লাভ করে !
কিন্তু, নির্বাণটা কি ?
ওটা তো মৃত্যু !
মৃত্যুতেই কি কষ্ট শেষ ?
তবে তো পুনর্জন্মে, আবার সেই কষ্ট আসবে !
বুদ্ধদেব, পুনর্জন্মবাদে বিশ্বাস করতেন !
রোগব্যাধি
রোগব্যাধি
শরীর নাকি ব্যাধির মন্দির !
শরীর থাকলেই রোগ-ব্যাধি হবেই !
কথাটা কি ঠিক ?
আমরা যদি ঠিকমত খাবার বাছাই করি, তরল খাবারও খাই,পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকি, তবে শরীরে রোগব্যাধি সহজে বাসা বাঁধতে পারবে না !
একথাটা আমরা কেন বুঝতে চাই না !
পুনর্জন্ম
পুনর্জন্ম
এক জনের মৃত্যুতে তাঁর সব কিছু শেষ হয়ে যায় না !
তাঁর স্মৃতি থেকে যায় !
তাঁর অনুভূতির উদয়ও আমাদের মনে উদিত হয় ! বারেবারে উদিত হয় !
একজনের মৃত্যুতে তাঁর, সবকিছু শেষ হয়ে যায় না !
আমাদের মনে, তাঁর অনুভূতির উদয় হওয়াও, তাঁর স্মৃতি !
তাঁর স্মৃতি থেকে যাওয়া, তাঁর অনুভূতির উদয় হওয়া, আমাদের কাছে, সেটাই তাঁর পুনর্জন্ম !
প্রেম নারী এবং পুরুষ
প্রেম নারী এবং পুরুষ
প্রেম বলতে আমি মূলত মানব প্রেম বুঝি !
প্রেম বলতে আমি নর-নারীর প্রেমও বুঝি !
প্রেম বলতে আমি আরো বুঝি, নারীর সাথে পুরুষের প্রেম !
পুরুষের সাথে নারীর প্রেম !
শাস্ত্রের কথায়, নারীসঙ্গ নাকি পাপ সঙ্গ !
তা আমি কখনো মানি না !
নারীসঙ্গ উপভোগ তন্ত্র, তাও মানি না !
নারীর প্রেম নয় অন্ধ ! নারীর প্রমের দুয়ার কখনো থাকে না বন্ধ !
নারী প্রগতিবাদী সংস্কার !
নারী নিয়ে পুরুষের আছে অনেক কুসংস্কার !
লেবেলসমূহ:
প্রেম নারী এবং পুরুষ
প্রভুযিশু
প্রভুযিশু
প্রভু যিশু, কত কষ্ট করে, নিজেই নিজের মৃত্যুদণ্ডের জন্য, নির্দিষ্ট ক্রুশ বইতে, বাধ্য হয়েছিলেন !
প্রভু যিশু, তখনও, প্রভুযিশু হন নি !
প্রভুযিশু, ক্রুশ না বইলে, প্রভুযিশুকে ক্রুশবিদ্ধ না করলে, প্রভুযিশুর রক্তপাত না ঘটলে, প্রভুযিশু অমানুষিক নির্যাতন না সইলে, প্রভুযিশুর আপাত ( apparent ) মৃত্যু না ঘটলে, প্রভুযিশু কিছুতেই, কখনও, কোনদিনই, 'প্রভু' এবং 'যিশু' হতে পারতেন না !
বাহ্যতঃ প্রতীয়মান, প্রকৃত পক্ষে, ক্রুশবিদ্ধ হয়ে, প্রভু যিশুর 'মৃত্যু' হয়তো ঘটেই নি !
কেউ মারা গেলে, তাঁর আর উত্থান বা পুনরুত্থান ঘটে না !
ওসব পৌরাণিক গল্পে ঘটে।
ঐতিহাসিক ঘটনায়, মৃতের বেঁচে ওঠার নজির নেই !
শনিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৭
হয়গ্রীব
হয়গ্রীব
হয়গ্রীব।
হয়গ্রীবাতুল্য গ্রীবাযুক্ত !
হয়শিরোধর !
বিষ্ণুর অবতার !
হয়গ্রিব দৈত্যকে বধ করার জন্য, বিষ্ণু নিজে, হয়গ্রীবমূর্তি ধারণ করে, হয়গ্রীব দৈত্যকে ধোঁকা দিয়েছিলেন !
ভগবান বিষ্ণু কি সৎ ছিলেন ?
হয়। ঘোড়া। অশ্ব। পুং.। স্ত্রী-হয়ী !
হয়গ্রীব। ঘোড়ার মতো গ্রীবাযুক্ত।
* সূত্র : 'দেবীভাগবত', ১ম স্কন্ধ, ৫ম অধ্যায়-শব্দকল্পদ্রুম। বরদাপ্রসাদ বসু-প্রকাশিত। শকাব্দ ১৮০৮।
** সূত্র : 'বঙ্গীয় শব্দকোষ", পৃষ্ঠা ২৩২৬।
ব্রহ্মার জগৎ সৃষ্টি
ব্রহ্মার জগৎ সৃষ্টি
শাস্ত্রমতে, বাংলা বছরের শেষ মাসে, অর্থাৎ, চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদে, শকাব্দের শুরু হয় !
এবং, ঐরূপ কোন এক আদ্যিকালের, ঐ নির্দিষ্ট তিথিতেই, ব্রহ্মা, জগৎ সৃষ্টি শুরু এবং শেষ করেন !
শকাব্দ।
প্রাচীন ভারতে প্রচলিত 'অব্দ'বিশেষ !
অব্দ।
বৎসর। সাল। যেমন, বঙ্গাব্দ। যেমন, শতাব্দ !
শতাব্দ।
একশতবর্ষব্যাপী কালপরিমাণ, শতক, century.
লেবেলসমূহ:
ব্রহ্মার জগৎ সৃষ্টি
ব্রহ্ম !
ব্রহ্ম !
ব্রহ্মের, মানুষে মানুষে, ধর্মে ধর্মে, বিধিনিষেধের সম্পর্ক নেই !
ব্রহ্মের কুল নেই ! গোত্র নেই ! ব্রহ্মের ধর্ম নেই !
সনাতন ধর্ম কি, ব্রহ্ম তা বোঝেন না !
হিন্দুধর্ম কি, তিঁনি তাও বোঝেন না !
মুসলিম ধর্ম কি, তাও তাঁর অজানা !
এগুলো কিন্তু সব আমার ভাবনা !
শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৭
স্বপ্ন
স্বপ্ন
আমরা প্রতিরাতে একাধিকবার স্বপ্ন দেখি !
তবে বেশির ভাগ স্বপ্নই ঘুম ভাঙার আগেই মন থেকে মুছে যায় !
কিছু স্বপ্ন ঘুম ভাঙার পরেও মনে থাকে !
স্বপ্ন দেখার সময় চোখ পিটপিট করে !
কেউ কাউকে ঘুমোতে ঘুমোতে চোখ পিটপিট করছে দেখলে, ওটাকে যেন অসুখ বলে না ধরে !
পিটপিট করা।
দ্রুত ও বারবার, চোখ খুলে এবং চোখ বন্ধ করে, দেখার ভাব !
* সূত্র : 'তত্ত্বমসি', শ্রাবণ ১৪২৩, পৃষ্ঠা ২৯।
বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৭
আড়ং আড়ংঘাটা আড়ং ধোলাই
আড়ং আড়ংঘাটা আড়ং ধোলাই
আড়ং।
গঞ্জ। মেলা । কেনাবেচার জায়গা। হাট। গোলা ইত্যাদি।
আড়ংঘাটা।
নৌকো থেকে নামবার জায়গা, অর্থাৎ, ঘাট। নদীর ধারের ঘাট।
আড়ংঘাটা।
রানাঘাট-গেদে রেল লাইনে, রানাঘাট থেকে আপ লাইনে, ৮ কি.মি. দূরে, ইস্টার্ন রেলওয়ের একটি স্টেশন।
আড়ংঘাটায় শ্রীশ্রীরাধাকৃষ্ণের "যুগল" মন্দির আছে। রাধাকৃষ্ণের যুগল মূর্তি আছে।
সম্ভবত রাধাকৃষ্ণের যুগল মন্দির এ তল্লাটে আর নেই ।
মন্দির দুপুরে বন্ধ থাকে।
চূর্ণী নদী, আড়ংঘাটা রেল স্টেশনের নিকটবর্তী।
আড়ং ধোলাই।
কোরা কাপড়ের রং এবং মাড় তুলে, ভালোভাবে ধোওয়া।
লেবেলসমূহ:
আড়ং আড়ংঘাটা আড়ং ধোলাই
বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৭
স্বামীনারায়ণ অক্ষয়ধাম মন্দির নিউ দিল্লি
স্বামীনারায়ণ অক্ষয়ধাম মন্দির নিউ দিল্লি
লেবেলসমূহ:
স্বামীনারায়ণ অক্ষয়ধাম মন্দির নিউদিল্লি
সাপ্তাহিক বর্তমান ২
সাপ্তাহিক বর্তমান ২
Your Memories on Facebook
Pranab
Kumar Kundu , we care about you and the memories you share here. We thought
you'd like to look back on this post from 1 year ago.
সাপ্তাহিক বর্তমান
-------------------
গত ১৬ই আগস্ট ২০১৪ সালের ' সাপ্তাহিক বর্তমান'-এ আমার একটি প্রচ্ছদ প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল।
প্রবন্ধটির বিষয়বস্তু, সাপ্তাহিক বর্তমানের সম্পাদক, শ্রী রন্তিদেব সেনগুপ্ত মহাশয় ঠিক করে আমাকে জানিয়েছিলেন।
এর অল্পকিছুদিন পরে রন্তিদেববাবু আমাকে ফোনে তাগাদা দিয়েছিলেন এবং তার পরের দিনই, আমি প্রবন্ধটি, অত্যন্ত কষ্ট করে, সাপ্তাহিক বর্তমানের অফিসে গিয়ে, রন্তিদেববাবুর হাতে, ব্যক্তিগত ভাবে দিয়ে এসেছিলাম।
তখন রন্তিদেববাবুর সঙ্গে, প্রবন্ধটি এবং আনুষঙ্গিক অর্থকরী ব্যাপারে কথা হয় এবং প্রবন্ধটি উনি 'দেখেও' নেন।
কিন্তু অতীব দুঃখের সঙ্গের জানাচ্ছি, উক্ত প্রবন্ধটির দরুণ সম্মানদক্ষিণা আমাকে এখনো দেওয়া হয় নি ; যদিও আমি পাঁচপাঁচটি চিঠি, দুটি ইমেল এবং দৈনিক বর্তমান পত্রিকার, 'প্রতিকার চাই' বিভাগে চিঠি দিয়েছি।
সে সব চিঠি/ইমেল বা 'প্রতিকার চাই'-এর ব্যাপারে বর্তমান কর্তৃপক্ষ কোন সদর্থক ভূমিকা পালন করেনি বা সেগুলির প্রাপ্তিস্বীকারও করা হয় নি। এমন কি সাপ্তাহিক বর্তমানের নির্দিষ্ট 'লেখকের কপিটি' পর্যন্ত আমাকে দেওয়া হয় নি।
উক্ত প্রবন্ধটি ছিল, একটি ফরমায়েসি(অর্ড়ারি) প্রবন্ধ।
ব্যাপারটা সকলের অবগতির জন্য জানালাম
আমি মনে করি সাপ্তাহিক বর্তমানের তরফে আমি প্রতারিত হয়েছি।
প্রণব কুমার কুণ্ডু ১২/৪/২০১৬ ।
২২৩ মিত্রপাড়া রোড,নৈহাটি.উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত,পিন ৭৪৩১৬৫।
-------------------
গত ১৬ই আগস্ট ২০১৪ সালের ' সাপ্তাহিক বর্তমান'-এ আমার একটি প্রচ্ছদ প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল।
প্রবন্ধটির বিষয়বস্তু, সাপ্তাহিক বর্তমানের সম্পাদক, শ্রী রন্তিদেব সেনগুপ্ত মহাশয় ঠিক করে আমাকে জানিয়েছিলেন।
এর অল্পকিছুদিন পরে রন্তিদেববাবু আমাকে ফোনে তাগাদা দিয়েছিলেন এবং তার পরের দিনই, আমি প্রবন্ধটি, অত্যন্ত কষ্ট করে, সাপ্তাহিক বর্তমানের অফিসে গিয়ে, রন্তিদেববাবুর হাতে, ব্যক্তিগত ভাবে দিয়ে এসেছিলাম।
তখন রন্তিদেববাবুর সঙ্গে, প্রবন্ধটি এবং আনুষঙ্গিক অর্থকরী ব্যাপারে কথা হয় এবং প্রবন্ধটি উনি 'দেখেও' নেন।
কিন্তু অতীব দুঃখের সঙ্গের জানাচ্ছি, উক্ত প্রবন্ধটির দরুণ সম্মানদক্ষিণা আমাকে এখনো দেওয়া হয় নি ; যদিও আমি পাঁচপাঁচটি চিঠি, দুটি ইমেল এবং দৈনিক বর্তমান পত্রিকার, 'প্রতিকার চাই' বিভাগে চিঠি দিয়েছি।
সে সব চিঠি/ইমেল বা 'প্রতিকার চাই'-এর ব্যাপারে বর্তমান কর্তৃপক্ষ কোন সদর্থক ভূমিকা পালন করেনি বা সেগুলির প্রাপ্তিস্বীকারও করা হয় নি। এমন কি সাপ্তাহিক বর্তমানের নির্দিষ্ট 'লেখকের কপিটি' পর্যন্ত আমাকে দেওয়া হয় নি।
উক্ত প্রবন্ধটি ছিল, একটি ফরমায়েসি(অর্ড়ারি) প্রবন্ধ।
ব্যাপারটা সকলের অবগতির জন্য জানালাম
আমি মনে করি সাপ্তাহিক বর্তমানের তরফে আমি প্রতারিত হয়েছি।
প্রণব কুমার কুণ্ডু ১২/৪/২০১৬ ।
২২৩ মিত্রপাড়া রোড,নৈহাটি.উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত,পিন ৭৪৩১৬৫।
লেবেলসমূহ:
সাপ্তাহিক বর্তমান ২
বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৭
ফুল
ফুল
ফুল
ফুল
ফুল
সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৭
রামরাজ্য ১
রামরাজ্য ১
রামরাজ্য
রামরাজ্য প্রতিষ্ঠিত হলে, জগতে ত্রিতাপ, অর্থাৎ, আধিদৈবিক, আধিভৌতিক, আধ্যাত্মিক দুঃখ থাকবে না !
সকল সম্প্রদায়ের জনগণের মধ্যে, পারস্পরিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে !
সকলেই বেদ কথিত নীতি-উপদেশ অনুসবণ করে নিজ নিজ ধর্মপালনে নিত্যযুক্ত রইবে !
কেউ মূর্খ থাকবে না !
সবাই শুভলক্ষণযুক্ত হয়ে উঠবে !
সকলের মনের দম্ভ বিরহিত হবে !
সকলেই ধর্মপরায়ণ পুণ্যাত্মা হয়ে উঠবে !
সকলেই বুদ্ধিমান গুণধাম হবে !
সকলেই পণ্ডিত ও জ্ঞানী হয়ে উঠবে !
সত্য শৌচ দয়া দান এই চতুর্বিধ পথে সকলেই ধর্মজগতে প্রতিষ্ঠালাভ করবে !
কোথাও পাপ রইবে না !
নারীপুরুষ বালকবালিকা সবাই রামভক্ত হবে !
সবাইকে, এতদিনের রামভক্ত হনুমানকে, কোলে তুলে, নাচানাচি করতে হবে !
মোক্ষপ্রাপ্তির যোগ্যতা সবাই অর্জন করবে !
অকাল মৃত্যু বন্ধ হবে !
রোগভোগ অসুখবিসুখ থাকবে না !
দারিদ্র দুঃখ দীন হীন ভাবের অবসান হবে !
সকলের মধ্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করার মহৎ গুণ জন্মাবে !
ছলচাতুরী অন্তর্ধান করবে !
রামরাজ্যে জগতে স্থাবরজঙ্গম সকলেই, কাল কর্ম স্বভাব গুণ উদ্ভূত দুঃখ থেকে, মুক্তিলাভ করবে !
সকল পুরুষই স্বভার্যার সেবনকারী হবেন !
সকল রমণীও কায়মনোবাক্যে, পতির অনুকূল হবেন !
রামরাজ্যে সকলেই উদারচিত্ত পরোপকারী হবেন !
রামরাজ্যে কিন্তু সকলকেই বর্ণশ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণদের সেবক হতে হবে !
ব্রাহ্মণদের সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতে হবে !
রামরাজ্য প্রতিষ্ঠিত হলে, জগতে ত্রিতাপ, অর্থাৎ, আধিদৈবিক, আধিভৌতিক, আধ্যাত্মিক দুঃখ থাকবে না !
সকল সম্প্রদায়ের জনগণের মধ্যে, পারস্পরিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে !
সকলেই বেদ কথিত নীতি-উপদেশ অনুসবণ করে নিজ নিজ ধর্মপালনে নিত্যযুক্ত রইবে !
কেউ মূর্খ থাকবে না !
সবাই শুভলক্ষণযুক্ত হয়ে উঠবে !
সকলের মনের দম্ভ বিরহিত হবে !
সকলেই ধর্মপরায়ণ পুণ্যাত্মা হয়ে উঠবে !
সকলেই বুদ্ধিমান গুণধাম হবে !
সকলেই পণ্ডিত ও জ্ঞানী হয়ে উঠবে !
সত্য শৌচ দয়া দান এই চতুর্বিধ পথে সকলেই ধর্মজগতে প্রতিষ্ঠালাভ করবে !
কোথাও পাপ রইবে না !
নারীপুরুষ বালকবালিকা সবাই রামভক্ত হবে !
সবাইকে, এতদিনের রামভক্ত হনুমানকে, কোলে তুলে, নাচানাচি করতে হবে !
মোক্ষপ্রাপ্তির যোগ্যতা সবাই অর্জন করবে !
অকাল মৃত্যু বন্ধ হবে !
রোগভোগ অসুখবিসুখ থাকবে না !
দারিদ্র দুঃখ দীন হীন ভাবের অবসান হবে !
সকলের মধ্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করার মহৎ গুণ জন্মাবে !
ছলচাতুরী অন্তর্ধান করবে !
রামরাজ্যে জগতে স্থাবরজঙ্গম সকলেই, কাল কর্ম স্বভাব গুণ উদ্ভূত দুঃখ থেকে, মুক্তিলাভ করবে !
সকল পুরুষই স্বভার্যার সেবনকারী হবেন !
সকল রমণীও কায়মনোবাক্যে, পতির অনুকূল হবেন !
রামরাজ্যে সকলেই উদারচিত্ত পরোপকারী হবেন !
রামরাজ্যে কিন্তু সকলকেই বর্ণশ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণদের সেবক হতে হবে !
ব্রাহ্মণদের সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতে হবে !
পারবেন তো ?
রামরাজ্য আনতে গেলে, আপনাকে, তিনটে জিনিস করতে হবে !
এক। দান করতে হবে !
দুই। ব্রাহ্মণদের গড় হয়ে প্রণাম করতে হবে !
তিন। বিজেপিকে দলবদ্ধ ভাবে ভোট দিয়ে, নির্বাচনে জিতিয়ে আনতে হবে !
রামরাজ্যে বিধর্মীরাও রামের ভক্ত বনে যাবেন !
সবাই রুজিরোজগারের সমান সুযোগ পাবেন !
*সূত্র 'শ্রীরামচরিতমানস', পৃষ্ঠা ১২৫৯, ১২৬১।
ব্রহ্মকে নিজের জিম্মায় ১
ব্রহ্মকে নিজের জিম্মায় ১
ব্রহ্মকে নিজের জিম্মায় ১
প্রথমে মনকে বৃত্তিশূন্য করে ফেলতে হবে !
তখন সেই মনেই 'ব্রহ্ম' প্রকাশ পাবেন !
ঐ মন দিয়েই তখন ব্রহ্মকে জুতসই করে ধরতে হবে !
ব্রহ্মকে ধরে তখন নিজের 'জিম্মায়' রাখতে হবে !
দেখবেন, যেন অন্য কেউ, আপনার ব্রহ্মকে, ফুসলিয়ে, বা, তপস্যা করে ফাঁসিয়ে, আপনার কাছ থেকে তুলে নিয়ে না যান !
লেবেলসমূহ:
ব্রহ্মকে নিজের জিম্মায় ১
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)