##### হজরত মুহাম্মদ ও কল্কি অবতার #####
আমাদের প্রিয় মুসলিম ভাই-বোনেরা অর্থাত্ ভন্ড জাকিরের অনুসারীরা দাবী করে থাকেন যে,
ভবিষ্যপুরাণে ও কল্কিপুরানে নাকি মুহাম্মদের উল্লেখ রয়েছে।আমিও তাদের সাথে একমত।ভবিষ্য পুরাণে মুহাম্মদের উল্লেখ না থাকলেও মহামদের কথা অবশ্যই উল্লেখ রয়েছে,তবে তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম মহামদ নামক মানুষটিই হলো মুহাম্মদ।
তবে লেখাটা কি আছে সেটা তো নিশ্চয়ই দেখতে হবে তাই না?
আসুন এক নজর দেখে নিই,ভবিষ্য পুরাণ কি বলছে মুহাম্মদ সম্পর্কে:-
“এতস্মিন্নন্তিবে সেত্দচ্ছ আচার্যেন সমন্বিতঃ।
মহামদ ইতিখ্যাতঃ শিষ্যশাখা সমন্বিত।।"
"নৃপশ্চৈব মহাদেবং মরুস্থল
নিবাসিম্ম।
চন্দনাদিভির ভ্যর্চ্য তুষ্টাব মনসাহরম্নমস্তে গিরি জানাথ মরুস্থল নিবাসিনে।
ক্রিপুবাসুরনাশায় বহুমায়া প্রবর্তিনে॥"
(ভবিষ্যপুরাণ ৩:৩:৩)
"তম্মান্মুসলবন্তো হি জাতয়ো
ধর্ম্ম দূষকাঃ।
ইতি পৈশাচধমশ্চ ভবিষ্যতি ময়াকৃতঃ। ”
(ভবিষ্যপুরাণ শ্লোকঃ ১০-২৭।)
অর্থাৎ, মুহাম্মদকে ভবিষ্য পুরাণ -এ (৩:৩:৫-২৭) মহামদ নামে অভিহিত করা হয়।এই অংশে তাঁকে আরব -সঞ্জাত বলে অভিহিত করে পিশাচধর্মের প্রবক্তা ধর্মদুষ্ক (ধর্মদূষণকারী) বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং মুসলমান নামে দূষিত সমাজের প্রবর্তনকারী বলা হয়েছে।এতে উল্লেখ করা রয়েছে,মুহাম্মদ ছিল মহাদেব অর্থাৎ শিব কর্তৃক নিহত পিশাচ ত্রিপুরা অর্থাৎ ত্রিপুরাসুরের অবতার।
Note:-আমরা জানি যে, প্রতিটি অসুরই ছিল এক একটি অসুরের অবতার।অর্থাৎ,পরিশেষে একথা স্পষ্ট যে মুহাম্মদ ছিল একজন অসুরের অবতার।যে কিনা পৃর্বে মহাদেব (শিব) কর্তৃক বধ হয়েছিল।
Note:-এখন মুসলিমদের উচিত তাদের স্বীকার করা যে যেমন কর্ম করবে সেই হিসেবে মানুষকে পুনরায় পৃথিবীতে জন্ম নিতে হবে।যদি তাদের কিতাবে এমন কিছু না থাকে তাহলে যাতে তারা নিজেদের কিতাবে তা সংশোধন করে নেয়।
কল্কি পুরাণ-২/৪ অনুসারে ভগবান্ বিষ্ণু স্বয়ং শম্ভল নামক গ্রামে বিষ্ণুযশা নামক ব্রাহ্মণের গৃহে সুমতি নামক ব্রাহ্মণকন্যার গর্ভে আবির্ভূত হবেন।
Note:-বেদ মতে ঈশ্বরের গুণকারী নামের মধ্যে একটি হলো বিষ্ণু যার অর্থ প্রতিপালক।কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য এই যে ঈশ্বর জন্ম মৃত্যুর বাইরে।এবার আসা যাক পুরাণ মতে,পুরাণ অনুযায়ী ঈশ্বর জন্ম নেয় অবতার হয়ে।তাহলে মুসলিমরা স্বীকার এটাও করে নিক যে তাদের মুহাম্মদ আল্লাহর অবতার বা আল্লাহর মানব জন্ম।এবং তাদের উচিত হবে তারা যেনো দ্রুত তাদের কালিমা_ই শাহাদাতে আবদুহু ওয়া রাসূলুহু শব্দটি বর্জন করুক,কারণ এখানে মুহাম্মদকে আল্লাহর বান্দা ও রসূল বলা হয়েছে।
এছাড়া ব্রাহ্মণ তাকে বলে যে বেদ পড়ে,বেদ পড়ায়,যজ্ঞ করে,যজ্ঞ করায়,দান করে ও দান গ্রহণ করে অর্থাৎ যে ধার্মিক ব্যক্তি এই ছয়টি কাজ করবে তাকে ব্রাহ্মণ বলা হবে(মনুস্মৃতি,বিশুদ্ধ শ্লোক-1:87)।এখন প্রশ্ন উঠে মুহাম্মদের পিতা এই কাজ গুলি করতো কিনা তা মুসলিম সমাজ ভালো জানবে।
কল্কিপুরাণ-২/৬ অনুসারে কল্কির স্ত্রী হবেন পদ্মা যিনি সিংহলে(শ্রীলঙ্কা) বৃহদ্রথের ঘরে কৌমুদীনামক মহিষীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করবেন।
Note:-এখন প্রশ্ন উঠে মুহাম্মদের কোন স্ত্রীর নাম পদ্মা ও তিনি সিংহল নিবাসী এবং তার কোন শশুরের নাম বৃহদ্রত ও তার কোন শাশুড়ির নাম কৌমুদী?হয় মুসলিম আলিম উলেমারা এই তথ্য দিক নইলে দ্রুত কোনো সীরাতের কিতাবে এই তথ্য প্রবেশ করিয়ে ফেলুক,কারণ হিন্দুরা তো আরবি পড়তে পারে না তাই কেউ ধরতেও পারবে না।
কল্কিপুরাণ ২/১৫ অনুসারে কল্কি বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষীয় দ্বাদশীতে পরমেশ্বর বিষ্ণু জন্মগ্রহণ করবেন। পিতা মাতা তাকে দেখে খুব আনন্দিত হবেন।
Note:-পুরাণ অনুযায়ী আমরা দেখতে পাচ্ছি কল্কির জন্ম বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথিতে কিন্তু আমরা জানি মুহাম্মদের জন্ম নিয়ে দ্বিমত রয়েছে কারুর কারুর মতে নবম রবিউল আবার কারুর কারুর মতে দ্বাদশ রবিউল।আরও পুরাণ বলে জন্মের সময় তার মাতা পিতা তাকে দেখে খুশি হবেন কিন্তু আমরা জানি মুহাম্মদের পিতা তার জন্মের পূর্বেই মারা যান এবং তাকে জন্মের সময় তার মাতা ও ঠাকুরদা খুব খুশি হয়েছিলেন।তার মানে কি মুহাম্মদের পিতা তেমন কেউ ছিলো যিনি লুকিয়ে লুকিয়ে তার পুত্রকে দেখে খুশি হয়েছিলো।মুসলিম আলিম সমাজ এই ব্যাপারে ভালো বলতে পারবে কেননা অনেকের মতে নাকি তিনি তার পিতার মৃত্যুর আড়াই বছর পর জন্ম নিয়ে ছিলেন।
কল্কিপুরাণ ২/২৩ অনুসারে মা সুমতি পরমেশ্বর বিষ্ণুকে কল্কিরূপে পেয়ে ব্রাহ্মণগণকে আহ্বানপূর্বক গোদান করেছিলেন।
Note:-মহম্মদের মা আমেনা কি গোদান করেছিলেন?
কল্কিপুরাণ -২/২৪ মতে পিতা বিষ্ণুযশা ঋক্, সাম, যজুর্বেদী প্রধান প্রধান ব্রাহ্মণ দিয়ে নামকরণ করবেন।
Note:-মহম্মদের পিতা তো তার জন্মের আগেই মারা যায়।তাছাড়া মুহাম্মদের নামকরণ করেছিলেন তার কাফের চাচা আবু তালেব ইবনে আব্দুল মুত্তালিব।তাহলে কি সেই কাফেরের দেওয়া নাম আজও কালিমা বহন করে চলেছে?কিন্তু প্রশ্ন ওঠে আবু তালেব কখন ঋক সাম যজুর বেদ হিব্স করেছিলো?
কল্কিপুরাণ-২/৩১ অনুসারে কল্কির পূর্বে তাঁর তিন বড় ভাই জন্মগ্রহণ করবেন। তাঁদের নাম কবি, প্রাজ্ঞ ও সুমন্ত্র।
Note:-মহম্মদের কি কোন আপন ভাই ছিল?নাকি আব্দুলার সহিত আমিনার বিয়ের পূর্বে তার মাতা আমিনা কোনো রূপ পরকীয়াতে লিপ্ত ছিলো নাকি আব্দুল্লার সহিত তার দ্বিতীয় বিবাহ।এক্ষেতে মুসলিম আলিম সমাজের দৃষ্টিপাত আশা করবো।
কল্কিপুরাণ-২/৩৫ অনুসারে কল্কির পিতা স্বয়ং তাঁকে উপনয়ন প্রদান করে গায়ত্রীমন্ত্রে দীক্ষিত করবেন।
Note:-যদিও আগে বলেছি উনার পিতা মৃত যদি ধরে নিই যে তার আসল পিতা জীবিত ছিলো তাহলে কি সে মুহাম্মদকে গায়েত্রী মন্ত্রে দীক্ষা দিয়েছিলো?যদি তাই হয় তাহলে কালিমা পড়ে মুসলিম সমাজ কেনো গুমরাহীর দিকে এগিয়ে চলেছে তাদের তো তাদের নবীর সুন্নত পালন করা কর্তব্য।
কল্কিপুরাণ-২/৪৮ অনুসারে তিনি পিতা এবং ব্রাহ্মণ কর্তৃক উপনয়ন গ্রহণের পর গুরুকূলে শিক্ষা লাভ করবেন।
Note:-মহম্মদ তো নিরক্ষর ছিল। তাহলে তিনি কীভাবে কল্কি হন?
৩/১-২ অনুসারে পরশুরাম তাঁকে নিজ আশ্রমে এনে অধ্যয়ন করান।
Note:-মুহাম্মদ যদি পড়াশোনা জানতো তাহলে মুহাম্মদ সেই সত্য জানতো কিন্তু আল্লাহ কিরূপ কুরআনে বলে ফেললো যে সে নিরক্ষর।নাকি আল্লাহও তাকিয়া করতে পছন্দ করে ?
কল্কিপুরাণ-৩/৫ অনুসারে কল্কিদেব পরশুরামের নিকট বেদ অধ্যয়ন আরম্ভ করলেন।
Note:-অনেকে বলে মুহাম্মদ কুরআনের হাফেজ কিন্তু পুরানের মুহাম্মদ তো দেখছি বেদের হাফেজি করবে।
কল্কিপুরাণ-৩/৯ অনুসারে তিনি শিবের কাছ থেকে অস্ত্র লাভ করবেন এবং তারপর সিংহলের পদ্মা নামক কুমারীকে বিবাহ করবেন।
Note:-মহম্মদের স্ত্রীর নাম কি পদ্মা ছিল নাকি? আর মহম্মদের প্রথম স্ত্রী খাদিজা তো কুমারী ছিলেন না বরং ডবল সেঞ্চুরি করে এসেছিলো এছাড়া মহম্মদের তুলনায় বয়স্ক ছিলেন।
কল্কিপুরাণ-৩/১৩ অনুসারে কল্কিদেব শিবের পূজা করবেন। মহাম্মদ কি শিবের পূজা করবেন?
Note:-অর্থাৎ মুহাম্মদ কি বেদের সেই শিবের উপাসনা করে যিনি কোনো ফেরেস্তার মুখাপেক্ষী নয় বা যার নিজ কর্মে কোনো ফেরেস্তার সহযোগিতার দরকার পড়ে না।নাকি পুরানের শিব লিঙ্গের উপাসনা করতেন অৰ্থাৎ তিনি মুশরিক ছিলেন নাকি?আলিম সমাজ কি জাতির কাছে কিছু লুকোচ্ছে ? জাতি সত্য জানতে চায়।
কল্কিপুরাণ-৩/২৫ অনুসারে শিব ও পার্বতী উভয়ে কল্কির প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে একটি দ্রুতগামী অশ্ব এবং একটি শুক পাখী দিবেন।
Note:-আমরা জানি মুহাম্মদের একটি ঘোড়া ছিলো যার নাম যুলজানা যদিও কল্কি অবতারের ঘোড়ার নাম সেটি নেই, কিন্তু তার কি এমন কোনো আজ্ঞাবাহী পাখি ছিলো যার দ্বারা সে বার্তা প্রেরণ করতো ? ঠিক যেমন গুরু গোবিন্দ সিং করতো ?
কল্কিপুরাণ ৪/১৯ মতে কল্কি উপদেশ দিচ্ছেন, ব্রাহ্মণেরা ভস্ম, মৃত্তিকা, চন্দন প্রভৃতি দ্বারা তিলক ধারণ করবেন। তাঁদের ললাট হতে শিখা পর্যন্ত ত্রিপুণ্ড তিলক ধারণ করবেন।
Note:-মহম্মদের অনুসারীরা কি এখন তিলক গ্রহণ করবেন তো? মাথায় শিখা রাখবেন তো?
Note:-কল্কিপুরাণ ও ভবিষ্যপুরাণ ছাড়া আরও অনেক পুরাণ আছে যেখানে আরও কিছু অবতারের কথা জানা যায়।তাদের মধ্যে একটি অবতার হলো বরাহ অবতার অর্থাৎ শুকর অবতার।এখন প্রশ্ন মুহাম্মদ যদি সত্যি কল্কি অবতার মুহাম্মদ হয় তাহলে বরাহ বা শুকরটা কে,হজরত ইব্রাহিম নাকি হজরত ইসমাইল?মুফাস্সীরে কুরআন ও শাইখুল হাদিসগণ অবশ্যই আমাদের তথ্যটি দিয়ে সাহায্য করবেন আমরা আপনাদের অপেক্ষারত।
আশা করি সঠিক তথ্যটা সবাই জানতে পেরেছেন।শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন এবং অপব্যাখ্যা প্রতিরোধ করুন।
আমাদের প্রিয় মুসলিম ভাই-বোনেরা অর্থাত্ ভন্ড জাকিরের অনুসারীরা দাবী করে থাকেন যে,
ভবিষ্যপুরাণে ও কল্কিপুরানে নাকি মুহাম্মদের উল্লেখ রয়েছে।আমিও তাদের সাথে একমত।ভবিষ্য পুরাণে মুহাম্মদের উল্লেখ না থাকলেও মহামদের কথা অবশ্যই উল্লেখ রয়েছে,তবে তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম মহামদ নামক মানুষটিই হলো মুহাম্মদ।
তবে লেখাটা কি আছে সেটা তো নিশ্চয়ই দেখতে হবে তাই না?
আসুন এক নজর দেখে নিই,ভবিষ্য পুরাণ কি বলছে মুহাম্মদ সম্পর্কে:-
“এতস্মিন্নন্তিবে সেত্দচ্ছ আচার্যেন সমন্বিতঃ।
মহামদ ইতিখ্যাতঃ শিষ্যশাখা সমন্বিত।।"
"নৃপশ্চৈব মহাদেবং মরুস্থল
নিবাসিম্ম।
চন্দনাদিভির ভ্যর্চ্য তুষ্টাব মনসাহরম্নমস্তে গিরি জানাথ মরুস্থল নিবাসিনে।
ক্রিপুবাসুরনাশায় বহুমায়া প্রবর্তিনে॥"
(ভবিষ্যপুরাণ ৩:৩:৩)
"তম্মান্মুসলবন্তো হি জাতয়ো
ধর্ম্ম দূষকাঃ।
ইতি পৈশাচধমশ্চ ভবিষ্যতি ময়াকৃতঃ। ”
(ভবিষ্যপুরাণ শ্লোকঃ ১০-২৭।)
অর্থাৎ, মুহাম্মদকে ভবিষ্য পুরাণ -এ (৩:৩:৫-২৭) মহামদ নামে অভিহিত করা হয়।এই অংশে তাঁকে আরব -সঞ্জাত বলে অভিহিত করে পিশাচধর্মের প্রবক্তা ধর্মদুষ্ক (ধর্মদূষণকারী) বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং মুসলমান নামে দূষিত সমাজের প্রবর্তনকারী বলা হয়েছে।এতে উল্লেখ করা রয়েছে,মুহাম্মদ ছিল মহাদেব অর্থাৎ শিব কর্তৃক নিহত পিশাচ ত্রিপুরা অর্থাৎ ত্রিপুরাসুরের অবতার।
Note:-আমরা জানি যে, প্রতিটি অসুরই ছিল এক একটি অসুরের অবতার।অর্থাৎ,পরিশেষে একথা স্পষ্ট যে মুহাম্মদ ছিল একজন অসুরের অবতার।যে কিনা পৃর্বে মহাদেব (শিব) কর্তৃক বধ হয়েছিল।
Note:-এখন মুসলিমদের উচিত তাদের স্বীকার করা যে যেমন কর্ম করবে সেই হিসেবে মানুষকে পুনরায় পৃথিবীতে জন্ম নিতে হবে।যদি তাদের কিতাবে এমন কিছু না থাকে তাহলে যাতে তারা নিজেদের কিতাবে তা সংশোধন করে নেয়।
কল্কি পুরাণ-২/৪ অনুসারে ভগবান্ বিষ্ণু স্বয়ং শম্ভল নামক গ্রামে বিষ্ণুযশা নামক ব্রাহ্মণের গৃহে সুমতি নামক ব্রাহ্মণকন্যার গর্ভে আবির্ভূত হবেন।
Note:-বেদ মতে ঈশ্বরের গুণকারী নামের মধ্যে একটি হলো বিষ্ণু যার অর্থ প্রতিপালক।কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য এই যে ঈশ্বর জন্ম মৃত্যুর বাইরে।এবার আসা যাক পুরাণ মতে,পুরাণ অনুযায়ী ঈশ্বর জন্ম নেয় অবতার হয়ে।তাহলে মুসলিমরা স্বীকার এটাও করে নিক যে তাদের মুহাম্মদ আল্লাহর অবতার বা আল্লাহর মানব জন্ম।এবং তাদের উচিত হবে তারা যেনো দ্রুত তাদের কালিমা_ই শাহাদাতে আবদুহু ওয়া রাসূলুহু শব্দটি বর্জন করুক,কারণ এখানে মুহাম্মদকে আল্লাহর বান্দা ও রসূল বলা হয়েছে।
এছাড়া ব্রাহ্মণ তাকে বলে যে বেদ পড়ে,বেদ পড়ায়,যজ্ঞ করে,যজ্ঞ করায়,দান করে ও দান গ্রহণ করে অর্থাৎ যে ধার্মিক ব্যক্তি এই ছয়টি কাজ করবে তাকে ব্রাহ্মণ বলা হবে(মনুস্মৃতি,বিশুদ্ধ শ্লোক-1:87)।এখন প্রশ্ন উঠে মুহাম্মদের পিতা এই কাজ গুলি করতো কিনা তা মুসলিম সমাজ ভালো জানবে।
কল্কিপুরাণ-২/৬ অনুসারে কল্কির স্ত্রী হবেন পদ্মা যিনি সিংহলে(শ্রীলঙ্কা) বৃহদ্রথের ঘরে কৌমুদীনামক মহিষীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করবেন।
Note:-এখন প্রশ্ন উঠে মুহাম্মদের কোন স্ত্রীর নাম পদ্মা ও তিনি সিংহল নিবাসী এবং তার কোন শশুরের নাম বৃহদ্রত ও তার কোন শাশুড়ির নাম কৌমুদী?হয় মুসলিম আলিম উলেমারা এই তথ্য দিক নইলে দ্রুত কোনো সীরাতের কিতাবে এই তথ্য প্রবেশ করিয়ে ফেলুক,কারণ হিন্দুরা তো আরবি পড়তে পারে না তাই কেউ ধরতেও পারবে না।
কল্কিপুরাণ ২/১৫ অনুসারে কল্কি বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষীয় দ্বাদশীতে পরমেশ্বর বিষ্ণু জন্মগ্রহণ করবেন। পিতা মাতা তাকে দেখে খুব আনন্দিত হবেন।
Note:-পুরাণ অনুযায়ী আমরা দেখতে পাচ্ছি কল্কির জন্ম বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথিতে কিন্তু আমরা জানি মুহাম্মদের জন্ম নিয়ে দ্বিমত রয়েছে কারুর কারুর মতে নবম রবিউল আবার কারুর কারুর মতে দ্বাদশ রবিউল।আরও পুরাণ বলে জন্মের সময় তার মাতা পিতা তাকে দেখে খুশি হবেন কিন্তু আমরা জানি মুহাম্মদের পিতা তার জন্মের পূর্বেই মারা যান এবং তাকে জন্মের সময় তার মাতা ও ঠাকুরদা খুব খুশি হয়েছিলেন।তার মানে কি মুহাম্মদের পিতা তেমন কেউ ছিলো যিনি লুকিয়ে লুকিয়ে তার পুত্রকে দেখে খুশি হয়েছিলো।মুসলিম আলিম সমাজ এই ব্যাপারে ভালো বলতে পারবে কেননা অনেকের মতে নাকি তিনি তার পিতার মৃত্যুর আড়াই বছর পর জন্ম নিয়ে ছিলেন।
কল্কিপুরাণ ২/২৩ অনুসারে মা সুমতি পরমেশ্বর বিষ্ণুকে কল্কিরূপে পেয়ে ব্রাহ্মণগণকে আহ্বানপূর্বক গোদান করেছিলেন।
Note:-মহম্মদের মা আমেনা কি গোদান করেছিলেন?
কল্কিপুরাণ -২/২৪ মতে পিতা বিষ্ণুযশা ঋক্, সাম, যজুর্বেদী প্রধান প্রধান ব্রাহ্মণ দিয়ে নামকরণ করবেন।
Note:-মহম্মদের পিতা তো তার জন্মের আগেই মারা যায়।তাছাড়া মুহাম্মদের নামকরণ করেছিলেন তার কাফের চাচা আবু তালেব ইবনে আব্দুল মুত্তালিব।তাহলে কি সেই কাফেরের দেওয়া নাম আজও কালিমা বহন করে চলেছে?কিন্তু প্রশ্ন ওঠে আবু তালেব কখন ঋক সাম যজুর বেদ হিব্স করেছিলো?
কল্কিপুরাণ-২/৩১ অনুসারে কল্কির পূর্বে তাঁর তিন বড় ভাই জন্মগ্রহণ করবেন। তাঁদের নাম কবি, প্রাজ্ঞ ও সুমন্ত্র।
Note:-মহম্মদের কি কোন আপন ভাই ছিল?নাকি আব্দুলার সহিত আমিনার বিয়ের পূর্বে তার মাতা আমিনা কোনো রূপ পরকীয়াতে লিপ্ত ছিলো নাকি আব্দুল্লার সহিত তার দ্বিতীয় বিবাহ।এক্ষেতে মুসলিম আলিম সমাজের দৃষ্টিপাত আশা করবো।
কল্কিপুরাণ-২/৩৫ অনুসারে কল্কির পিতা স্বয়ং তাঁকে উপনয়ন প্রদান করে গায়ত্রীমন্ত্রে দীক্ষিত করবেন।
Note:-যদিও আগে বলেছি উনার পিতা মৃত যদি ধরে নিই যে তার আসল পিতা জীবিত ছিলো তাহলে কি সে মুহাম্মদকে গায়েত্রী মন্ত্রে দীক্ষা দিয়েছিলো?যদি তাই হয় তাহলে কালিমা পড়ে মুসলিম সমাজ কেনো গুমরাহীর দিকে এগিয়ে চলেছে তাদের তো তাদের নবীর সুন্নত পালন করা কর্তব্য।
কল্কিপুরাণ-২/৪৮ অনুসারে তিনি পিতা এবং ব্রাহ্মণ কর্তৃক উপনয়ন গ্রহণের পর গুরুকূলে শিক্ষা লাভ করবেন।
Note:-মহম্মদ তো নিরক্ষর ছিল। তাহলে তিনি কীভাবে কল্কি হন?
৩/১-২ অনুসারে পরশুরাম তাঁকে নিজ আশ্রমে এনে অধ্যয়ন করান।
Note:-মুহাম্মদ যদি পড়াশোনা জানতো তাহলে মুহাম্মদ সেই সত্য জানতো কিন্তু আল্লাহ কিরূপ কুরআনে বলে ফেললো যে সে নিরক্ষর।নাকি আল্লাহও তাকিয়া করতে পছন্দ করে ?
কল্কিপুরাণ-৩/৫ অনুসারে কল্কিদেব পরশুরামের নিকট বেদ অধ্যয়ন আরম্ভ করলেন।
Note:-অনেকে বলে মুহাম্মদ কুরআনের হাফেজ কিন্তু পুরানের মুহাম্মদ তো দেখছি বেদের হাফেজি করবে।
কল্কিপুরাণ-৩/৯ অনুসারে তিনি শিবের কাছ থেকে অস্ত্র লাভ করবেন এবং তারপর সিংহলের পদ্মা নামক কুমারীকে বিবাহ করবেন।
Note:-মহম্মদের স্ত্রীর নাম কি পদ্মা ছিল নাকি? আর মহম্মদের প্রথম স্ত্রী খাদিজা তো কুমারী ছিলেন না বরং ডবল সেঞ্চুরি করে এসেছিলো এছাড়া মহম্মদের তুলনায় বয়স্ক ছিলেন।
কল্কিপুরাণ-৩/১৩ অনুসারে কল্কিদেব শিবের পূজা করবেন। মহাম্মদ কি শিবের পূজা করবেন?
Note:-অর্থাৎ মুহাম্মদ কি বেদের সেই শিবের উপাসনা করে যিনি কোনো ফেরেস্তার মুখাপেক্ষী নয় বা যার নিজ কর্মে কোনো ফেরেস্তার সহযোগিতার দরকার পড়ে না।নাকি পুরানের শিব লিঙ্গের উপাসনা করতেন অৰ্থাৎ তিনি মুশরিক ছিলেন নাকি?আলিম সমাজ কি জাতির কাছে কিছু লুকোচ্ছে ? জাতি সত্য জানতে চায়।
কল্কিপুরাণ-৩/২৫ অনুসারে শিব ও পার্বতী উভয়ে কল্কির প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে একটি দ্রুতগামী অশ্ব এবং একটি শুক পাখী দিবেন।
Note:-আমরা জানি মুহাম্মদের একটি ঘোড়া ছিলো যার নাম যুলজানা যদিও কল্কি অবতারের ঘোড়ার নাম সেটি নেই, কিন্তু তার কি এমন কোনো আজ্ঞাবাহী পাখি ছিলো যার দ্বারা সে বার্তা প্রেরণ করতো ? ঠিক যেমন গুরু গোবিন্দ সিং করতো ?
কল্কিপুরাণ ৪/১৯ মতে কল্কি উপদেশ দিচ্ছেন, ব্রাহ্মণেরা ভস্ম, মৃত্তিকা, চন্দন প্রভৃতি দ্বারা তিলক ধারণ করবেন। তাঁদের ললাট হতে শিখা পর্যন্ত ত্রিপুণ্ড তিলক ধারণ করবেন।
Note:-মহম্মদের অনুসারীরা কি এখন তিলক গ্রহণ করবেন তো? মাথায় শিখা রাখবেন তো?
Note:-কল্কিপুরাণ ও ভবিষ্যপুরাণ ছাড়া আরও অনেক পুরাণ আছে যেখানে আরও কিছু অবতারের কথা জানা যায়।তাদের মধ্যে একটি অবতার হলো বরাহ অবতার অর্থাৎ শুকর অবতার।এখন প্রশ্ন মুহাম্মদ যদি সত্যি কল্কি অবতার মুহাম্মদ হয় তাহলে বরাহ বা শুকরটা কে,হজরত ইব্রাহিম নাকি হজরত ইসমাইল?মুফাস্সীরে কুরআন ও শাইখুল হাদিসগণ অবশ্যই আমাদের তথ্যটি দিয়ে সাহায্য করবেন আমরা আপনাদের অপেক্ষারত।
আশা করি সঠিক তথ্যটা সবাই জানতে পেরেছেন।শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন এবং অপব্যাখ্যা প্রতিরোধ করুন।
=>>দুইযুগের(কলিযুগ এবং সত্যযুগের)
সন্ধিক্ষণে ভগবান কল্কি অবতার রুপে বিষ্ণুযশ নামক ব্যক্তির পুত্র হিসেবে
জন্ম গ্রহণ করবেন। ঐ সময় পৃথিবীর প্রায় সমস্ত শাসক অধঃপতিত হয়ে লুটেরা ও
ডাকাতের পর্যায়ে নেমে যাবে।”- ভাগবতপুরাণ-১/৩/২৫
1=>ভাগবত পুরান এবং বিষ্ণু পুরাণ অনুযায়ী কল্কি অবতার এবং তার স্ত্রী নিরামিষভোজী ছিলেন।নবী মুহম্মদ ও তার স্ত্রী নিরামিষাশী ছিলেন কি?
2=>ইসলামিক ইতিহাস থেকে যানা যায় মুহাম্মদ ধ্যান করেছিলেন হেরা পর্বতের গুহায় আর কল্কি অবতারও আর পুরাণ অনুযায়ী কল্কি অবতার ধ্যান করবেন হিমালয় পর্বতের পাদদেশে।
3=>>কল্কি পুরান এ বলা আছে কল্কি অবতার এর পিতা ও মাতা উভয়েই তাঁর জন্মের সময় জীবিত থাকবেন।বলা হচ্ছে দদাস্তু পুত্রং পিতরো হৃষ্ট (কল্কি পুরান ১.২.১৫) অর্থাৎ কল্কির জন্মতে তাঁর পিতা অত্যন্ত হৃষ্ট হলেন। এছাড়া কল্কি পুরাণ ১৩.১৭(২.৬.১৭) অনুযায়ী কল্কি অবতারের পিতা-মাতা উভয়েই তাঁর বিয়ের পরেও জীবিত ছিলেন। অথচ আমরা জানি যে নবী মুহম্মদ এর পিতা তার জন্মের আগেই মৃত্যুবরন করেন এবং মাতা তার বাল্যকালেই মারা যান।
4=>>পুরাণ অনুযায়ী কল্কি মাতা সুমতির ৪র্থ সন্তান রুপে ঈশ্বর পৃথিবীতে আসবেন এর পূর্বে মাতা সুমতি কবি,প্রজ্ঞা ও সুমন্ত্র নমে ৩ সন্তানর জন্ম দিবেন।অপরদিকে ইসলামি ইতিহাস থেকে আমরা পাই যে মাতা আমিনা শুধুমাত্র ইসলামের নবীকেই একমাত্র সন্তান হিসেবে জন্ম দিয়েছিলেন।
5=>>কল্কি পুরান এর অষ্টম অধ্যয় এর ২৩-২৫ নং শ্লোক এ লেখা হয়েছে বাল্য বয়সে কল্কির উপনয়ন হবে, কল্কিকে তার গুরু পরশুরামদ চারবেদ এবং ছয় বেদাঙ্গে সুশিক্ষিত করবেন।এখন কথা হল মুহম্মদ কি চারবেদ বা ছয় বেদাঙ্গ শিখেছিলেন অথবা তার কি উপনয়ন হয়েছিল?
6=>> নবী মুহাম্মদ এর প্রথম স্ত্রী খাদিজার গর্ভেই তার ৬ সন্তান হয় যার মাঝে দুই পুত্র এবং প্রথম পুত্র কাসিম ১ বছর বয়সেই মারা যায়।অপরদিকে কল্কি পুরাণ ১৩.৩৬ মতে কল্কি অবতারের সন্তান ২ টি,২ টি ই পুত্র সন্তান।তাঁদের নাম জয় এবং বিজয়। পৌরাণিক বিশ্বাস অনুযায়ী তারা অনেক বড় বীর এবং অনেক যুদ্ধে অংশ গ্রহন করবেন।
$$$$=>আপনাদের নবির মৃত্যু প্রায় 1400 আগে হয়েছে অন্যদিকে কল্কি অবতারের জন্ম গ্রহণ করতে এখনও 427000 বছর বাকি ।
1=>ভাগবত পুরান এবং বিষ্ণু পুরাণ অনুযায়ী কল্কি অবতার এবং তার স্ত্রী নিরামিষভোজী ছিলেন।নবী মুহম্মদ ও তার স্ত্রী নিরামিষাশী ছিলেন কি?
2=>ইসলামিক ইতিহাস থেকে যানা যায় মুহাম্মদ ধ্যান করেছিলেন হেরা পর্বতের গুহায় আর কল্কি অবতারও আর পুরাণ অনুযায়ী কল্কি অবতার ধ্যান করবেন হিমালয় পর্বতের পাদদেশে।
3=>>কল্কি পুরান এ বলা আছে কল্কি অবতার এর পিতা ও মাতা উভয়েই তাঁর জন্মের সময় জীবিত থাকবেন।বলা হচ্ছে দদাস্তু পুত্রং পিতরো হৃষ্ট (কল্কি পুরান ১.২.১৫) অর্থাৎ কল্কির জন্মতে তাঁর পিতা অত্যন্ত হৃষ্ট হলেন। এছাড়া কল্কি পুরাণ ১৩.১৭(২.৬.১৭) অনুযায়ী কল্কি অবতারের পিতা-মাতা উভয়েই তাঁর বিয়ের পরেও জীবিত ছিলেন। অথচ আমরা জানি যে নবী মুহম্মদ এর পিতা তার জন্মের আগেই মৃত্যুবরন করেন এবং মাতা তার বাল্যকালেই মারা যান।
4=>>পুরাণ অনুযায়ী কল্কি মাতা সুমতির ৪র্থ সন্তান রুপে ঈশ্বর পৃথিবীতে আসবেন এর পূর্বে মাতা সুমতি কবি,প্রজ্ঞা ও সুমন্ত্র নমে ৩ সন্তানর জন্ম দিবেন।অপরদিকে ইসলামি ইতিহাস থেকে আমরা পাই যে মাতা আমিনা শুধুমাত্র ইসলামের নবীকেই একমাত্র সন্তান হিসেবে জন্ম দিয়েছিলেন।
5=>>কল্কি পুরান এর অষ্টম অধ্যয় এর ২৩-২৫ নং শ্লোক এ লেখা হয়েছে বাল্য বয়সে কল্কির উপনয়ন হবে, কল্কিকে তার গুরু পরশুরামদ চারবেদ এবং ছয় বেদাঙ্গে সুশিক্ষিত করবেন।এখন কথা হল মুহম্মদ কি চারবেদ বা ছয় বেদাঙ্গ শিখেছিলেন অথবা তার কি উপনয়ন হয়েছিল?
6=>> নবী মুহাম্মদ এর প্রথম স্ত্রী খাদিজার গর্ভেই তার ৬ সন্তান হয় যার মাঝে দুই পুত্র এবং প্রথম পুত্র কাসিম ১ বছর বয়সেই মারা যায়।অপরদিকে কল্কি পুরাণ ১৩.৩৬ মতে কল্কি অবতারের সন্তান ২ টি,২ টি ই পুত্র সন্তান।তাঁদের নাম জয় এবং বিজয়। পৌরাণিক বিশ্বাস অনুযায়ী তারা অনেক বড় বীর এবং অনেক যুদ্ধে অংশ গ্রহন করবেন।
$$$$=>আপনাদের নবির মৃত্যু প্রায় 1400 আগে হয়েছে অন্যদিকে কল্কি অবতারের জন্ম গ্রহণ করতে এখনও 427000 বছর বাকি ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন