রূপক রায়-এর কলাম ( তিন )
শেয়ার করেছেন প্রণব কুমার কুণ্ডু
নাস্তিকদের সৃষ্টিকর্তা আর যেই হোক, সে যে আল্লা নয় এটা নিশ্চত, যে আল্লা গনিমতের মালের ভাগ নেয় এবং মুসলমানদেরকে অন্যের সম্পদ লুঠ করে খেতে বলে, আল্লা যে লুঠ করা মালের ভাগ নেয়, সে বিষয়টি বুঝতে হলে নিচের এই প্রবন্ধটি-
গনিমতের মালের ভাগ নিয়ে আল্লাহ করে কী ?
কোরানের সূরা ৮ ( আনফাল) এর ৪১নং আয়াতে বলা আছে,
"আর তোমরা জেনে রাখো যে, 'তোমরা যে গনিমতের মাল লাভ করেছো তার এক পঞ্চম অংশ আল্লাহ, তার রসূল এবং আত্মীয় স্বজন, ইয়াতিম-মিসকিন ও পথিক মুসাফিরদের জন্য নির্দিষ্ট...."
"আর তোমরা জেনে রাখো যে, 'তোমরা যে গনিমতের মাল লাভ করেছো তার এক পঞ্চম অংশ আল্লাহ, তার রসূল এবং আত্মীয় স্বজন, ইয়াতিম-মিসকিন ও পথিক মুসাফিরদের জন্য নির্দিষ্ট...."
জিহদীদের কাছ থেকে বিনা পরিশ্রমে পার্সেন্টেজ খেতে গিয়ে মুহম্মদ তার কল্পিত আল্লাকে যে কোথায় নামিয়ে দিয়েছে তা বোধহয় নিজেই বুঝতে পারে নি।
"গনিমতের মাল" এর অর্থ, পরাজিত অমুসলমান অর্থাৎ হিন্দু, খ্রিষ্টান, ইহুদি, বৌদ্ধদের কাছ থেকে লুটপাট করে পাওয়া ধন-সম্পত্তি এবং নারী ও শিশু। এই আয়াত অনুযায়ী যা মাল পাওয়া যাবে তার ২০%; আল্লাহ, তার রসূল এবং আত্মীয় স্বজন, ইয়াতিম-মিসকিন ও পথিক মুসাফিরদের জন্য বরাদ্দ। আর বাকি ৮০% লুণ্ঠনকারী সাহাবি মুসলমানদের, বর্তমানের মুসলমানদের কাছে যারা সোনার মানুষ।
যা হোক, বিষয়টি এমন, জিহাদে গিয়ে যদি ২৫ জন যুবতী নারী পাওয়া যায়, তাহলে এর ২০%; অর্থাৎ ৫টি পাবে - আল্লাহ, তার রসূল এবং আত্মীয় স্বজন, ইয়াতিম-মিসকিন ও পথিক মুসাফির। অর্থাৎ একটি পাবে পথিক-মুসাফির, ১টি পাবে ইয়াতিম-মিসকিন, ১টি পাবে রসূলের আত্মীয়-স্বজন, ১টি রসূল অর্থাত নবি এবং বাকি ১টি আল্লা নিজে।
এভাবে, ৪ জন অমুসলিম মেয়েকে যথাক্রমে নবী নিজে, নবীর আত্মীয়-স্বজন (গণধর্ষণ), মাদ্রাসার এতিম ছাত্ররা (গণধর্ষণ) এবং রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া কোনো এক একাধিক ভাগ্যবান মুসলমান একটি মেয়েকে গণধর্ষণ করার সুযোগ লাভ করবে।
তাহলে আল্লার ভাগে পাওয়া যুবতী মেয়েটিকে নিয়ে আল্লা কী করবে ?
বিষয়টি পাঠকদের কল্পনার উপরই ছেড়ে দিলাম।
যে কোরানে এমন অশ্লীল, অসভ্য আর অমানবিক নোংরা বিষয়ের দিক নির্দেশনা থাকে সেই কোরান পবিত্র হয় কেমনে ??
(সংক্ষেপিত)
জয় হিন্দ।
From: Krishna kumar das
💜 জয় হোক সনাতনের 💜
💜 জয় হোক সনাতনের 💜
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন