শ্রাদ্ধ নিয়ে
আমি সেই গোবিন্দ গোবিন্দ তার প্রথম পোস্ট শেয়ার করেছেন৷
#প্রায়
কয়েক হাজার বছর ধরেই চলছে ভারত তথা আর্যাবর্ত দেশে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা ,
একটা কথা সকল কে জানাতে চাই যে এই ভারত থেকেই ধর্মের উৎপত্তি আবার এই ভারত
থেকেই অধর্মের উৎপত্তি হয়েছে এই কয়েক হাজার বছরের মধ্যে , পূর্বে এমন
ছিলোনা কারণ পূর্বে সবাই শাস্ত্র কে মেনে চলতো , তারা শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী
অর্থাৎ আর্য ছিল ।
আজ হিন্দু বা আর্য এর সংখ্যা এতো কম কেন ? কিন্তু দেখুন মাত্র ২০০০ বছর এর মধ্যে তৈরি দুই সম্প্রদায় খ্রিস্টান এবং ইসলাম , যারা হিন্দুদের থেকে সংখ্যায় অনেক বেশি । এমন হওয়ার একটায় কারণ এই ভারতে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা খুব চলেছে, এখনো চলছে সেই ব্যবসা সেই ব্যবসায়ী দের মধ্যে কিছু ব্যবসায়ী এখন জেলে আছে যেমন - আশারাম , রাম পাল , রামরহিম ইত্যাদি । ধর্ম নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে কথিত ব্রাহ্মণ অর্থ্যাৎ যাদের সমাজে এখন ব্রাহ্মণ বলা হয় , কিন্তু এরা কোনো ভাবেই প্রকৃত ব্রাহ্মণ নয় , প্রকৃত ব্রাহ্মণ রা সব সময় ধর্ম কে রক্ষা করার কাজ করেছে আর যুগ যুগ ধরে তাঁরাই এই সনাতন বৈদিক ধর্ম কে রক্ষা করেই চলছে। যিনি ব্রহ্ম জ্ঞান অর্থাৎ বেদ কে সম্পূর্ণ রূপে জানেন তাকেই ব্রাহ্মণ বলে ,কিন্তু আজ যারা টাইটেল ধারী ব্যানার্জী, চ্যাটার্জি , আচার্য ইত্যাদি রা যে নিজেকে ব্রাহ্মণ ভাবে তাদের কি কোনো বেদ সম্পর্কে যোগ্যতা আছে ? আজকের এই ব্রাহ্মণদের মধ্যে ৯৮ ভাগ ব্রাহ্মণ বেদ চোখেই দেখেনি ,পড়া তো দূরের কথা , তাই এদের সমস্ত ব্রাহ্মণ দের কথিত ব্রাহ্মণ বলা হয় ।
#এই সমস্ত ব্যবসায়ী ব্রাহ্মণ দের ই শত শত ব্যবসার মধ্যে একটি ব্যবসা হলো মৃত ব্যক্তির শ্রাদ্ধ , আজকের আলোচনা বিষয় হলো এই শ্রাদ্ধ কে নিয়ে ।
কোনো ব্যক্তি যতই পাপ করুক না কেন ,চিন্তার কোনো কারণ নেই ,মৃত্যুর পর সেই ব্যক্তির শুধু মাত্র শ্রাদ্ধ ও পিণ্ডদান করুন তাহলেই তিনি স্বর্গ লাভ করবে , আর এই মৃত্যু ব্যক্তিই শ্রাদ্ধ এর কথা সুন্দর ভাবে পাওয়া যায় গড়ুর পুরাণে ।
সনাতন বৈদিক শাস্ত্রে ১৬ টি সংস্কার ,,,
১।গর্ভাধান
২।পুংসবন
৩।সীমান্তোয়ন
৪।জাতকর্ম
৫।নামকরণ
৬।নিষ্ক্রমণ
৭।অন্নপ্রাশন
৮।মুণ্ডন
৯।কর্ণভেদ
১০।উপনয়ন
১১।বেদারম্ভ
১২।সমাবর্তন
১৩।বিবাহ
১৪।বাণপ্রস্থ
১৫।সন্ন্যাস
১৬।অন্ত্যেষ্টি
এই হলো আমাদের এই ১৬ সংস্কার শুরু গর্ভধান এবং শেষ অন্তেষ্টি ক্রিয়া এর মধ্যে কোথাও শ্রাদ্ধ বলে কোনো সংস্কারই নেই এবং আমাদের সনাতন বৈদিক ধর্মের বেদ ইত্যাদি যা বেদানুকূল শাস্ত্র অর্থাৎ বেদাঙ্গ ,উপনিষদ , ব্রাহ্মণ শাস্ত্র , দর্শন ,মনুস্মৃতি শাস্ত্রে এমন কোনো শ্রাদ্ধের উল্লেখ নেই , কারণ বেদাদী শাস্ত্রে এমন যুক্তিহীন কোনো মত পাওয়া যাবে না ।
শ্মশানে মৃতদেহ আগুনে দাহা নামই"অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া"। "আন্ত্য" আর্থ অন্তিম এবং ইষ্টি অর্থ যজ্ঞ বা সংস্কার এই সংস্কার কে নরমেধ , পুরুষমেধ , পুরুষযাগ ও বলা হয় । মৃতদেহ আগুনে দাহা করাই শেষ সংস্কার । এর পর শ্রাদ্ধ বা পিণ্ড দান জাতীয় কোনো নিয়ম শাস্ত্র সম্মত নয়।
যজুর্বেদে বলা হইয়াছে
যজুর্বেদ৪০/১৫ মন্ত্র
বায়ুরনিলমমৃতমথেদং ভস্মান্তং শরীরম্।ওম্ ক্রতো স্মর ক্লিবে স্মর কৃতং স্বর।।
পদার্থ:- (ক্রতো) হে কর্মশীল জীব (ওম্) পরমাত্মার নাম(ক্লিবে) সামার্থের জন্য (স্মর) স্মরণ কর (কৃতম্) কৃত কর্মকে (স্মর) স্মরণ কর (বায়ুঃ) আধ্যাতিক প্রাণ(অনিলম্) আধি দৈবিক প্রাণ (অমৃতম্) পরমাত্মাকে প্রাপ্ত হও (অথ) তৎপর (ইদং শরীরম্) এই ভৌতিক শরীর (ভস্মাত্মাকে) ভস্মে শেষ হউক।
ভাবার্থঃ:- অন্ত্যেষ্টি সংস্কারই শেষ সংস্কার। ইহারপর শরীরের জন্য অন্য কোন সংস্কারই অবশিষ্ট থাকে না। শ্মশান ভূমিতে জ্বলন্ত চিতায় সমিধা, সুগন্ধি, রোগনাশক ও বুদ্ধিবর্ধক ওষধি এবং ঘৃত আহুতি দ্বারা মৃত শরীরকে ভস্মীভূত করাই অন্ত্যেষ্টি সংস্কার। জীব তাহার কৃত কর্মে ফল নিজেই ভোগ করে। বংসধরদের কোন কার্যই তাহাকে সাহায্য করিতে পারে না।
শাস্ত্র দ্বারা তো মৃত ব্যক্তির এই শ্রাদ্ধ এর প্রমাণ মেলে না এবং যুক্তি তর্ক দ্বারাও এই শ্রাদ্ধ কে খণ্ডন করা যায় ,,,মৃত ব্যক্তির শ্রাদ্ধ করলে কি হয় ? এর সহজ উত্তর হলো শ্রাদ্ধ করলেই সেই মৃত ব্যক্তি স্বর্গ লাভ করে । এর দ্বারা এই বিষয় স্পষ্ট হচ্ছে যে কর্ম অনুযায়ী সেই ব্যক্তি ফল ভোগ করবে না , ফল ভোগ করবে শুধু মাত্র শ্রাদ্ধ অনুসারে , মনে করুন কোনো ব্যক্তি সারা জীবন ব্যক্তি পাপ কর্ম করেই গেল চুরি ,খুন , অহঙ্কার ইত্যাদি করেই গেল সেই ব্যক্তিও স্বর্গ লাভ করবে শুধু মাত্র তার মৃত্যুর পর শ্রাদ্ধ করুন। জীব কে কর্ম অনুযায়ী ফল দেন সেই পরম পিতা পরমাত্মা , কিন্তু এদের শ্রাদ্ধ বিধি দ্বারা প্রমাণ হয় যে এনারা ঈশ্বর কেও ঘুষ দিতে দেন মানে আমি এইটাই বলতে চাইছি যে সারা জীবন যেমনই কর্ম করুক না কেন শুধু শ্রাদ্ধ নামক ঘুষ দিন তাহলেই ঈশ্বর তাহাকে স্বর্গ প্রাপ্ত করাবে । এই সমস্ত অন্ধবিশ্বাসী দের মাথায় এই জ্ঞান টি আসেনি যে ঈশ্বর হলো ন্যায় কারী যে ব্যক্তি যেমনটি কর্ম করবে সেই ব্যক্তি ঠিক তেমনই ফল ভোগ করবে ।
#মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী তার লিখা অমরত্ব গ্রন্থ " সত্যার্থ প্রকাশ (একাদশ সমুল্লাস) ও সংস্কর বিধি তে সুন্দর ভাবে এই শ্রাদ্ধ কে খন্ডন করেছে।। নিচের লিং তে দেখুন 👇👇
https://www.facebook.com/625256321330790/posts/646410265882062/?app=fbl
https://www.facebook.com/625256321330790/posts/646415469214875/?app=fbl
এই শ্রাদ্ধ হলো পুরোই ব্যবসা কথিত ব্রাহ্মণের যারা আজও এই ভণ্ডামি কে জনপ্রিয়তা করে রেখেছে হিন্দুদের কাছে আর সেই শ্রাদ্ধের দিনে ব্রাহ্মণদের কেমন ব্যবসা হয় সেটা নয় আর নাই বললাম ! আমরা যদি শাস্ত্র কে না জানি তাহলে এই ভাবে আরোই মিথ্যা অন্ধবিশ্বাসে পতিত হবো । তাই হিন্দু ভায়েরা অন্ধ বিশ্বাস নয় যুক্তি তর্কের দ্বারা কোনো কিছু কে মেনে চলার চেষ্ঠা করুন কারণ বেদ শাস্ত্র আমাদের এই শিক্ষাই দেয় যে " মনুর্ভব " ।
ঔঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তি
শেয়ার করেছেন :- প্রণব কুমার কুণ্ডু
আজ হিন্দু বা আর্য এর সংখ্যা এতো কম কেন ? কিন্তু দেখুন মাত্র ২০০০ বছর এর মধ্যে তৈরি দুই সম্প্রদায় খ্রিস্টান এবং ইসলাম , যারা হিন্দুদের থেকে সংখ্যায় অনেক বেশি । এমন হওয়ার একটায় কারণ এই ভারতে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা খুব চলেছে, এখনো চলছে সেই ব্যবসা সেই ব্যবসায়ী দের মধ্যে কিছু ব্যবসায়ী এখন জেলে আছে যেমন - আশারাম , রাম পাল , রামরহিম ইত্যাদি । ধর্ম নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে কথিত ব্রাহ্মণ অর্থ্যাৎ যাদের সমাজে এখন ব্রাহ্মণ বলা হয় , কিন্তু এরা কোনো ভাবেই প্রকৃত ব্রাহ্মণ নয় , প্রকৃত ব্রাহ্মণ রা সব সময় ধর্ম কে রক্ষা করার কাজ করেছে আর যুগ যুগ ধরে তাঁরাই এই সনাতন বৈদিক ধর্ম কে রক্ষা করেই চলছে। যিনি ব্রহ্ম জ্ঞান অর্থাৎ বেদ কে সম্পূর্ণ রূপে জানেন তাকেই ব্রাহ্মণ বলে ,কিন্তু আজ যারা টাইটেল ধারী ব্যানার্জী, চ্যাটার্জি , আচার্য ইত্যাদি রা যে নিজেকে ব্রাহ্মণ ভাবে তাদের কি কোনো বেদ সম্পর্কে যোগ্যতা আছে ? আজকের এই ব্রাহ্মণদের মধ্যে ৯৮ ভাগ ব্রাহ্মণ বেদ চোখেই দেখেনি ,পড়া তো দূরের কথা , তাই এদের সমস্ত ব্রাহ্মণ দের কথিত ব্রাহ্মণ বলা হয় ।
#এই সমস্ত ব্যবসায়ী ব্রাহ্মণ দের ই শত শত ব্যবসার মধ্যে একটি ব্যবসা হলো মৃত ব্যক্তির শ্রাদ্ধ , আজকের আলোচনা বিষয় হলো এই শ্রাদ্ধ কে নিয়ে ।
কোনো ব্যক্তি যতই পাপ করুক না কেন ,চিন্তার কোনো কারণ নেই ,মৃত্যুর পর সেই ব্যক্তির শুধু মাত্র শ্রাদ্ধ ও পিণ্ডদান করুন তাহলেই তিনি স্বর্গ লাভ করবে , আর এই মৃত্যু ব্যক্তিই শ্রাদ্ধ এর কথা সুন্দর ভাবে পাওয়া যায় গড়ুর পুরাণে ।
সনাতন বৈদিক শাস্ত্রে ১৬ টি সংস্কার ,,,
১।গর্ভাধান
২।পুংসবন
৩।সীমান্তোয়ন
৪।জাতকর্ম
৫।নামকরণ
৬।নিষ্ক্রমণ
৭।অন্নপ্রাশন
৮।মুণ্ডন
৯।কর্ণভেদ
১০।উপনয়ন
১১।বেদারম্ভ
১২।সমাবর্তন
১৩।বিবাহ
১৪।বাণপ্রস্থ
১৫।সন্ন্যাস
১৬।অন্ত্যেষ্টি
এই হলো আমাদের এই ১৬ সংস্কার শুরু গর্ভধান এবং শেষ অন্তেষ্টি ক্রিয়া এর মধ্যে কোথাও শ্রাদ্ধ বলে কোনো সংস্কারই নেই এবং আমাদের সনাতন বৈদিক ধর্মের বেদ ইত্যাদি যা বেদানুকূল শাস্ত্র অর্থাৎ বেদাঙ্গ ,উপনিষদ , ব্রাহ্মণ শাস্ত্র , দর্শন ,মনুস্মৃতি শাস্ত্রে এমন কোনো শ্রাদ্ধের উল্লেখ নেই , কারণ বেদাদী শাস্ত্রে এমন যুক্তিহীন কোনো মত পাওয়া যাবে না ।
শ্মশানে মৃতদেহ আগুনে দাহা নামই"অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া"। "আন্ত্য" আর্থ অন্তিম এবং ইষ্টি অর্থ যজ্ঞ বা সংস্কার এই সংস্কার কে নরমেধ , পুরুষমেধ , পুরুষযাগ ও বলা হয় । মৃতদেহ আগুনে দাহা করাই শেষ সংস্কার । এর পর শ্রাদ্ধ বা পিণ্ড দান জাতীয় কোনো নিয়ম শাস্ত্র সম্মত নয়।
যজুর্বেদে বলা হইয়াছে
যজুর্বেদ৪০/১৫ মন্ত্র
বায়ুরনিলমমৃতমথেদং ভস্মান্তং শরীরম্।ওম্ ক্রতো স্মর ক্লিবে স্মর কৃতং স্বর।।
পদার্থ:- (ক্রতো) হে কর্মশীল জীব (ওম্) পরমাত্মার নাম(ক্লিবে) সামার্থের জন্য (স্মর) স্মরণ কর (কৃতম্) কৃত কর্মকে (স্মর) স্মরণ কর (বায়ুঃ) আধ্যাতিক প্রাণ(অনিলম্) আধি দৈবিক প্রাণ (অমৃতম্) পরমাত্মাকে প্রাপ্ত হও (অথ) তৎপর (ইদং শরীরম্) এই ভৌতিক শরীর (ভস্মাত্মাকে) ভস্মে শেষ হউক।
ভাবার্থঃ:- অন্ত্যেষ্টি সংস্কারই শেষ সংস্কার। ইহারপর শরীরের জন্য অন্য কোন সংস্কারই অবশিষ্ট থাকে না। শ্মশান ভূমিতে জ্বলন্ত চিতায় সমিধা, সুগন্ধি, রোগনাশক ও বুদ্ধিবর্ধক ওষধি এবং ঘৃত আহুতি দ্বারা মৃত শরীরকে ভস্মীভূত করাই অন্ত্যেষ্টি সংস্কার। জীব তাহার কৃত কর্মে ফল নিজেই ভোগ করে। বংসধরদের কোন কার্যই তাহাকে সাহায্য করিতে পারে না।
শাস্ত্র দ্বারা তো মৃত ব্যক্তির এই শ্রাদ্ধ এর প্রমাণ মেলে না এবং যুক্তি তর্ক দ্বারাও এই শ্রাদ্ধ কে খণ্ডন করা যায় ,,,মৃত ব্যক্তির শ্রাদ্ধ করলে কি হয় ? এর সহজ উত্তর হলো শ্রাদ্ধ করলেই সেই মৃত ব্যক্তি স্বর্গ লাভ করে । এর দ্বারা এই বিষয় স্পষ্ট হচ্ছে যে কর্ম অনুযায়ী সেই ব্যক্তি ফল ভোগ করবে না , ফল ভোগ করবে শুধু মাত্র শ্রাদ্ধ অনুসারে , মনে করুন কোনো ব্যক্তি সারা জীবন ব্যক্তি পাপ কর্ম করেই গেল চুরি ,খুন , অহঙ্কার ইত্যাদি করেই গেল সেই ব্যক্তিও স্বর্গ লাভ করবে শুধু মাত্র তার মৃত্যুর পর শ্রাদ্ধ করুন। জীব কে কর্ম অনুযায়ী ফল দেন সেই পরম পিতা পরমাত্মা , কিন্তু এদের শ্রাদ্ধ বিধি দ্বারা প্রমাণ হয় যে এনারা ঈশ্বর কেও ঘুষ দিতে দেন মানে আমি এইটাই বলতে চাইছি যে সারা জীবন যেমনই কর্ম করুক না কেন শুধু শ্রাদ্ধ নামক ঘুষ দিন তাহলেই ঈশ্বর তাহাকে স্বর্গ প্রাপ্ত করাবে । এই সমস্ত অন্ধবিশ্বাসী দের মাথায় এই জ্ঞান টি আসেনি যে ঈশ্বর হলো ন্যায় কারী যে ব্যক্তি যেমনটি কর্ম করবে সেই ব্যক্তি ঠিক তেমনই ফল ভোগ করবে ।
#মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী তার লিখা অমরত্ব গ্রন্থ " সত্যার্থ প্রকাশ (একাদশ সমুল্লাস) ও সংস্কর বিধি তে সুন্দর ভাবে এই শ্রাদ্ধ কে খন্ডন করেছে।। নিচের লিং তে দেখুন 👇👇
https://www.facebook.com/625256321330790/posts/646410265882062/?app=fbl
https://www.facebook.com/625256321330790/posts/646415469214875/?app=fbl
এই শ্রাদ্ধ হলো পুরোই ব্যবসা কথিত ব্রাহ্মণের যারা আজও এই ভণ্ডামি কে জনপ্রিয়তা করে রেখেছে হিন্দুদের কাছে আর সেই শ্রাদ্ধের দিনে ব্রাহ্মণদের কেমন ব্যবসা হয় সেটা নয় আর নাই বললাম ! আমরা যদি শাস্ত্র কে না জানি তাহলে এই ভাবে আরোই মিথ্যা অন্ধবিশ্বাসে পতিত হবো । তাই হিন্দু ভায়েরা অন্ধ বিশ্বাস নয় যুক্তি তর্কের দ্বারা কোনো কিছু কে মেনে চলার চেষ্ঠা করুন কারণ বেদ শাস্ত্র আমাদের এই শিক্ষাই দেয় যে " মনুর্ভব " ।
ঔঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তি
শেয়ার করেছেন :- প্রণব কুমার কুণ্ডু
প্রণব কুমার কুণ্ডু
11 Comments