শুক্রবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮

হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়


     হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়

      ফেসবুক থেকে      শেয়ার করেছেন             প্রণব কুমার কুণ্ডু

#হারাধন_বন্দ্যোপাধ্যায়
(জন্মঃ ৬ নভেম্বর, ১৯২৬ - মৃত্যূঃ ৫ জানুয়ারী, ২০১৩)

●হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন বাংলা চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন অভিনেতা(ভারতীয়)। ১৯৪৮ সালে অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দেবদূত দিয়ে চলচ্চিত্রে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। তিনি সত্যজিত্ রায়ের পরিচালিত একাধিক ছবিতে অভিনয় করেন।
জন্মঃ ৬ নভেম্বর ১৯২৬
কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ
মৃত্যুঃ ৫ জানুয়ারি ২০১৩ (৮৬ বছর)
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
পেশাঃ অভিনেতা
কার্যকালঃ ১৯৪৮ থেকে ২০১৩
●প্রারম্ভিক জীবনঃ
১৯২৬ সালের ৬ই নভেম্বর অবিভক্ত বাংলার তৎকালীন কুষ্টিয়া মহকুমায় জন্মগ্রহণ করেন। ম্যাট্রিক পাস করেন ১৯৪৪ সালে৷ আই-এ-তে ভর্তি হন কলকাতার সিটি কলেজে৷ স্নাতক হওয়ার পর চাকরিজীবনের শুরু গান অ্যান্ড শেল কোম্পানিতে৷ ১৯৪৬-এ যোগ দেন বিমা সংস্থায়৷ সেখান থেকেই অবসর নেন৷
●অভিনয় জীবনঃ
প্রথম অভিনয় ১৯৪৮ সালে অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেবদূত ছবিতে৷ অভিনয় করেছেন হিন্দি সিনেমাতেও। সত্যজিত্ রায়ের, কাপুরুষ, মহানগর, সোনার কেল্লা, জয় বাবা ফেলুনাথ প্রভৃতি ছবিতে অভিনয় করেন। হিন্দি ভাষার ‘পরিনীতা’ হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায় অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিনেমা।৷ তিনি টেলিভিশন ও মঞ্চ নাটকেও অভিনয় করেছেন।২০০৫ সালে ক্রান্তিকাল সিনেমায় অভিনয়ের সুবাদে সহ-অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্রে ভারতের জাতীয় পুরস্কার পান তিনি। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার তাকে বঙ্গবিভূষণ সম্মানে ভূষিত করে।
●পুরস্কারঃ
উল্টো রথ ম্যাগাজিন কর্তৃক শ্রেষ্ঠ স্টেজ শিল্পী পুরস্কার [১৯৬১]
শ্রেষ্ঠ সহভিনেতার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) [২০০৫]
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার কর্তৃক বঙ্গবিভূষণ সম্মানে ভূষিত [২০১১]
কলাকার পুরস্কার
●মৃত্যুঃ
৫ জানুয়ারি ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে কলকাতার এক বেসরকারি নার্সিংহোমে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তিনি কিছুদিন নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন।অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ায় কিছুদিন আগে কলকাতার বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয় তাকে। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
_____________●________________
☆☆(তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া)☆☆

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন