রবিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮

ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্রে কালসর্প যোগ বা কালসর্প দোষ


ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্রে কালসর্প যোগ বা কালসর্প দোষ


ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্রে কালসর্প যোগ বা কালসর্প দোষ, এক ভয়ানক দশা !
দশা। অবস্থা !
দশা বলতে, এখানে, মানুষের ওপরে জন্মকালের রাশিচক্রের অবস্থানজনিত কুপ্রভাব বোঝাতে চেয়েছি !
এর ফলে
দশাবিপর্যয়
দশান্তর
অর্থাৎ দুরবস্থা
বা দুর্দশা !

আমাদের পুরাণ শাস্ত্রে, রাহু(মুণ্ড)কে ও কেতু(দেহ)কে, গ্রহ হিসাবে মানা হয় !
কালসর্প দোষ, মূলত রাহুর ও কেতুর খেলা !
সঙ্গে থাকতে পারে মঙ্গল গ্রহের কুপ্রভাব !
সঙ্গে আরও থাকতে পারে শনি গ্রহের কুপ্রভাব !

কালসর্পদোষে, ধান্দাবাজদের কথার ওপর বিশ্বাস রাখবেন না !
বিশ্বাস রাখুন, নিজের 'পুরুষকার'-এর ওপর !
নিজের 'পুরুষকার' ( দৈবনিরপেক্ষ প্রষত্ন বা উদ্যম ), সকল শক্তি-সামর্থ্য-উদ্যোগ-সহ প্রয়োগ করুন।
নিজের জীবন নিজেই গড়ে তুলুন !


লেখক-কবি লিমেরিক-লিখিয়ে ছড়াকার  প্রণব কুমার কুণ্ডুর ছবি
 
লেখক-কবি লিমেরিক-লিখিয়ে ছড়াকার  প্রণব কুমার কুণ্ডুর ছবি


মৃত্যুতেও কালসর্পদোষ দেখা দিতে পারে !
কারণগুলো  ঐ একই প্রকার।
কালসর্প দোষ, মূলত রাহুর ও কেতুর খেলা !
সঙ্গে থাকতে পারে মঙ্গল গ্রহের কুপ্রভাব !
সঙ্গে আরও থাকতে পারে শনি গ্রহের কুপ্রভাব !

মৃতের, মৃত্যুসময়ের কালসর্পদোষ যদি থাকে, এবং কালসর্পদোষ, কোন কারণবশত যদি মনে হয়,  কাটাতে হবে, তবে
মৃতের কাউকে রাজস্থানের পুষ্করের পাহাড়ের উপরের ব্রহ্মা মন্দিরে, মনস্কামনা রেখে, শ্রদ্ধাসহ পূজা দিতে যেতে হবে !

শুক্রবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

Himalayan monal Chopta, Uttarakhand, December 2017



Himalayan monal
Chopta, Uttarakhand, December 2017

শেয়ার করেছেন                প্রণব কুমার কুণ্ডু

শেয়ার করেছেন     প্রণব কুমার কুণ্ডু

1 বছর আগে
1 বছর আগে

বৃহস্পতিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮

হিন্দুশাস্ত্রে যোগ

           প্রণব কুমার কুণ্ডু



হিন্দুশাস্ত্রে যোগ


পতঞ্জলির যোগসূত্র হিন্দুদর্শনের ছয়টি প্রধান শাখার অন্যতম।

অন্য শাখাগুলি :-
কপিলের সাংখ্যদর্শন
গৌতমের ন্যায়দর্শন
কণাদের বৈশেষিকদর্শন
জৈমিনির পূর্বমীমাংসা দর্শন
ও বদরায়নের উত্তরমীমাংসা দর্শন।

অন্যান্য যে সব শাস্ত্রে, যোগ নিয়ে আলোচনা আছে :-
উপনিষদ
ভগবদ্‌গীতা
হঠযোগ প্রদীপিকা
শিব সংহিতা
ও বিভিন্ন তন্ত্রগ্রন্থ।

হিন্দু দর্শনে যোগ

প্রণব কুমার কুণ্ডু
হিন্দু দর্শনে যোগ

রাজযোগ
কর্মযোগ
জ্ঞানযোগ
ভক্তিযোগ
ও হঠযোগ।

এই পাঁচটি, যোগের বিভিন্ন শাখা।

এখন ঐসব যোগ, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।

বিস্তৃত হয়েছে্।

বিভিন্ন যোগের বিভিন্ন পত্র-পুষ্প-মুকুল-ফল শোভিত বৃক্ষগুলি তো আগেই ছিল, এখন সেগুলো আরও গজিয়েছে, অনেক অনেক শাখা, অনেক অনেক প্রশাখা বেরিয়েছে !

আমেরিকায়, যোগ, বিশেষত রাজষোগ, হঠযোগ,  এখন এক বিরাট ব্যাবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে !
অনেক লোক, অনেক পয়সা তাতে কামাচ্ছে !

হঠযোগ।
খ্রিস্টিয় ১১ শতকে, হঠযোগের বিভিন্ন পুঁথি, ভারতে,  নতুন ভাবে আবিষ্কৃত ( নবাবিষ্কৃত ) হয়েছিল।


                                                           

মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

পেশিতে টান



পেশিতে টান



ফেসবুক থেকে                শেয়ার করে্ছেন            প্রণব কুমার কুণ্ডু


প্রণব কুমার কুণ্ডু



হেলথ টিপস

পায়ের রগে বা পেশিতে হঠাৎ টান ধরলে কি করবেন ?

BY BANGLA FREE TIPS · APRIL 14, 2018


ঘুমিয়ে আছেন হঠাৎ পায়ের মাংসপেশির টানের ব্যথায় কঁকিয়ে উঠলেন আপনি কি করবেন ?


এমতাবস্থায় পা সোজা করা বা ভাঁজ করা সম্ভব নাও হতে পারে।

একটানা পা ভাঁজ করে রেখে হঠাৎ সোজা করতে গেলে পায়ের পেশিতে টান পড়ে তখনই পায়ের পেশীতে বা রগে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয়।
এমনটা ঘুমের মধ্যে বা জেগে থাকা অবস্থাতেও হতে পারে।
তবে ঘুমন্ত অবস্থায় বেশি হয়ে থাকে।

দীর্ঘসময় ধরে অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে অনেক সময় পায়ের পেশিতে বেশি টান লাগতে পারে।
আবার দীর্ঘক্ষণ বসে বা দাঁড়িয়ে থাকলেও এমনটা হয়ে থাকে।

আরো নানান কারনে হতে পারে।
যেমন, জলশূন্যতা, মাংসপেশী বা স্নায়ুতে আঘাত, রক্তে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের অভাব, কিছু ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া যেমন, হাইপারটেনশন ও কোলেস্টেরলের ওষুধ, কয়েকটি বিশেষ ভিটামিনের অভাবে যেমন, ভিটামিন ‘বি’ B1, B5, B6।

কিছু বদভ্যাসের কারনে যেমন, ধূমপান, মদপান। ধূমপায়ীদের পায়ে রক্ত চলাচল কম হয় বলে সামান্য হাঁটাহাঁটিতেই তাদের পায়ে টান লাগে।

গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন স্নায়ুতে চাপ পড়ে থাকে, তাই ওই সময় পায়ের পেশীতে টান লাগা স্বাভাবিক ব্যাপার।
আবার হাইপোথাইরয়েডিজম, কিডনি ফেইলিওর, মেন্সট্রুয়েসন, গর্ভসঞ্চার ইত্যাদির কারণেও পেশীতে টান লাগতে পারে।

পেশীতে টান পড়লে যে পায়ের পেশীতে টান পড়লো দ্রুত সেই পায়ের পেশীকে শিথিলায়ন বা রিলাক্স করতে হবে।
এতে পেশী প্রসারিত হবে এবং আরাম পাবেন।

পেশীকে প্রসারিত করার নিয়ম হলঃ
আপনার যদি হাঁটুর নিচে পায়ের পিছনের মাসলে টান লাগে
তাহলে পা সোজা করে হাত দিয়ে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো ধরে আপনার দিকে আস্তে আস্তে টানুন।
আর যদি সামনের দিকে হয় তাহলে পা ভাঁজ করে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো পেছনের দিকে টানুন।

অনেক সময় উরুর পেছনেও এমনটা হয়,
তখন চিৎ হয়ে শুয়ে পা ভাঁজ করে হাটুঁ বুকের দিকে নিয়ে আসুন যতোটুকু পারা যায়।
আর উরুর পেছনের পেশীতে আলতো হাতে আস্তে আস্তে মালিশ করুন আরাম পাবেন।

আর যদি পেশী শক্ত হয়ে আসে তখন ওয়াটার ব্যাগ বা হট ব্যাগের মাধ্যমে কিছুক্ষণ গরম সেঁকা দিন আক্রান্ত পেশীতে।
আবার যদি পেশী বেশি নরম ও ফুলে যায় আর ব্যথা থাকে
তাহলে তাতে আইসব্যাগ দিয়ে ঠাণ্ডা সেঁক দিন।

আর ‘পেশীর টানমুক্ত’ অবস্থায় ভালো থাকতে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার খান।
শাকসবজি, ফল, খেজুর, দুধ ও মাংসতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে।
তাই এই খাবারগুলো বেশি বেশি খান। নেশা জাতীয় বদ অভ্যাস থাকলে তা থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে।
প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন সুস্থ থাকুন।

 পেশীতে টান লাগা স্বাভাবিক ব্যাপার।
আবার হাইপোথাইরয়েডিজম, কিডনি ফেইলিওর, মেন্সট্রুয়েসন, গর্ভসঞ্চার ইত্যাদির কারনেও পেশীতে টান লাগতে পারে।

পেশীতে টান পড়লে যে পায়ের পেশীতে টান পড়লো দ্রুত সেই পায়ের পেশীকে শিথিলায়ন বা রিলাক্স করতে হবে।
এতে পেশী প্রসারিত হবে এবং আরাম পাবেন।

পেশীকে প্রসারিত করার নিয়ম হলঃ
আপনার যদি হাঁটুর নিচে পায়ের পিছনের মাসলে টান লাগে
তাহলে পা সোজা করে হাত দিয়ে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো ধরে আপনার দিকে আস্তে আস্তে টানুন।
আর যদি সামনের দিকে হয় তাহলে পা ভাঁজ করে পায়ের আঙুলের মাথাগুলো পেছনের দিকে টানুন।

অনেক সময় উরুর পেছনেও এমনটা হয়,
তখন চিৎ হয়ে শুয়ে পা ভাঁজ করে হাটুঁ বুকের দিকে নিয়ে আসুন যতোটুকু পারা যায়।
আর উরুর পেছনের পেশীতে আলতো হাতে আস্তে আস্তে মালিশ করুন আরাম পাবেন।

আর যদি পেশী শক্ত হয়ে আসে তখন ওয়াটার ব্যাগ বা হট ব্যাগের মাধ্যমে কিছুক্ষণ গরম সেঁকা দিন আক্রান্ত পেশীতে।
আবার যদি পেশী বেশি নরম ও ফুলে যায় আর ব্যথা থাকে
তাহলে তাতে আইসব্যাগ দিয়ে ঠাণ্ডা সেঁক দিন। বেশ আরাম পাবেন।


আর ‘পেশীর টানমুক্ত’ অবস্থায় ভালো থাকতে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার খান।
শাকসবজি, ফল, খেজুর, দুধ ও মাংসতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে।
তাই এই খাবারগুলো বেশি বেশি খান। নেশা জাতীয় বদ অভ্যাস থাকলে তা থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে।
প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন সুস্থ থাকুন।


উড়ন্ত ফ্লেমিংগোর ছবি

   
     উড়ন্ত ফ্লেমিংগোর ছবি



     ফেসবুক থেকে শেয়ার করেছেন              প্রণব কুমার কুণ্ডু



DrDivakar Rao এতে Indian Birds


Flamingos in flight
Sultanpur flats
November 2018
Special thanks to Nishant Rana

চিত্রে থাকতে পারে: আকাশ, আউটডোর, প্রকৃতি এবং জল

মন্তব্যগুলি


প্রণব কুমার কুণ্ডু

রবিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

রাম-রামায়ণের গল্প


রাম-রামায়ণের গল্প
প্রণব কুমার কুণ্ডু
রাম-রামায়ণের গল্প


রাম জন্মানোর আগেই 
বাল্মীকি মুনির
রামায়ণ লেখা 
শেষ হয়ে গিয়েছিল !

সেই স্ক্রিপ্টটা
শ্রীরাম
কোনক্রমে হাতে পেয়ে গিয়েছিলেন !

রাম তাই তাঁর নিজের মতন করে 
তাঁর জীবন গড়েন নি ! 
সেই স্ক্রিপ্টটির মতো
ঠোঁট মিলিয়ে মিলিয়ে
গলায় শব্দ করে করে
তাঁর নিজের জীবনের অভিনয়
তিনি নিজেই
এবং তাঁর ও রামায়ণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্য সকলেও 
সারা জীবন ধরেই করে গিয়েছিলেন !






Santanu Prodhan গোষ্ঠীটিতে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন: 💥ALL BENGAL RSS💥রাস্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ💥
-8:32
5,53,643'বার দেখেছে
Ichorepaka Media
ইতিহাস আমাদের পড়তে বাধ্য করেছে যে, ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হলেন পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু;কিন্তু তা যে সত্য নয় সেটা ইতিহাসকারেরাও জানেন,তবু ইতিহাসের বিকৃতি ঘটিয়ে আমাদের সামনে ভুল তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে। ১৯৪৩ সালের ২১ শে অক্টোবর সুভাষ চন্দ্র বোস অখণ্ড ভারতে প্রথম আজাদ হিন্দ সরকার গঠন করেন,এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী, বিদেশমন্ত্রী তথা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসাবে সুভাষ চন্দ্র বোস শপথ নেন, কর্ণেল এ.সি. চ্যাটার্জী এই সরকারের অর্থমন্ত্রী এবং রাসবিহারী বোস এই সরকারের পরামর্শদাতা রূপে নিযুক্ত হন।
ঠিক দু'দিনের মাথায় অর্থাৎ ২৩ শে অক্টোবর ১৯৪৩ তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনী ব্রিটেন ও আমেরিকার বিরুদ্ধে ২ য় বিশ্বযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। তাঁর এই আজাদ হিন্দ সরকারকে সেইসময় ৯ টি দেশ মান্যতা দিয়েছিল। জাপান ৩০ শে অক্টোবর, ১৯৪৩ এই সরকারকে মান্যতা দেয়,এরপর একে একে জার্মানি,ফিলিপেন্স,থাইল্যান্ড, মাঞ্চুরিয়া,ক্রোয়েশিয়া এই সরকারকে মান্যতা প্রদান করে।সুভাষ বোস গান্ধীবাদী অহিংস নীতি পরিত্যাগ করে সত্যই ব্রিটেনের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলেন,ইঁটের বদলে পাটকেল দিয়ে তিনি ব্রিটিশ সরকারকে জবাব দিয়েছিলেন। তৎকালীন বার্মার রাজধানী রেঙ্গুনকে হেডকোয়ার্টার বানিয়ে জাপানের সহায়তায় তিনি মায়ানমারের পথে ভারতের উত্তর- পূর্ব সীমান্ত দিয়ে ভারতে ঢোকার সিদ্ধান্ত নেন। ৩০ শে ডিসেম্বর, ১৯৪৩ তিনি ব্রিটিশদের হাতে থাকা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপ ছিনিয়ে নিয়ে তার নাম দেন শহীদ দ্বীপ ও স্বরাজ দ্বীপ। এরপর দূর্বার গতিতে উত্তর -পূর্ব দিক দিয়ে ভারতের দিকে অগ্রসর হতে থাকেন এবং ১৮ ই মার্চ,১৯৪৪ তাঁর বাহিনী ভারতের মাটিতে প্রথম পা দেয়,যেটা আজ নাগাল্যান্ডের রাজধানী কোহিমা বলে পরিচিত। কিন্তু এরপর আর বেশিদূর তাঁর বাহিনীর পক্ষে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি প্রথমত, ভারী বর্ষণ এবং দ্বিতীয়ত,কোনো যুদ্ধ বিমান তাদের হাতে না থাকার জন্য,কিন্তু এই সময়ের মধ্যেই প্রায় ৪৫ হাজার ব্রিটিশ সেনা ও ৩ হাজার মার্কিন সেনাকে খতম করে তাঁর বাহিনী এই বার্তা সমগ্র বিশ্বে পৌঁছাতে পেরেছিল যে,অহিংসার পূজারি ভারত প্রয়োজনে রুদ্ররূপ ধারণ করতে পারে।
তাই তাঁর সরকার গঠনের ৭৫ বর্ষপূর্তিকে স্বীকৃতি জানিয়ে মোদিজি আজ ২১ শে অক্টোবর লালকেল্লায় প্রথা ভেঙে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সুভাষ চন্দ্র বোস ও তাঁর সরকারকে আনুষ্ঠানিক মান্যতা দিলেন। সম্মান জানানো হল আজাদ হিন্দ সরকারকে এবং বাহিনীর জীবিত ১০ জন সদস্যকে। তাই আজ ২১ শে অক্টোবর, রবিবার আমাদের বাঙালির কাছে একটা গৌরবময় দিন,দেরিতে হলেও ঘরের ছেলের স্বীকৃতি পাওয়ার দিন। আর এই শাপমোচনের কারিগর মোদি সরকারকে প্রতিটি বাঙালির ক্ষুদ্র রাজনৈতিক স্বার্থ ভুলে ধন্যবাদ জানানো উচিত।
লাইক করুন
মন্তব্য
মন্তব্যগুলি
মন্তব্য লিখুন...
প্রণব কুমার কুণ্ডু


সেটা ছিল একটা আনন্দের দিন !