সূর্য থেকে দিব্যাস্ত্র
সূর্যের সাথে বিয়ে হয়েছিল সংজ্ঞার।
সংজ্ঞা সূর্যের তেজ সহ্য করতে পারত না !
চোখ কুঁচকে থাকত !
শরীর জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে যেত !
সেই অসুবিধা দূর করতে, সংজ্ঞার বাবা ত্বষ্টা, সূর্যকে বারো ভাগে বিভক্ত করলেন !
ফলে, সংজ্ঞা সূর্যের ভীষণ তেজ থেকে, কিছুটা রেহাই পেলেন !
সূর্যকে বারো ভাগে বিভক্ত করার ফলে, এক এক ভাগে , এক এক আলাদা আলাদা 'আদিত্য'-র উদ্ভব হল !
সূর্যকে বারো ভাগে ভাগ করার জন্য, এক এক বাংলা মাসে, এক এক আদিত্য, সূর্যের জায়গায়, দিনের বেলায় আকাশে উদিত থাকে !
তার মধ্যে, ফাল্গুন মাসের সূর্যের অংশটার নাম, 'সূর্য'-ই থেকে যায় !
বাকি এগারো মাসের আদিত্যদের জন্য, সব আদিত্য-র ক্ষেত্রেই, আলাদা আলাদা নাম রয়েছে !
কিন্তু এত করেও সংজ্ঞার সমস্যাটা মেটানো গেল না !
সূর্যের তেজ অত্যধিক রয়েই গেল !
তেজের জন্য, সংজ্ঞার পক্ষে, স্বামী সূর্যের ঘর করা সম্ভব হচ্ছিল না !
তাই সংজ্ঞা, স্বামী সূর্যের ঘর ছেড়ে চলে গেলেন !
প্রথমে পিতৃগৃহে গেলেন।
কিন্তু পিতা ভৎর্সনা করায়, শেষে 'উত্তরকুরু' বলে এক পৌরাণিক জায়গায় চলে গেলেন !
খবর পেয়ে সংজ্ঞার বাবা, ত্বষ্টা আবার সূর্যকে নিয়ে পড়লেন !
ত্বষ্টা এবার শাণযন্ত্র দিয়ে বারবার প্রচণ্ড রকমে ঘষে ঘষে সেই 'বারোভাগের একভাগ সূর্য'-কে আরো ক্ষীণ ও মৃদুতেজা করে দিলেন !
বারবার প্রচণ্ড রকম ঘষার ফলে , বারবার শাণযন্ত্র ব্যবহার করার ফলে, সূর্যের বেশ কিছু অংশ ছিন্ন হয়ে বেরিয়ে গেল !
ত্বষ্টা, সূর্যের সেই বিচ্ছিন্ন হওয়া অংশগুলো সংগ্রহ করে, সেগুলো দিয়ে দক্ষতার সাথে, বিষ্ণুর চক্র, শিবের ত্রিশূল, এবং অন্য অনেক দেবতাদের অস্ত্র বানিয়ে দিলেন !
বিষ্ণু, 'চক্র' পেয়ে ত্বষ্টাকে 'বর' দিলেন। শিব, ত্রিশূল পেয়ে ত্বষ্টাকে আশীর্বাদ করলেন ! অন্যান্য দেবতারাও, যাঁরা দিব্যাস্ত্র পেলেন, ত্বষ্টাকে শুভেচ্ছা জানালেন !
সূর্যের ছিন্ন অংশগুলি থেকে, এইভাবে, বিষ্ণুর চক্র, শিবের ত্রিশূল, এবং অন্য দেবতাদের বিভিন্ন দিব্যাস্ত্র তৈরি করা, একটি পৌরাণিক কাহিনী ! পুরাণের গল্প !
সূর্যের সাথে বিয়ে হয়েছিল সংজ্ঞার।
সংজ্ঞা সূর্যের তেজ সহ্য করতে পারত না !
চোখ কুঁচকে থাকত !
শরীর জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে যেত !
সেই অসুবিধা দূর করতে, সংজ্ঞার বাবা ত্বষ্টা, সূর্যকে বারো ভাগে বিভক্ত করলেন !
ফলে, সংজ্ঞা সূর্যের ভীষণ তেজ থেকে, কিছুটা রেহাই পেলেন !
সূর্যকে বারো ভাগে বিভক্ত করার ফলে, এক এক ভাগে , এক এক আলাদা আলাদা 'আদিত্য'-র উদ্ভব হল !
সূর্যকে বারো ভাগে ভাগ করার জন্য, এক এক বাংলা মাসে, এক এক আদিত্য, সূর্যের জায়গায়, দিনের বেলায় আকাশে উদিত থাকে !
তার মধ্যে, ফাল্গুন মাসের সূর্যের অংশটার নাম, 'সূর্য'-ই থেকে যায় !
বাকি এগারো মাসের আদিত্যদের জন্য, সব আদিত্য-র ক্ষেত্রেই, আলাদা আলাদা নাম রয়েছে !
কিন্তু এত করেও সংজ্ঞার সমস্যাটা মেটানো গেল না !
সূর্যের তেজ অত্যধিক রয়েই গেল !
তেজের জন্য, সংজ্ঞার পক্ষে, স্বামী সূর্যের ঘর করা সম্ভব হচ্ছিল না !
তাই সংজ্ঞা, স্বামী সূর্যের ঘর ছেড়ে চলে গেলেন !
প্রথমে পিতৃগৃহে গেলেন।
কিন্তু পিতা ভৎর্সনা করায়, শেষে 'উত্তরকুরু' বলে এক পৌরাণিক জায়গায় চলে গেলেন !
খবর পেয়ে সংজ্ঞার বাবা, ত্বষ্টা আবার সূর্যকে নিয়ে পড়লেন !
ত্বষ্টা এবার শাণযন্ত্র দিয়ে বারবার প্রচণ্ড রকমে ঘষে ঘষে সেই 'বারোভাগের একভাগ সূর্য'-কে আরো ক্ষীণ ও মৃদুতেজা করে দিলেন !
বারবার প্রচণ্ড রকম ঘষার ফলে , বারবার শাণযন্ত্র ব্যবহার করার ফলে, সূর্যের বেশ কিছু অংশ ছিন্ন হয়ে বেরিয়ে গেল !
ত্বষ্টা, সূর্যের সেই বিচ্ছিন্ন হওয়া অংশগুলো সংগ্রহ করে, সেগুলো দিয়ে দক্ষতার সাথে, বিষ্ণুর চক্র, শিবের ত্রিশূল, এবং অন্য অনেক দেবতাদের অস্ত্র বানিয়ে দিলেন !
বিষ্ণু, 'চক্র' পেয়ে ত্বষ্টাকে 'বর' দিলেন। শিব, ত্রিশূল পেয়ে ত্বষ্টাকে আশীর্বাদ করলেন ! অন্যান্য দেবতারাও, যাঁরা দিব্যাস্ত্র পেলেন, ত্বষ্টাকে শুভেচ্ছা জানালেন !
সূর্যের ছিন্ন অংশগুলি থেকে, এইভাবে, বিষ্ণুর চক্র, শিবের ত্রিশূল, এবং অন্য দেবতাদের বিভিন্ন দিব্যাস্ত্র তৈরি করা, একটি পৌরাণিক কাহিনী ! পুরাণের গল্প !
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন