সোমবার, ১ নভেম্বর, ২০২১

আবুল ফজল

 

আবুল ফজল



প্রণব কুমার কুণ্ডু








প্রণব কুমার কুণ্ডু


১৬০২ সালে দাক্ষিণাত্য থেকে ফেরার পথে, যুবরাজ সেলিমের প্ররোচনায়, বীর সিং বুন্দেলা, আবুল ফজলকে হত্যা করেছিল।

তাতে আকবর শিউরে উঠেছিলেন !


আকবরের প্রধান মন্ত্রী, আবুল ফজল. আকবরনামা ও আইন-ই আকবর-ই, বই দুটির রচয়িতা।

আবুল ফজল যোদ্ধা্‌ও ছিলেন। তিনি দাক্ষিণাত্যে, মোগল বাহিনীরও নেতৃত্ব দিয়েছিলে।


আবুল ফজল যুবরাজ সেলিমের সিংহাসনে আরোহণের বিরোধিতা করেছিলেন।


আবুল ফজলের মুণ্ডচ্ছেদ করে, তার কাটা মুণ্ডটা, যুবরাজ সেলিমের কাছে পাঠানো হয়েছিল।

শ্রীশ্রীচণ্ডী

 

শ্রীশ্রীচণ্ডী



প্রণব কুমার কুণ্ডু













প্রণব কুমার কুণ্ডু



শ্রীশ্রীচণ্ডীতে তিনটে কাহিনী।

কাহিনী তিনটিতে

মধুকৈটভ বধ

মহিষাসুর বধ

এবং ধূম্রলোচন, চণ্ডমুণ্ড, এবং রক্তবীজের সঙ্গে শুম্ভ ও নিশুম্ভের বধ !


প্রথম চরিত্রে দেবী মহাকালী।

তিনি স্বয়ং মধুকৈটভকে বধ করেন নি !

দেবী জগন্মাতার মাহাত্ম্য ব্যতিরেকে মধুকৈটভকে বধ করা সম্ভবপর ছিল না !

প্রথম চরিত্রের দেবীকে স্তব করেছিলেন ব্রহ্মা।


মার্কণ্ডেয় পুরাণে শ্রীশ্রীচণ্ডীর বা দুর্গাসপ্তশতীর বর্ণনা আছে।


দ্বিতীয় চরিত্রে দেবী স্বয়ং মহিষাসুরকে বধ করেছেন।

দ্বিতীয় চরিত্রের দেবী মহালক্ষ্মী।

বাঙালি হিন্দুদের কাছে তিনি দেবী দুর্গা।


তৃতীয় চরিত্রের দেবী মহাসরস্বতী।

অনুচর সহ তিনি শুম্ভ নিশুম্ভকে বধ করেন।