রামকৃষ্ণদেব ( গদ্যরচনা )
রামকৃষ্ণদেবের হাতে আগুন তোলবার চিমটা, কখনোও ছিল না।
রামকৃষ্ণদেবের মাথায় জটাজুটও কখনোও ছিল না।
রামকৃষ্ণদেবের গায়েও, কখনোও, শিবঠাকুরের মতন, ভস্ম লাগানো থাকত না।
অথচ, তিনি কালীভক্ত ছিলেন।
কালীঠাকুরের স্বামী, শিবঠাকুরকে, কি তিনি,অবজ্ঞা করতেন ?
শ্রীরামকৃষ্ণের, কালীমায়ের সাথে কথা বলা, আলৌকিক ঘটনা।
কালীমাকে খাওয়ানোও, অলৌকিক।
কালীমাকে শাড়ি পরানো, তা অবিশ্যি হতে পারে।
কালীমায়ের ল্যাংটা ঘোচানো, তা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।
শুধু শাড়ি কেন, শায়া ব্লাউজ কাঁচুলি, এগুলোও পরাতে পারেন।
এমনিতে তো কালীঠাকুর ল্যাংটাই। আমরা কালীপূজার সময়, নৈহাটিতে যত বড় বড় কালীঠাকুর দেখি, তা বলতে গেলে, সবই ল্যাংটা।
তবে উনি কালীমায়ের চরণতলে শুয়ে থাকা শিবঠাকুরকে, আন্ডারপ্যান্ট-ধুতি, গেঞ্জি-পাঞ্জাবি এগুলো, পায়ে চটি, পরাতেন কিনা, জানা যায় না।
শিব ঠাকুরের হাতের কল্কেতে তামাকু সাজাতেন কিনা,তাও, বলতে পারব না।
তবে, তামাকু সাজালে, তাঁর হাতে সুগন্ধি তামাকের 'ভু ভু' গন্ধ লেগে যেত।
তবে যদি করে থাকেন, সেইগুলিই ছিল, শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণদেবের আত্মার অহংকার।
আর, অহংকার ছিল, নরেনের মতন শিক্ষিত ছেলেকে, হিপ্নোটাইজ করে বশীভূত করা।
তারপরে নরেনের গুরুদেব হওয়া।
সেটাও ছিল তাঁর মাত্রাতিরিক্ত অহংকার।
শ্রীরামকৃষ্ণদেব, তান্ত্রিক মতে সাধনা করেছিলেন।
সাধনা করার পরে সেই অপূর্ব সুন্দরী, অল্পবয়সী যুবতি সাধিকাকে, আর খুঁজে পাওয়া যায় নি।
ঐ না পাওয়া যাওয়াটাও ছিল,যুবক রামকৃষ্ণদেবের সত্যিকারের অহংকার।
রামকৃষ্ণ, মুসলমান ধর্মমতে সাধনা করেছিলেন।
তা করতে গেলে লিঙ্গমুণ্ডের ত্বকছেদন করা তো ছিল অবশ্যকর্তব্য।
তিনি কি তা করেছিলেন ?
তিনি যদি তা না করে থাকেন,ব্যথার ভয়ে, তবে তাও ছিল, রামকৃষ্ণদেবের আতঙ্কের অহংকার।
* লেখার যোগসুত্র, 'স্বামী ভূতেশানন্দ'-এর, "শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত- প্রসঙ্গ"।
অথচ, তিনি কালীভক্ত ছিলেন।
কালীঠাকুরের স্বামী, শিবঠাকুরকে, কি তিনি,অবজ্ঞা করতেন ?
শ্রীরামকৃষ্ণের, কালীমায়ের সাথে কথা বলা, আলৌকিক ঘটনা।
কালীমাকে খাওয়ানোও, অলৌকিক।
কালীমাকে শাড়ি পরানো, তা অবিশ্যি হতে পারে।
কালীমায়ের ল্যাংটা ঘোচানো, তা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।
শুধু শাড়ি কেন, শায়া ব্লাউজ কাঁচুলি, এগুলোও পরাতে পারেন।
এমনিতে তো কালীঠাকুর ল্যাংটাই। আমরা কালীপূজার সময়, নৈহাটিতে যত বড় বড় কালীঠাকুর দেখি, তা বলতে গেলে, সবই ল্যাংটা।
তবে উনি কালীমায়ের চরণতলে শুয়ে থাকা শিবঠাকুরকে, আন্ডারপ্যান্ট-ধুতি, গেঞ্জি-পাঞ্জাবি এগুলো, পায়ে চটি, পরাতেন কিনা, জানা যায় না।
শিব ঠাকুরের হাতের কল্কেতে তামাকু সাজাতেন কিনা,তাও, বলতে পারব না।
তবে, তামাকু সাজালে, তাঁর হাতে সুগন্ধি তামাকের 'ভু ভু' গন্ধ লেগে যেত।
তবে যদি করে থাকেন, সেইগুলিই ছিল, শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণদেবের আত্মার অহংকার।
আর, অহংকার ছিল, নরেনের মতন শিক্ষিত ছেলেকে, হিপ্নোটাইজ করে বশীভূত করা।
তারপরে নরেনের গুরুদেব হওয়া।
সেটাও ছিল তাঁর মাত্রাতিরিক্ত অহংকার।
শ্রীরামকৃষ্ণদেব, তান্ত্রিক মতে সাধনা করেছিলেন।
সাধনা করার পরে সেই অপূর্ব সুন্দরী, অল্পবয়সী যুবতি সাধিকাকে, আর খুঁজে পাওয়া যায় নি।
ঐ না পাওয়া যাওয়াটাও ছিল,যুবক রামকৃষ্ণদেবের সত্যিকারের অহংকার।
রামকৃষ্ণ, মুসলমান ধর্মমতে সাধনা করেছিলেন।
তা করতে গেলে লিঙ্গমুণ্ডের ত্বকছেদন করা তো ছিল অবশ্যকর্তব্য।
তিনি কি তা করেছিলেন ?
তিনি যদি তা না করে থাকেন,ব্যথার ভয়ে, তবে তাও ছিল, রামকৃষ্ণদেবের আতঙ্কের অহংকার।
* লেখার যোগসুত্র, 'স্বামী ভূতেশানন্দ'-এর, "শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত- প্রসঙ্গ"।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন