ধ্যান ( গদ্যরচনা )
ধ্যান করার সময়,ধ্যানকেই গুরুত্ব দিতে হয়।
সেই সময় অন্য কোন শুভ চিন্তাও করতে নেই।
ধ্যানে শুধু ঈশ্বরের নিদিধ্যাসন।
শোনা, পড়া, শাস্ত্রের অংশের, মনন ও ঐকতান। শুধু মনে মনে ধ্যান। নিবিষ্ট মনে ঈশ্বরের চিন্তা। হতে পারে দেহজ্ঞানরহিতভাবেও ঈশ্বরের চিন্তা। নিরন্তর অনুধ্যান। শাস্ত্র অনুসরণের, অনুশীলনের বিচার। বিশ্লেষণ !
একমাত্র ঈশ্বরকে সম্ভাষণ ! সম্বোধন ! এবং ঈশ্বরকেই অবলম্বন !
প্রত্যেকের প্রতিদিন কিছুক্ষণ ধ্যানের অভ্যাস, শরীর মনের পক্ষে হিতকর হয়।
ধ্যানে শুধু ঈশ্বরের নিদিধ্যাসন।
শোনা, পড়া, শাস্ত্রের অংশের, মনন ও ঐকতান। শুধু মনে মনে ধ্যান। নিবিষ্ট মনে ঈশ্বরের চিন্তা। হতে পারে দেহজ্ঞানরহিতভাবেও ঈশ্বরের চিন্তা। নিরন্তর অনুধ্যান। শাস্ত্র অনুসরণের, অনুশীলনের বিচার। বিশ্লেষণ !
একমাত্র ঈশ্বরকে সম্ভাষণ ! সম্বোধন ! এবং ঈশ্বরকেই অবলম্বন !
প্রত্যেকের প্রতিদিন কিছুক্ষণ ধ্যানের অভ্যাস, শরীর মনের পক্ষে হিতকর হয়।
তে শরীর সুস্থ থাকবে মনও শান্তিতে থাকবে ।
ধ্যানে শরীর মন বিশ্রাম পায় ।
ধ্যান, অসুস্থ শরীর মনকে, সুস্থ করে তোলে ।
চঞ্চল মনকে, ধ্যান মানসিক ভাবে নিগ্রহ করে অচঞ্চল করে দেয় ।
ধ্যানে শরীর মন বিশ্রাম পায় ।
ধ্যান, অসুস্থ শরীর মনকে, সুস্থ করে তোলে ।
চঞ্চল মনকে, ধ্যান মানসিক ভাবে নিগ্রহ করে অচঞ্চল করে দেয় ।
ধ্যানের, ধ্যানযোগের, পরিপক্কতায় আমাদের বর্তমান মানসিক অবস্থার পরিবর্তনের সূচনা হয় এবং মানসিক অবস্থান্তরে
নব পর্যায়ের অনুভূতিতে পৌঁছন যায় ।
ধ্যানযোগী সাধক সাধিকা, আনন্দের মহিমায় উন্নীত হন ।
তাঁরা ধ্যানের অনুরণন সবসময় অন্তরে বুঝতে পারেন ।
ধ্যানযোগী সাধক সাধিকা, আনন্দের মহিমায় উন্নীত হন ।
তাঁরা ধ্যানের অনুরণন সবসময় অন্তরে বুঝতে পারেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন